বিশ্বের সবচেয়ে গোপনীয় এবং রহস্যময় পাঁচটি স্থান
মানুষ বরাবরই কৌতূহলী। পৃথিবী সে চষে বেড়াতে চায়, জানতে চায় সব অজানাকে। কিন্তু চাইলেই কি পৃথিবীর সব গোপনীয়তা ভেদ করা সম্ভব? উত্তরটা অবশ্যই না। পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেগুলোতে চাইলেও কখনোই যাওয়া যায় না, জানা যায় না কী হচ্ছে সেখানে, আর কেনইবা এতসব গোপনীয়তা? আজকে এমনি কিছু রহস্যময় জায়গার কথা বলব যেগুলো...... সাধারণ মানুষের কাছে সবসময় অধরাই থেকে গেছে। সাধারণ মানুষ পরতের পর পরত রহস্যের গল্প বুনে গেছে এগুলো নিয়ে, কিন্তু কূলকিনারা করা হয়নি কোনো রহস্যের।
##এরিয়া ৫১ যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদায় অবস্থিত এই জায়গাটি নিয়ে সারা বিশ্বের মানুষ এখনও একটা ঘোরের মধ্যে আছে। এটি একটি মিলিটারি বেইজ এবং পৃথিবীর সবচেয়ে সিকিউরড এলাকাগুলোর একটি। এর এরিয়ার বাইরেও একটা বিশাল এলাকাজুড়ে সাধারণ মানুষের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। কী করা হয় ওখানে? পৃথিবীর একটা বিশাল অংশ মানুষের ধারণা, ওখানে এলিয়েন নিয়ে গবেষণা করা হয়। অনেক মানুষ এলিয়েনদের সঙ্গে যোগাযোগ করা গেছে বলেও বিশ্বাস করে। ##আইস গ্রান্ড শ্রিন : জাপান জাপানের সবচেয়ে গোপনীয়, পবিত্র এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থান। খ্রিস্টপূর্ব ৪ সালে এটি নির্মাণ করা হয় বলে ধারণা করা হয়। জাপানের রাজকীয় পরিবার আর প্রিস্ট ছাড়া এতটা কাল এখানে আজ পর্যন্ত কেউ প্রবেশ করতে পারেনি। এই শ্রিনটি প্রতি ২০ বছর পর ভেঙে আবার নতুন করে নির্মাণ করা হয়। কেন এত গোপনীয়তা? ইতিহাসবিদদের মতে, এককালের জাপানিজ সাম্রাজ্যের অনেক পুরনো মূল্যবান নথিপত্র ওখানে লুকায়িত আছে, যেগুলো বিশ্বের সামনে আগে কখনোই আসেনি।
##ভ্যাটিকান সিটি যুগ যুগ ধরেই ভ্যাটিকান সিটি মানুষের রহস্যের খোরাক। সেই যিশুর আমলের আগে থেকেই পৃথিবীর অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসের সাক্ষী এই ভ্যাটিকান। এই জায়গাটিকে storehouse of secret o বলা হয়। খুব সংখ্যক স্কলারই এই জায়গায় ঢুকতে পারেন, তাও পোপের বিশেষ অনুমতি সাপেক্ষে। এখানে প্রায় ৮৪০০০ বই আছে আর এই জায়গাটি প্রায় ৮৪ কিলোমিটার দীর্ঘ। ধারণা করা হয় খ্রিস্টান, মেসনারি, প্যাগানসহ আরও অনেক ধর্ম আর মতবাদের অনেক গোপন ডকুমেন্ট এখানে সংরক্ষিত আছে।
##ক্লাব ৩৩ ডিজনিল্যান্ড সারা বিশ্বের মানুষের জন্য ডিজনিল্যান্ড একটি বিনোদনের জায়গা। পুরো জায়গাটিই সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত শুধু ক্লাব ৩৩ ছাড়া। খুব রেস্ট্রিকটেড করে রাখা হয়েছে ওই জায়গাটি। স্বয়ং০ ওয়াল্ট ডিজনি এই ক্লাবটির প্রতিষ্ঠাতা। খুব আশ্চর্যের ব্যাপার হলো, আপনি যদি আজকে আবেদন করেন, এই ক্লাবটির সদস্য হতেই আপনার প্রায় ১৪ বছর সময় লাগবে।
##মস্কো মেট্রো টু এটি রাশিয়ায় অবস্থিত। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আন্ডারগ্রউন্ড সিটি এটি। কিন্তু এখন পর্যন্ত রাশিয়ার সরকারের তরফ থেকে কখনোই এর অস্তিত্ব স্বীকার করে নেয়া হয়নি। স্তালিনের আমলে এটি তৈরি করা হয়েছিল। একটা বিশাল অংশের মানুষ মনে করে, এটি ক্রেমলিনের সঙ্গে ভংন যবধফয়ঁধত্ঃবত্-এর সংযোগ স্থাপন করেছে। পুরো একটি শহর এটি, অথচ মানুষ এই জায়গায় যাওয়া তো দূরে থাক, এখনও এটি সম্পর্কে ভালো করে কিছু জানেই না।
##এরিয়া ৫১ যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদায় অবস্থিত এই জায়গাটি নিয়ে সারা বিশ্বের মানুষ এখনও একটা ঘোরের মধ্যে আছে। এটি একটি মিলিটারি বেইজ এবং পৃথিবীর সবচেয়ে সিকিউরড এলাকাগুলোর একটি। এর এরিয়ার বাইরেও একটা বিশাল এলাকাজুড়ে সাধারণ মানুষের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। কী করা হয় ওখানে? পৃথিবীর একটা বিশাল অংশ মানুষের ধারণা, ওখানে এলিয়েন নিয়ে গবেষণা করা হয়। অনেক মানুষ এলিয়েনদের সঙ্গে যোগাযোগ করা গেছে বলেও বিশ্বাস করে। ##আইস গ্রান্ড শ্রিন : জাপান জাপানের সবচেয়ে গোপনীয়, পবিত্র এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থান। খ্রিস্টপূর্ব ৪ সালে এটি নির্মাণ করা হয় বলে ধারণা করা হয়। জাপানের রাজকীয় পরিবার আর প্রিস্ট ছাড়া এতটা কাল এখানে আজ পর্যন্ত কেউ প্রবেশ করতে পারেনি। এই শ্রিনটি প্রতি ২০ বছর পর ভেঙে আবার নতুন করে নির্মাণ করা হয়। কেন এত গোপনীয়তা? ইতিহাসবিদদের মতে, এককালের জাপানিজ সাম্রাজ্যের অনেক পুরনো মূল্যবান নথিপত্র ওখানে লুকায়িত আছে, যেগুলো বিশ্বের সামনে আগে কখনোই আসেনি।
##ভ্যাটিকান সিটি যুগ যুগ ধরেই ভ্যাটিকান সিটি মানুষের রহস্যের খোরাক। সেই যিশুর আমলের আগে থেকেই পৃথিবীর অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসের সাক্ষী এই ভ্যাটিকান। এই জায়গাটিকে storehouse of secret o বলা হয়। খুব সংখ্যক স্কলারই এই জায়গায় ঢুকতে পারেন, তাও পোপের বিশেষ অনুমতি সাপেক্ষে। এখানে প্রায় ৮৪০০০ বই আছে আর এই জায়গাটি প্রায় ৮৪ কিলোমিটার দীর্ঘ। ধারণা করা হয় খ্রিস্টান, মেসনারি, প্যাগানসহ আরও অনেক ধর্ম আর মতবাদের অনেক গোপন ডকুমেন্ট এখানে সংরক্ষিত আছে।
##ক্লাব ৩৩ ডিজনিল্যান্ড সারা বিশ্বের মানুষের জন্য ডিজনিল্যান্ড একটি বিনোদনের জায়গা। পুরো জায়গাটিই সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত শুধু ক্লাব ৩৩ ছাড়া। খুব রেস্ট্রিকটেড করে রাখা হয়েছে ওই জায়গাটি। স্বয়ং০ ওয়াল্ট ডিজনি এই ক্লাবটির প্রতিষ্ঠাতা। খুব আশ্চর্যের ব্যাপার হলো, আপনি যদি আজকে আবেদন করেন, এই ক্লাবটির সদস্য হতেই আপনার প্রায় ১৪ বছর সময় লাগবে।
##মস্কো মেট্রো টু এটি রাশিয়ায় অবস্থিত। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আন্ডারগ্রউন্ড সিটি এটি। কিন্তু এখন পর্যন্ত রাশিয়ার সরকারের তরফ থেকে কখনোই এর অস্তিত্ব স্বীকার করে নেয়া হয়নি। স্তালিনের আমলে এটি তৈরি করা হয়েছিল। একটা বিশাল অংশের মানুষ মনে করে, এটি ক্রেমলিনের সঙ্গে ভংন যবধফয়ঁধত্ঃবত্-এর সংযোগ স্থাপন করেছে। পুরো একটি শহর এটি, অথচ মানুষ এই জায়গায় যাওয়া তো দূরে থাক, এখনও এটি সম্পর্কে ভালো করে কিছু জানেই না।
No comments:
Post a Comment