Monday, March 26, 2012

হুমায়ূন আহমেদের ১২৬ টি বই মিডিয়াফায়ার লিঙ্ক

File name: Aaj Ami kothao Jabo Naa by Humayun Ahmed.PDF
Download link: http://www.mediafire.com/file/162kcr7m95yfn4g

File name: Aaj Dupure Tomar Nimontron by Humayun Ahmed.PDF
Download link: http://www.mediafire.com/file/u4z8y5z74ah8smk
File name: Aaj Himur Biye by Humayun Ahmed.pdf
Download link: http://www.mediafire.com/file/q4beata5i78c86n
File name: Achinpur by Humayun Ahmed.pdf
File name: Adbhut Sob Golpo by Humayun Ahmed.pdf
File name: Amanush by Humayun Ahmed.PDF
File name: Amar Acche Jol-Humayun Ahmed.PDF
File name: Ami Ebong Amra by Humayun Ahmed.PDF
File name: Ami-ee Misir Ali by Humayun Ahmed.pdf
File name: Andhokarer Gaan by Humayun Ahmed.pdf
File name: Angul Kata Jaglu by Humayun Ahmed.pdf
File name: Anonto Nakhotro Bithi by Humayun Ahmed.PDF
File name: Anyobhubon by Humayun Ahmed.PDF
File name: Anyodin by Humayun Ahmed.pdf
File name: Aporahnyo by Humayun Ahmed.PDF
File name: Ashabori by Humayun Ahmed.PDF
File name: Ayna Ghor_Humayun Ahmed.pdf
File name: Badol Diner Dwitiyo Kodom Phul by Humayun Ahmed.PDF
File name: Badshah-Namdar-Humayun-Ahmed-[Doridro.com].pdf
File name: Baghbondi Misir Ali.PDF
File name: Ballpoint by Humayun Ahmed.PDF
File name: Basor by Humayun Ahmed.pdf
File name: Bhoy_Humayun Ahmed.pdf
File name: Bipod by Humayun Ahmed.PDF
File name: Bohubrihi by Humayun Ahmed.pdf
File name: Brihonnola by Humayun Ahmed.pdf
File name: Brishti Bilash by Humayun Ahmed.pdf
File name: Chander Aloy Koekjon Jubok_Humayun Ahmed.pdf
File name: Chayabithi by Humayun Ahmed.PDF
File name: Cheleta by Humayun Ahmed.PDF
File name: Chokkhe Amar Trishna by Humayun Ahmed.PDF
File name: Chole Jay Bosonter Din by Humayun Ahmed.pdf
File name: Daruchini Dip by Humayun Ahmed.pdf
File name: Debi by Humayun Ahmed.pdf
File name: Dighir Jola Kaar Chayago by Humayun Ahmed.PDF
File name: Ditiyo Manob by Humayun Ahmed.PDF
File name: Dorjar Opashe by Humayun Ahmed.pdf
File name: Dui Duari by Humanyun Ahmed.pdf
File name: Ebong Hemu By Humayun Ahmed.pdf
File name: Ei Shubro Ei! by Humayun Ahmed.pdf
File name: Ekattorer Chithi.PDF
File name: Eki Kando! by Humayun Ahmed.pdf
File name: Ekjon Himu Koekti Jhin Jhin Poka by Humayun Ahmed.pdf
File name: Ekjon himu koekti jhin jhin poka By Humayun Ahmed[Bdpplz.com].pdf
File name: Ekjon Otimanobi.pdf
File name: Ele Bele.1.pdf
File name: Ele Bele.2.PDF
File name: Fiiha Somikoron by Humayun Ahmed.PDF
File name: Gouripur Jongshon(Junction) by Humayun Ahmed.pdf
File name: Hartan Ishkapon by Humayun Ahmed.PDF
File name: Himu by Humayun Ahmed.PDF
File name: Himu By Humayun Ahmed[Bdpplz.com].rar
File name: Himu Ebong Ekti Russian Pari by Humayun Ahmed.PDF
File name: Himu Mama by Humayun Ahmed.PDF
File name: Himu Remand-E.PDF
File name: Himur Ache Jol by Humayun Ahmed.PDF
File name: Himur Babar Kothamala by Humayun Ahmed.PDF
File name: Himur Babar Kothamala by Humayun Ahmed.PDF
File name: Himur Ditiyo Prahar by Humayun Ahmed.pdf
File name: Himur Ekanto Sakkhatkar by Humayun Ahmed.PDF
File name: Himur Ekanto Sakkhatkari By-Humayun Ahmed(2nd Part of Debi)[Bdpplz.com].rar
File name: Himur Hate Koekti Nilpodmo by Humayun Ahmed.pdf
File name: Himur Madhyadupur by Humayun Ahmed.PDF
File name: Himur Neel Jochna by Humayun Ahmed.PDF
File name: Himur Rupali Ratri by Humaun Ahmed.pdf
File name: holud himu_kalo rab[Bdpplz.com].pdf
File name: Humayun Ahmed-Er Premer Golpo.PDF
File name: IREENA by Humayun Ahmed.pdf
File name: Jalil Shaheber Petition[MurchOna].pdf
File name: Jodiyo Sandhya by Humayun Ahmed.pdf
File name: Kalo JAdukor by Humayun Ahmed.PDF
File name: Kichu Shoishob by Hymayun Ahmed.pdf
File name: Kichukkhan by Humayun Ahmed.pdf
File name: Krisnapakkha by Humayun Ahmed.pdf
File name: Kuhak by Humayun Ahmed.pdf
File name: Kutu Mia.pdf
File name: Lilua Batash.pdf
File name: Magic Munshi by Humayun Ahmed.PDF
File name: Manobi by Humayun Ahmed.PDF
File name: Megher Chaya by Humayun Ahmed.pdf
File name: Misir Ali Unsolved by Humayun Ahmed.PDF
File name: Misir Ali! Apni Kothay by Humayun Ahmed.PDF
File name: Misir Alir Amimangsito Rahasya by Humayun Ahmed.pdf
File name: Misir Alir Choshma by Humayun Ahmed.PDF

তাফহিমুল কুরআন (পিডিএফ) সফটওয়্যার

তাফহীমুল কুরআনের বৈশিষ্ট্য

তাফহীমুল কুরআন যে বৈশিষ্ট্যের দরুন বিশেষ মর্যাদার অধিকারী তা এ তাফসীরখানা না পড়া পর্যন্ত বুঝে আসতে পারে না । মধু কেমন তা খেয়েই বুঝতে হয় । অন্যের কথায় মধুর স্বাদ ও মিষ্ঠতা সঠিকভাবে জানা সম্ভব নয়। নবুয়াতের ২৩ বছর রাসূল (সা) কালেমা তাইয়্যেবার দাওয়াত থেকে শুরু করে সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনের সব ক্ষেত্রেই ইকামাতে দ্বীনের যে মহান দায়িত্ব পালন করেছেন সে কাজটি করবার জন্য কুরআন পাক নাযিল হয়েছে । রাসূল (সা) -এর নেতৃত্বে পরিচালিত ইসলামী আন্দোলনের বিভিন্ন অবস্থায় ও পরিবেশে আল্লাহ পাক প্রয়োজন মতো যখন যে হেদায়াত পাঠিয়েছেন তা-ই গোটা কুরআনে ছড়িয়ে আছে । তাই কুরআনকে আসল রূপে দেখতে হলে রাসূল (সা)-এর ২৩ বছরের সংগ্রামী জীবনের সাথে মিলিয়ে বুঝবার চেষ্টা করতে হবে । তাফহীমুল কুরআন এ কাজটিই করেছে । এখানেই এর বৈশিষ্ট্য।

কুরআন বুঝবার আসল মজা

তাফহীমুল কুরআন একথাই বুঝাবার চেষ্টা করেছে যে , রাসূল (সাঃ) -এর ঐ আন্দোলনকে পরিচালনা করার জন্যই কুরআন এসেছে। তাই কোন সূরাটি ঐ আন্দোলনের কোন যুগে এবং কি পরিবেশে নাযিল হয়েছে তা উল্লেখ করে বুঝানো হয়েছে যে ঐ পরিস্থিতিতে নাযিলকৃত সূরায় কী হেদায়াত দেয়া হয়েছে । এভাবে আলোচনার ফলে পাঠক রাসূল (সাঃ) এর আন্দোলনকে এবং সে আন্দোলনে কুরআনের ভুমিকাকে এমন সহজ ও সুন্দরভাবে বুঝতে পারে যার ফলে কুরআন বুঝবার আসল মজা মনে -প্রাণে উপলব্দি করতে পারে।


তাফহীমুল কুরআন ঈমানদার পাঠককে রাসূল (সা) - এর আন্দোলনের সংগ্রামী ময়দানে নিয়ে হাযির করে । দূর থেকে হক ও বাতিলের সংঘর্ষ না দেখে যাতে পাঠক নিজেকে হকের পক্ষে বাতিলের বিরুদ্ধে সক্রিয় দেখতে পায় সে ব্যবস্থাই এখানে করা হয়েছে । ইসলামী আন্দোলনের ও ইকামাতে দ্বীনের সংগ্রামে রাসূল (সা) ও সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) - কে যে ভূমিকা পালন করতে হয়েছে তা এ তাফসীরে এমন জীবন্ত হয়ে উঠেছে যে পাঠকের পক্ষে নিরপেক্ষ থাকার উপায় নেই । এ তাফসীর পাঠককে ঘরে বসে শুধু পড়ার মজা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে দেয়না । তাকে ইসলামী আন্দোলনে উদ্বুদ্ধ করে । যে সমাজে সে বাস করে সেখানে রাসূলের সেই সংগ্রামী আন্দোলন না চালালে কুরআন বুঝা অর্থহীন বলে তার মনে হয় । তাফহীমুল কুরআন কোন নিষ্ক্রিয় মুফাসসিরের রচনা নয় । ইকামাতে দ্বীনের আন্দোলনের সংগ্রামী নেতার লেখা এ তাফসীর পাঠককেও সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার তাকিদ দেয় । এটাই এ তাফসীরের বাহাদুরী।

সব তাফসীর এ রকম নয় কেন ?

কারো মনে এ প্রশ্ন জাগতে পারে যে তাফহীমুল কুরআনে আন্দোলনমুখী যে তাফসীর পাওয়া যায় তা অতীতের বিখ্যাত তাফসীরগুলোতে নেই কেন ? তারা কি কুনআন ঠিকমতো বুঝেননি? এ প্রশ্নের জওয়াব সুস্পষ্ট হওয়া দরকার ।
চৌদ্দশ বছর আগে আল্লাহর রাসূল (সা) কুরআনের ভিত্তিতে সমাজ ও রাষ্ট্র এমনভাবে গড়ে তুলেছিলেন যে প্রায় বারশ বছর বিশ্বে মুসলমানদেরই নেতৃত্ব ছিল। খোলাফায়ে রাশেদার ত্রিশ বছর ইসলামী সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থা শতকরা একশ ভাগই চালু ছিল । এরপর খেলাফতের স্থলে রাজতন্ত্র চালু হলেও শিক্ষাব্যবস্থা ,আইনব্যবস্থা ,অর্থব্যবস্থা ইসলাম অনুযায়ী চলতে থাকে । ইসলামী শাসনব্যবস্থায় ক্রমে ক্রমে ত্রুটি দেখা দেবার ফলে বারশ বছর পর শাসনক্ষমতা অমুসলিমদের হাতে চলে যায় ।

যে বারশ বছর মুসলিম শাসন ছিল তখন যেসব তাফসীর লেখা হয়েছে , মুসলিম সমাজে কুরআনের শিক্ষা ব্যাপক করাই উদ্দেশ্য ছিল । ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম থাকার কারণে কুরআনকে আন্দোলনের কিতাব হিসাবে ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন তখন ছিল না ।

যখন ইংরেজ শাসন এ উপমহাদেশে ইসলামকে জীবনের সকল ক্ষেত্র থেকে উৎখাত করে কুরআনের বিপরীত শিক্ষা ,সভ্যতা ও সংস্কৃতি চালু করল তখন নতুন করে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েমের আন্দোলন জরুরী হয়ে পড়ল । শাহ ওয়ালীউল্লাহ দেহলবী (রঃ) থেকেই এ চিন্তার সূচনা হয় । এ চিন্তাধারার ধারকগনই মুজাহিদ আন্দোলন গড়ে তোলেন এবং উত্তর পশ্চিম সীমান্তে একটি ইসলামী রাষ্ট্রও কায়েম করেন । ১৮৩১সালে বালাকোটের যুদ্ধে নেতৃবৃন্দ শহীদ হলেও ইসলামকে বিজয়ী করার চিন্তাধারা বিলুপ্ত হয়নি।

মাওলানা মওদূদী (রঃ) ঐ চিন্তাধারার স্বার্থক ধারক হওয়ার সাথে সাথে নিজেই ইসলামী আন্দোলনের নেতৃত্বের দায়িত্ব পালন করার ফলে আন্দোলনের দৃষ্টিতে কুরআনকে বুঝাবার গুরুত্ব উপলব্ধি করেছেন । তাই তাঁর তাফসীর স্বাভাবিকভাবেই আন্দোলনমুখী হয়েছে।

ফেসবুকে তাফহিম





১৯ খন্ডে প্রকাশিত বাংলা তাফহিম ডাউনলোড 


তাফহিম (সম্পূর্ণ এক সাথে)

তাফহিম সম্পূর্ণ ওয়েবসাইট


সূরাভিত্তিক ডাউনলোড (O.H.I)

Books about Muktijuddho(1971) (মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত বই)

Books about Muktijuddho(1971) (মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত বই)

1. Mukti Judder Itihas (মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস) By Md. Jafor Iqbal

2. Muldhara'71 (মুল্ধারা'৭১) by Maidul Hasan

3. Ekattorer Dinguli by Jahanara (একাত্তরের দিনগুলি) Imam

4. Fire Dekha 71 (ফিরে দেখা ৭১)

5. Amar bondhu Rashed (আমার বন্ধু রাশেদ) By Md. Jafar Iqbal

6. Ekattorer chithi (একাত্তরের চিঠি)

7. The Rape of Bangladesh by Anthony Mascarenhas

8. The Vanquished Generals and The Liberation War of Bangladesh by Muntassir Mamoon

9. Speech of 7th Mach (৭মার্চের ভাষণ ও মুক্তিযুদ্ধ)

10. Speech of Tajuddin Ahmed (১১ এপ্রিল ১৯৭১ জাতির উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদের ভাষণ)

11. Chappano Hajar Borgomile (ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল) by Humayun Azad

12. Muktijudde Sylheter Vumika (মুক্তিযুদ্ধে সিলেটের ভুমিকা)

13. Genocide in Bangladesh, 1971

14. Sei 195 Pakistani Juddo Oporadi (সেই ১৯৫ পাকিস্যুতানী যুদ্ধাপরাধি)By Sayed Ahmed

15. 1971 (১৯৭১) by Humayun Ahmed

16. Dui Muktijuddha (দুই মুক্তিযুদ্ধা) By Imdadul Haque Milon

17. Ma (মা)By Anisul Haque

18. Shamol Chaya (শ্যামল ছায়া) by Humayun Ahmed

19. Jonsa O Jononir Golpo (জোছনা ও জননীর গল্প) by Humayun Ahmed Part 1 Part 2 Part 3

20. Anil Bagchir Ekdin(অনিল বাগচির একদিন) by Humayun Ahmed

21. Jalil Shaheber Pitition (জলিল সাহাবের পিটিশন) by Humayun Ahmed

22. Mukti Juddher Kottho Itihash

23. Akti Jatir Jonmo (একটি জাতির জন্ম) By Ziaur Rahman

24. Bangladesh Documents - 1971 by ASM Shamsul Arefin

25. Bangladesher Obbhudoy :Juddhaporadh O Gonohottya

উইনডোজের Logon Screen Change করুন খুব সহজে

আপনি কি উইনডোজ এর Defult Logon Screen –এ বিরক্ত? কম্পিউটার অন ও অফ করার সময় যে Screen দেখা যায় তাই Logon Screen । Microsoft উইনডোজের একটি Defult Logon Screen সেট করে রেখেছে । কম্পিউটার অন ও অফ করার সময় এটা দেখা যায় । একই ধরনের Screen প্রতিনিয়ত দেখতে কার ভালোলাগে বলুন? আমার তো মোটেও ভালোলাগে না । আপনারা যারা বিরক্ত তাদের জন্য আজ আমি সমাধান হিসেবে নিয়ে এসেছি একটি সফটওয়্যার । সফটওয়্যারটির নাম Windows Logon Screen Changer । এটি সাইজে খুবই ছোট কিন্তু দারুন কার্যকর । নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন আর ইচ্ছে মত Change করুন আপনার Defult Logon Screen । ভালো থাকবেন সবাই ।
কোন সফটওয়্যারের সিরিয়াল কী -এর প্রয়োজনে www.key.sr-site.com সাইটটি ভিজিট করতে পারেন


Source

ফেসবুকের ‘বুক’ শব্দটি যাতে কোনো প্রতিষ্ঠান তাদের ব্র্যান্ডের নামের সঙ্গে যুক্ত করতে না পারে,


ফেসবুকের ‘বুক’ শব্দটি যাতে কোনো প্রতিষ্ঠান তাদের ব্র্যান্ডের নামের সঙ্গে যুক্ত করতে না পারে, সে জন্য কঠোর অবস্থান নিয়েছে সামাজিক যোগাযোগের এই সাইটটি। ‘হাফিংটন পোস্ট’ এক খবরে জানিয়েছে, ফেসবুক সম্প্রতি এর ব্যবহারকারী নীতিমালায় সংশোধনী এনেছে। সেই সংশোধনীতে ‘বুক’ শব্দটি ব্যবহারের ওপর কড়াকড়ি আরোপ করেছে ফেসবুক।
ফেসবুকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ফেসবুকের কপিরাইট বা ট্রেডমার্কের সঙ্গে মিল রয়েছে এমন শব্দ যেমন: ‘ফেসবুক’, ‘দ্য ফেসবুক’, ইংরেজি ‘এফ’ অক্ষরটির লোগো, ইংরেজি ‘এফবি’, ‘ফেস’, ‘পোক’, ‘ওয়াল’, ও ‘৩২৬৬৫’ সংখ্যাটি বা ফেসবুকের সঙ্গে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে এমন চিহ্নও লিখিত অনুমোদন ছাড়া কেউই ব্যবহার করতে পারবে না। আর কেউ ফেসবুকের লিখিত অনুমোদন ছাড়া ‘বুক’ ব্যবহার করলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
এর আগে ২০১০ সালে টেকবুকডটকম নামে একটি ওয়েবসাইটের বিরুদ্ধে ‘বুক’ শব্দটি ব্যবহার করায় মামলা করেছিল ফেসবুক। সেই মামলার এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। তাই ফেসবুক ‘বুক’ শব্দটিকে আগলে রাখতেই ব্যবহারকারীর নীতিমালায় শব্দটি ব্যবহারের বিরুদ্ধে কড়াকড়ি আরোপ করেছে।
উল্লেখ্য, ফেসবুক ‘বুক’ নিয়ে কড়াকড়ি আরোপ করলেও ‘বুক’ শব্দটির পেটেন্ট ফেসবুকের করা নেই। ফেসবুক ‘ফেস’ শব্দটির পেটেন্টের জন্য আবেদন করে রেখেছে।

এক ক্লিকেই বানিয়ে নিন ফোল্ডার যত খুশি তত মাত্র ১কেবির সফটওয়ার দিয়ে



আমরা আমদের প্রয়োজনে অনেক সময় একসাথে অনেকগুলো ফোল্ডার বানানোর প্রয়োজন পড়ে। একটা একটা করে বানাতে গেলে অনেক সময় ব্যয় হয়। এ সমস্যা দূর করতে মাত্র ১কেবির সফট ওয়ারটি এখনি ডাউনলোড করে নিন নিচের লিংক থেকে। আইকনের উপরে ক্লিক করলেই হয়ে যাবে অনেকগুলু ফোল্ডার।

ডাউনলোড লিংক এখানে

এখানে আমি ডিফল্ট ভাবে ১২ মাসের নাম দিয়ে রেখেছি আপনি ইচ্ছা করলে যে কোন নাম দিতে পারেন। সেজন্ন আইকনের উপরে মাউসের রাইট ক্লিক করে এডিট এ ক্লিক করে তারপর মাসের নাম পরিবরতন করে আপনার পছন্দ অনুযায়ী নাম দিয়ে দিন।

গোপনীয় ফাইলকে লক করে রাখতে ডাউনলোড করুন Folder Lock 7.0.6 (সর্বশেষ ভার্শন)

গোপনীয় কোন তথ্য লক করার ক্ষেত্রে Folder Lock সফটওয়ারটির তুলনা নেই। আমার মতে লকিং এর জন্য এটিই ওয়ার্ল্ডের সেরা সফটওয়ার, যার মূল্য 39.95$। কিন্তু চিন্তার কারণ নেই, আপনি একদম ফ্রীতেই সফটওয়াটির ফূল ভার্শনই ডাউনলোড করতে পারবেন। Folder Lock নিয়ে আগে ইতোমধ্যে একাধিক টিউন হওয়া সত্তেও আজ আপনাদের সাথে Folder Lock এর Latest Version 7.0.6 টি শেয়ার করার জন্যই পুনরায় টিউনটি করা। আর এই ভার্শনটি রিলিজ হয়েছিল January, 13th 2012 তারিখে।
ফাইল/ফোল্ডার লকিং ছাড়াও আপনি এটি দিয়ে নানান কাজ করতে পারবেন যা নিচের ছবিটি দেখলেই বুঝতে পারবেন। তবে এর মধ্যে উল্লেখযোগ্যটি হল, আপনি আপনার পেনড্রাইভ অথবা খালি ডিস্কের মধ্যেও ডাটা পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করে রাখতে পারবেন। এছাড়া পোর্টেবল লকারও তৈরি করতে পারবেন। নিচের ছবিটির বাম পাশে দেখুন এটি দিয়ে আর কী কী কাজ করা যায়!

এবার কিভাবে পেনড্রাইভে বা খালি ডিস্কে ডাটা পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করে রাখবেন তা সংক্ষেপে বলে দিই। পেনড্রাইভ এবং ডিস্ক বার্ন উভয়ের জন্য আপনাকে প্রথমেই ‘Encrypt Files’ এ গিয়ে একটি Locker তৈরি করতে হবে। তারপর Protect USB/CD তে গিয়ে আপনার পেনড্রাইভ বা সিডি প্রোটেক্ট করতে পারেন। মজার বিষয় হলো, আপনি আপনার Protected পেনড্রাইভ অথবা সিডিটি Folder Lock ইনস্টল করা নেই এমন কম্পিউটারেও ওপেন করতে পারবেন। তাহলে আসুন এবার এখানে ক্লিক করে সিরিয়াল কী সহ Folder Lock 7.0.6 ডাউনলোড করে ফেলি। (ফাইলটি পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড। পাসওয়ার্ড হল – 8801673629567 )
এর সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে Folder Lock এর Official Website থেকে ঘুরে আসতে পারেন অথবা তাদের এই পেইজটিও পড়ে দেখতে পারেন যেখানে ৩১টি টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে এর ব্যবহারবিধি খুবই সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।

Source

Cyberlink Power DVD Ultra 12 ফুলভার্সন ডাউনলোড

আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব আমার প্রিয় একটি প্লেয়ার এর সর্বশেষ ভার্সন Cyberlink Power DVD 12 । যারা পূর্বে এর previous ভার্সন গুলো ব্যাবহার করেছেন তারা এতক্ষনে বুঝে গেছেন এর কার্যকারিতা ।
যারা এর previous ভার্সন গুলো ব্যাবহার করেছেন  তার আশা করি এটি ডাউনলোড করবেন, যদি না এটি সংগ্রহে থাকে, কেননা আমি সবগুলো সফটওয়্যারই মিডিয়াফায়ার এ আপলোড করি।
আসুন এক নজর দেখে নিই কী আছে এই সর্বশেষ ভার্সনটিতে…………
কী কেমন লাগলো ফিচার গুলো, আশা করি সবার ভালো লেগেছে।
আসুন এবার দেখে নিই কী কিভাবে এই 89.95$ ডলারের সফটওয়ারটিকে ফুলভার্সন করতে হয়।
কাজটি খুবই সহজ, নতুন ইউজারদের জন্য আমি একটু সহজ করে দেই…………
১। সফটওয়ারটি Install করা হয়ে গেলে Crack নামে দেখুন একটা ফোল্ডার আছে, ওটাতে প্রবেশ করুন, x86 এবং x64 নামে ফাইল আছে, আপনার কম্পিউটার যদি ৩২ বিটের হয় তাহলে x86 ফাইলে , আর যদি ৬৪ বিটের হয় তাহলে x64 ফাইলে ডাবল ক্লিক করুন> yes > ok করুন।
আপনি চাইলে দুটোতেই ডাবল ক্লিক করতে পারেন কোন সমস্যা নাই।
২। আপনার Crack ফোল্ডারের এর ভিতর দেখুন PowerDVD12.slim নামে একটা ফোল্ডার আছে ওটা copy করে (C:\Program Files\CyberLink\PowerDVD12) তে যেয়ে paste করুন, ব্যাস দেখুন এবার সফটওয়্যারটি ফুলভার্সন হয়ে গেছে আর আপনার কাছে পাসওয়ার্ড চাইবে না।
তো আজ এ পর্যন্তই সবাই ভালো থাকবেন, কোন সমস্যা  হলে বা আমার ভুল হলে কমেন্টে জানাবেন………………………………………

ডাউনলোড লিংক

পাসোওয়ার্ডঃ elip

Monday, March 19, 2012

ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার (IDM) এর বর্তমান ও ভবিষ্যতের যেকোন ভার্সন মাত্র এক ক্লিকে আজীবনের জন্য ফুল ভার্সন করে নিন!! (লাইফটাইম ক্রাক)

ডাউনলোড ম্যানেজার হিসাবে আইডিএম এর বিকল্প নাই বললেই চলে, কি বলেন?? কেউ কেউ হয়ত মানবে না কিন্তু আমার কাছে আইডিএম এর বিকল্প এখনোও আইডিএম।
কিন্তু সমস্যা হল- এটি ফ্রী নয় এবং আমাদের মত সাধারণ জনগণের পক্ষে আইডিএম কিনে ব্যবহার করা সম্ভব নয়। তাই ক্রাক/প্যাচ করে ব্যবহার করা ছাড়া উপায় নাই :(
অনলাইনে অনেক ক্রাক/প্যাচ পাওয়া গেলেও তা অনেকসময় ভাইরাস ইফেক্টেড থাকে এবং তা অ্যাপ্লাই করাও বেশ ঝামেলার কাজ।
তাই আমি আপনাদের জন্য একটি ক্রাক নিয়ে এলাম যার একটি বাটনে ক্লিক করলেই কেল্লা ফতে!! অর্থাৎ আজীবনের জন্য আইডিএম ফুল ভার্সন পেয়ে যাবেন। তবে এই ক্রাকটি অ্যাপ্লাই করার আগে
আইডিএম ইন্সটল করে টাস্কবার থেকে আইডিএম এর আইকনে রাইট ক্লিক করে এক্সিট করে নিবেন।
আর বেশী কিছু বললাম না। কারণ সফটওয়্যারটি ওপেন করলে দেখবেন বাংলাতে সব ডিটেইল ছবিসহ দেয়া আছে।
সফটওয়্যারটি ওপেন করলে নিচের মত দেখতে পাবেন-
এবার আইডিএম এক্সিট করে নিচের ছবিতে দেখানো বাটনে ক্লিক করুন।
সফটওয়্যারটির সাইজ মাত্র ৪ মেগাবাইট। তাই দেরী না করে নিচের যেকোন একটি লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিন আর ধুমাইয়া ডাউনলোড শুরু করেন :)
http://www.mediafire.com/?bnig1140cufp0ai
অথবা,
http://jumbofiles.com/1wdow5rbda3o
অথবা,
www.filefactory.com/file/c36e03e/n/ILTC_by_SHUVO.rar
অথবা,
http://www.4shared.com/rar/PcM800u7/ILTC_by_SHUVO.html
***কারও কাছে যদি আইডিএম এর মূল ইন্সটলার না থাকে, তাহলে এখান থেকে ট্রায়াল ভার্সন ডাউনলোড করে নিন। এরপর আমার দেয়া ক্রাকটি অ্যাপ্লাই করলেই ফুল ভার্সন পেয়ে যাবেন।
***কারও যদি আগের থেকে আইডিএম ইন্সটল করা থাকে অথবা অন্য কোন ক্রাক অ্যাপ্লাই করার পর অথবা ভুল করে আপডেট করার পর ফেক সিরিয়াল নোটিশ দিচ্ছে, তারা আগের নিয়মে আইডিএম এক্সিট করে আমার দেয়া ক্রাকটি অ্যাপ্লাই করুন।
এরপর আপনার ইচ্ছামত ইউসারনেম/ইমেইল এবং নিচের যেকোন একটি সিরিয়াল দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুন। তাহলেই ফুল ভার্সন পেয়ে যাবেন। মনে রাখবেন- আমার দেয়া ক্রাক অ্যাপ্লাই না করে নিচের দেয়া সিরিয়াল দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করলে কাজ হবে না।
আর হ্যা, আমার দেয়া ক্রাক অ্যাপ্লাই করার পর ভুল করে বা ইচ্ছাকরে আপডেট বাটনে ক্লিক করলেও ভবিষ্যতে কোন সমস্যা হবে না।

সিরিয়ালঃ-
http://tinypaste.com/9b9dcc92

ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার ৬.০৮ বিল্ড ৩ ফুল ভার্সন ফ্রী ডাউনলোড করুন, Internet Download Maneger 6.03 Build 3 Download Full Version Free

ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার এর মত জনপ্রিয় আর কোন ডাউনলোড ম্যানেজার নেই। ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার নিয়ে সমস্যারও কোন শেষ নেই। একেক জনের একে সমস্যা। কেউ বা ইউস করতে পারছেন না, কেউ বা রেজিস্ট্রেশন করতে পারছেন না। আমি বলি কি এতো ঝামেলার টাইম আছে? সোজাসোজি ডাউনলোড লিংকে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিন ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার। আর কিভাবে ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার ইন্সটল করবেন তা আমি নিচের চিত্রের মাধ্যমে বুঝিয়ে দিয়েছি। চিত্রটি দেখুন, আর তা অনুসরন করুন। আর একান্তই না পারলে, বুঝতে সমস্যা হলে নিচে কমেন্ট করুন অথবা কম্পিউটার ক্লাব বিডি এর ফেসবুক গ্রুপে জিজ্ঞাসা করুন, মুহুর্তেই সমাধান পেয়ে যাবেন আশা করি।

এক নজরে দেখে নিন কি কি সুবিধা থাকছে ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার ৬.০৮ বিল্ড ৩ এ-
  • সকল প্রকার ডাউনলোড করা যায় এর মাধ্যমে। কোনসাইটে ভিডিও বা অডিও প্লে করা শুরু করলে ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার ডাউনলোডেরএকটি আইকন ওই পেজে দেখাবে। সেটিতে ক্লিক করলেই ডাউনলোড হওয়া শুরু করবে।
  • ইউটিউব সহ সকল প্রকার ভিডিও শেয়ারিং সাইট হতে ভিডিও ডাউনলোড করা যায়।
  • যেকোন অডিও শেয়ারিং সাইট হতে অডিও গান ডাউনলোড করা যায়।
  • ফেসবুকের ভিডিও ফাইল, ইমেজ ডাউনলোড করা যায়।
  • সাইট গ্রাব ফিচার রয়েছে এতে।
  • ডাউনলোড স্পীড কন্টোল করা যায়।
  • ডাউনলোড Resume ও শিডিউল সুবিধা আছে এতে। কোন সাইট যদি ডাউনলোড Resume করতে না দেয় তাহলে ও সমস্যা নেই। যেভাবে ডাউনলোড করেছিলেন সেভাবে আবার করুন অটোমেটিক Resume হয়ে যাবে। অর্থাৎ বাকীটুকু ডাউনলোড হবে।
  • রাইট ক্লিক ডাউনলোড ফিচার। অর্থাৎ আপনি যেকোন ওয়েব ফাইল যেমন ইমেজের উপর রাইট ক্লিক করলে ডাউনলোড অপশোন পাবেন সেটি দিয়ে ও ডাউনলোড করা যায়।
  • এছাড়া আরো অনেক সুবিধা আছে এতে, আমি শুধু কমন জিনিস গুলার কথা বললাম। বাকী গুলো সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করলেই বুঝতে পারবেন।
যেভাবে ইন্সটল করবেন:

আপনাদের পোস্টটি এবং সফটওয়্যারটি ভাল লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না।

Sunday, March 18, 2012

অ্যানড্রয়েড নিয়ে পোস্টমর্টেম

অ্যানড্রয়েড আজকাল অনেক জনপ্রিয় একটি নাম। এ সম্পর্কে জানার আগ্রহ সবার। কী এই অ্যানড্রয়েড? কেনই বা এত আলোচনা একে ঘীরে? বিশেষ করে সারা পৃথিবীতে স্মার্টফোনের বিপুল বিস্তারের ফলে, অ্যানড্রয়েড নামটি আরো বেশি মানুষের মুখে মুখে চলে এসেছে। এমনও হয়তো দেখা যাবে, একজন সাধারণ মানুষ কিংবা বাড়ির বুড়ো দাদা/দাদী এসে জিজ্ঞেস করছেন, আচ্ছা ‌অ্যানড্রয়েড আবার কী! এখানে আমরা চেষ্টা করবো কিছু বেসিক ধারণা দেয়ার। যারা ইতোমধ্যেই অ্যানড্রয়েড নিয়ে কাজ করছেন, তাদের জন্য হয়তো এলেখাগুলো খুব একটা কাজে দিবে না। তবে যারা কিছুটা জানতে চান, এবং ধীরে ধীরে এর দুনিয়ার প্রবেশ করতে চান, তারা হয়তো বেশ উপকৃত হবেন। আমরা ধীরে ধীরে অনেকগুলো আর্টিকেলের মাধ্যমে অ্যানড্রয়েড পরিচিত তুলে ধরার চেষ্টা করবো।

অ্যানড্রয়েড(Android) বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম। এর নামকরণ করা হয়েছে “অ্যানড্রয়েড” নামক একটি রোবট-এর নাম অনুসারে, যা দেখতে অনেকটা মানুষের মত (উপরের ছবিটি দেখলে বুঝা যাবে)। লিনাক্স-এর উপর তৈরী করা (ওপেন লিনাক্স কার্নেল) এই অপারেটিং সিস্টেম তৈরী করেছে ‘গুগল’। এতে ব্যবহার করা হয়েছে জাভা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ।
যদিও ২০০৫ সাল থেকে অ্যানড্রয়েড সফলভাবে কাজ করতে শুরু করে, তবুও এটা অফিশিয়ালী বাজারে ঘোষণা করা হয় ৫ নভেম্বর, ২০০৭। তার পরপরেই এসডিকে (সফটওয়্যার ডেভেলপম্যান্ট কিট) বাজারে ছাড়া হয়। আর ১ বছর পর ২০০৮ সালের নভেম্বরে প্রথম অ্যানড্রয়েড মোবাইল ফোন "জি-১" বাজারে ছাড়ে এইচটিসি/টি-মোবাইল। এই মাসেই পুরো সোর্স কোড ওপেন করে দেয়া হয়।
সম্প্রতি বের হওয়া অধিকাংশ জনপ্রিয় স্মার্টফোন অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম সাপোর্ট করে। যেহেতু অ্যানড্রয়েড ওপেনসোর্স লিনাক্সে তৈরি, ফলে ডেভেলপার প্রয়োজনে এতে নানা পরির্বতন করে নিতে পারবে।
নীচে অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের একটি আর্কিটেকচার দেয়া হলো-

অ্যানড্রয়েড চালিত বিভিন্ন ফোনের গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস বিভিন্ন হয়। এতে বিল্ট-ইন অ্যাপ্লিকেশন থাকে; পাশাপাশি এটি থার্ড-পার্টি প্রোগ্রামও সাপোর্ট করে। ডেভেলপাররা অ্যানড্রয়েড “সফটওয়্যার ডেভেলপার কিট” সংক্ষেপে SDK ব্যবহার করে অ্যানড্রয়েড-এর জন্য প্রোগ্রাম তৈরী করতে পারে।
এটি জিএসএম টেলিফোনি সাপোর্ট করে, এবং মোবাইল ডিভাইসের জন্য অপটিমাইজ করা আছে। এতে অডিও, ভিডিও এবং বিভিন্ন ফরম্যাটের ছবি ইত্যাদি মিডিয়া সাপোর্ট রয়েছে। এতে রয়েছে ব্লুটুথ,এজ, থ্রি জি এবং ওয়াইফাই সুবিধা। সম্প্রতি এতে যোগ হয়েছে ফোর-জি প্রযুক্তি।
এত সব সুবিধা আছে বলেই মোবাইল ডিভাইসে অ্যানড্রয়েডের প্রতিদ্বন্দ্বী বলতে গেলে নেই। গুগলের এই অপারেটিং সিস্টেম এত বেশী জনপ্রিয় যে, স্মার্টফোন আর অ্যানড্রয়েড এখন যেন অনেকটাই সমার্থক। আর তাই চাকুরীর বাজারেও অ্যানড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের স্থান অনেক উপরে!


2222222222222222222222222222222222222222222222222222222222222222222222222


যানড্রয়েড (Android) একটি জনপ্রিয় মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম। যারা এ সম্পর্কে জানতে চান,তাদের জন্য আমরা চেষ্টা করবো এ সম্পর্কে কিছু বেসিক ধারণা দেয়ার। যারা ইতোমধ্যেই অ্যানড্রয়েড নিয়ে কাজ করছেন, তাদের জন্য হয়তো এ লেখাগুলো খুব একটা কাজে দিবে না। তবে যারা কিছুটা জানতে চান, এবং ধীরে ধীরে এর দুনিয়ার প্রবেশ করতে চান, তারা হয়তো বেশ উপকৃত হবেন। আমরা ধীরে ধীরে অনেকগুলো আর্টিকেলের মাধ্যমে অ্যানড্রয়েড পরিচিতি তুলে ধরার চেষ্টা করবো। গত পর্বে আসুন জানি: অ্যানড্রয়েড-এ আমরা জানিয়েছি অ্যানড্রয়েডের প্রাথমিক পরিচিতি। অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের একটি আর্কিটেকচার দেখিয়েছি আমরা। আপনারা দেখেছেন, অ্যানড্রয়েড কার্নেল, লাইব্রেরী, অ্যানড্রয়েড রান-টাইম, অ্যাপ্লিকেশন ফ্রেমওয়ার্ক, অ্যাপ্লিকেশন এই বিষয়গুলো নিয়ে অ্যানড্রয়েডের অবকাঠামো তৈরি হয়েছে। আজ আমরা জানবো অ্যানড্রয়েড কার্নেল সম্পর্কে।
যারা এই লেখাটি পড়ছেন, তাদের সবাই কম বেশি কার্নেল শব্দটা শুনেছেন। এবং না শোনাটাই বরং অবাক হবার মতো ব্যাপার হবে। আর অ্যানড্রয়েড বা লিনাক্স শুনলে প্রথমেই কার্নেলের কথা চলে আসে। কিন্তু কার্নেল তো লিনাক্স-এর একার সম্পত্তি নয়। যে কোনও অপারেটিং সিস্টেম যেমন উইন্ডোজ, ম্যাক, লিনাক্স - সবারই কার্নেল রয়েছে। মূলত কার্নেল হার্ডওয়্যারকে নিয়ন্ত্রণ করে। এজন্য তার অনেক অনেক সোর্স কোড দরকার হয়। সোর্স কোডে অনেক অপশন থাকে । যখন হার্ডওয়্যারকে কোন কাজে লাগাতে হয় তখন সফটওয়্যার কার্নেলের মাধ্যমে তাকে নির্দেশ পাঠায়। কার্নেল সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যারের মধ্যে সংযোগ করে এবং আপনার দেয়া নির্দিষ্ট নির্দেশটি পৌঁছে দেয়।

ছবি: অ্যানড্রয়েড সেন্ট্রাল
ফলে আপনি যে কোন বাটন প্রেস করে সেই সুবিধা বা বৈশিষ্ট্যটি ব্যবহার করতে পারেন। মূলত কার্নেল এক পাশ থেকে ইনপুট নিয়ে অপর পাশে সেটাকে আউটপুট হিসেবে পাঠায়। স্ক্রিনের ঔজ্জ্বল্য কেমন হবে, ভলিউম লেভেল কি হবে, ব্লুটুথ অন করা, ইন্টারনেটে গেমস খেলা এমনকি ডিসপ্লেতে এই মুহূর্তে কি চলছে সেটাও নিয়ন্ত্রিত হয় কার্নেল দ্বারা!
উদাহরণ স্বরূপ, আপনি যখন আপনার মোবাইলের সার্চ বাটনটিতে চাপ দেন, তখন মূলত সফটওয়্যারকে সার্চ অপশন খোলার জন্য নির্দেশ দেন। এভাবে কোন বাটন চাপলে কি করতে হবে সবকিছু আপনার সফটওয়্যারে লিখা থাকে, আর তাই আপনার বাটন চাপার ফলে চালু হয়ে যায় অপশনটি। আপনি যখন এই নির্দেশ দেন, তখন সফটওয়্যার থেকে সেই নির্দেশ অনুযায়ী কাজ সম্পাদনে সাহায্য করে কার্নেল।
কিছু লজিক এবং কোড ব্যবহার করে এগুলো করা হয়। ভাবতে পারেন, যদি কার্নেল তথ্য এবং নির্দেশ গ্রহণ করতে এবং পাঠাতে না পারত, তাহলে একটি হার্ডওয়্যারের প্রতিটি ক্ষুদ্র অংশের জন্য আলাদা আলাদা কোড লিখতে হত! ডেভেলপারদের এখন যা করতে হয় তা হল, শুধুমাত্র অ্যানড্রয়েড যেন কার্নেলের সাথে ‘কম্যুনিকেট’ বা যোগাযোগ করতে পারে সে ব্যবস্থা করা।
অ্যানড্রয়েডে হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের মাঝে 'অ্যাবসট্রাকশন' বা অদৃশ্য লেয়ার হিসেবে কাজ করে কার্নেল। কার্নেলের মাঝে বিভিন্ন রকম ড্রাইভার এবং পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট থাকে। ড্রাইভারের মধ্যে আছ ডিসপ্লে, ক্যামেরা, ফ্ল্যাশ মেমোরি , বাইন্ডার, কী প্যাড, ওয়াইফাই, অডিও ইত্যাদি। অ্যানড্রয়েড ডিভাইসে লিনাক্স ২.৬ ব্যবহার করা হয় কোর সিস্টেম সার্ভিসের জন্য; যেমন নিরাপত্তা, মেমোরি ব্যবস্থাপনা, প্রক্রিয়া ব্যবস্থাপনা, নেটওয়ার্ক স্ট্যাক, ড্রাইভার মডেল ইত্যাদি। তবে অ্যানড্রয়েড জিঞ্জারব্রেড এর জন্য যে কার্নেল ব্যবহার করা হয়, সেটি অ্যানড্রয়েড আইসক্রিম স্যান্ডউইচে কাজ করবে না। অর্থাৎ ভিন্ন ভিন্ন ভার্সনের জন্য কার্নেল ভিন্ন ভিন্ন হবে।
অ্যানড্রয়েড ডিভাইসে লিনাক্স কার্নেল ব্যবহার করা হলেও অন্যান্য লিনাক্স ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম থেকে এটি বেশ আলাদা। এখানে অ্যানড্রয়েডের জন্য অনেক কোড বিল্ট-ইন করে দেয়া আছে। গুগলের অ্যানড্রয়েড কার্নেল ব্যবস্থাপনা দল এজন্য কাজ করে যাচ্ছে। গুগল যে কাজটি করেছে তাহলো, পুরো কার্নেলটিকে মোবাইলের জন উপযোগী করে সাজিয়েছে, যেন আমরা সহজেই ওটার উপর অ্যাপ তৈরি করতে পারি। হার্ডওয়্যারের কঠিন জিনিসগুলোকে আমাদের কাছ থেকে লুকিয়ে ফেলেছে, এবং অল্প কমান্ড দিয়েই সেই হার্ডওয়্যারগুলোকে দিয়ে অনেক কাজ করিয়ে নেয়া যাচ্ছে।
গুগল কিন্তু কার্নেল তৈরি করেই খালাস। সে কিন্তু কোন ড্রাইভার তৈরি করে না। যখন নতুন ডিভাইস আসে, সেটার জন্য যদি ডিভাইস ড্রাইভার লিখতে হয়, সেটা সেই প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানকেই লিখতে হয়। ফলে, সকল হার্ডওয়্যার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অ্যানড্রয়েডের জন্য তাদের ড্রাইভার তৈরি এবং পরীক্ষা করার পর বাজারে ছাড়ে। অর্থাৎ, আপনি যদি একটি কার্নেলের জন্য ড্রাইভার লেখেন, সেটা পরের ভার্সনের কার্নেলে কাজ না করার সম্ভাবনাই বেশি। আবার নতুন করে ওখানেই লিখতে হবে। সেজন্য নতুন ডিভাইস বাজারে আসতে এবং নতুন করে কোনও অপারেটিং সিস্টেম লোড করতে অনেক সময় লেগে যায়।
তবে আমাদের মতো মানুষ, কিংবা সাধারণ ডেভেলপারদেরকে কার্নেলে হাত দেবার প্রয়োজন পরে না। অবশ্য কেউ যদি সেই লেভেলে কাজ করতে চান সেটা আলাদা কথা। গুগল অসংখ্য এপিআই (API) দিয়ে দিয়েছে। সেগুলো দিয়েই আমাদের কাজ চলার কথা।
২০০৫ সালে গুগল অ্যানড্রয়েড ইনক ডট নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে অধিগ্রহণের মাধ্যমে এই ওএসের মালিক হয়ে যায়; এবং অ্যানড্রয়েডের বিভিন্ন রিলিজ দিতে থাকে। মূলত কার্নেলের ভিন্নতার জন্যই তাদের বিভিন্ন রিলিজ। এগুলোর আবার নামও দেয়া হয়েছে। এখানে উল্লেখযোগ্য রিলিজগুলোর নাম দেয়া হলো-
অ্যানড্রয়েড ২.৩ - জিঞ্জারব্যান্ড ইউজার ইন্টারফেসকে আরো উন্নত করা হয়েছে, সফট কীবোর্ড উন্নত করা হয়েছে, গেমিং পারফরমেন্স উন্নত করা হয়েছে, ভয়েস ওভার আই.পির জন্য সিপ (SIP) যোগ করা হয়েছে, এবং নিয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশন (NFC) যোগ করা হয়েছে।
অ্যানড্রয়েড ৩.০ - হানিকম্ব এটা মূলত ট্যাবলেট (বড় পর্দা) সাপোর্ট দেয়ার জন্য তৈরি করা হয়েছে। এবং সাথে আরো অনেক ইউজার ইন্টারফেস দেয়া হয়েছে। সাথে রয়েছে মাল্টিকোর প্রসেসর সাপোর্ট, নিরাপত্তা ইত্যাদি। ২০১১ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে মটোরলার জুম ট্যাবলেট এই অ্যানড্রয়েড নিয়ে বাজারে আসে।
অ্যানড্রয়েড ৩.১ - হানিকম্ব (মাইনর রিলিজ - মে, ২০১১) - বাড়তি ইনপুট ডিভাইসের সাপোর্ট দেয়া হয়েছে। তাছাড়া ক্যামেরা থেকে সরাসরি ইউএসবি পোর্টে ছবি/ভিডিও আপলোড করারও ব্যবস্থা যোগ করা হয়েছে।
অ্যানড্রয়েড ৩.২ - হানিকম্ব (মাইনর রিলিজ - জুলাই, ২০১১) - এসডি কার্ড থেকে সরাসরি ডাটা পড়ার ক্ষমতা যোগ করা হয়েছে। হুয়াওয়ের মিডিয়াপ্যাড সর্বপ্রথম এই ভার্সনটি দিয়ে ৭ ইঞ্চি ট্যাবলেট বাজারে ছাড়ে।
অ্যানড্রয়েড ৪.০ - আইসক্রিম স্যান্ড উইচ রিলিজ তারিখ: ১৯ অক্টোবর ২০১১। এর ভেতর হানিকম্বের সকল ফিচার দেয়া হয়েছে, এবং সাথে নতুন যুক্ত করা হয়েছে - ফেসিয়াল রিকগনিশন আনলক, নেটওয়ার্ক ডাটা ইউজেস মনিটরিং, উন্নত ফটোগ্রাফি, অফলাইন ই-মেইল সার্চিং ইত্যাদি।
সফটওয়‌্যার প্রকৌশলীরা জানেন যে মাইনর রিলিজের জন্য কোন নাম পরিবর্তন করা হয় না। আর তাই হানিকম্ব এর ক্ষেত্রে গুগল শুধু সংস্করণ নাম্বার ৩.১ এবং ৩.২ ব্যবহার করেছে। ভার্সন ৪.০-এ এসে নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।
আপাতত এটুকুই থাকুক। এর ভেতর আরো কোনও আপডেট পেলে, এই পেজটি আপডেট করে দিব। প্রস্তুতি নেই পরের চ্যাপ্টার লেখার। সাথেই থাকুন। :-)
Source

Intex Aqua Life II

Intex Aqua Life II   View Photos  PhoneIntex Aqua Life IIManufacturer Intex Status Available Available in IndiaYes Price (Indian Rupees)...