গ্রাহকদের কাছ থেকে বিশ্ববিখ্যাত সংবাদপত্র গার্ডিয়ান অভিযোগ পায় যে ৪এস
এর ব্যাটারির স্থায়িত্বকাল অত্যন্ত সীমিত। এ ব্যাপারে তারা অনুসন্ধান
চালিয়ে খুঁজে পেয়েছে এর কারণ, আর দিয়েছে সম্ভাব্য সমাধান।
বিশদভাবে অনুসন্ধানের পর তারা জানতে পেরেছে অ্যাপল মোবাইল ফোনের “লোকেশন সার্ভিস” বা আপনি কোথায় রয়েছেন সেটি নির্দিষ্ট করবার জন্য যে সফটওয়্যারটি ব্যবহার করা হচ্ছে সেটি অত্যন্ত বেশী ব্যাটারি অপচয় করছে।
বেশী ভাগ গ্রাহক লক্ষ্য করেছেন, তারা সিস্টেম সার্ভিস থেকে যদি “সেটিং টাইম জোন” অপশনটি অন করে রাখেন তাহলে আইওএস ব্রডার লোকেশন সার্ভিস ব্যবহার করে। আর সেখান থেকেই শুরু হয় যত গণ্ডগোল। সফটওয়্যারটি এক অজানা কারণে আইফোন গ্রাহক যে অঞ্চলে যায়নি অথবা যে টাইম জোনের ধারের কাছে তিনি নেই সে অঞ্চলে তাকে নির্দিষ্ট করবার চেষ্টা করে। অর্থাৎ সে অনবরত ভুল জায়গাটিতে গ্রাহককে খুঁজে বেরাতে থাকে। ব্যাপারটি ধরা পরেছে সেটিং-এ থাকা একটি আইকনের মাধ্যমে, যার মাধ্যমে জানা সম্ভব গত ২৪ ঘণ্টায় গ্রাহক কোন কোন জায়গায় ছিলেন। সেখানে দেখা গিয়েছে আইফোনের লোকেশন সার্ভিস অনবরত বিভিন্ন স্থানে গ্রাহককে নির্দিষ্ট করবার চেষ্টা করেছে। যার কোন প্রয়োজন ছিল না।
লোকেশন সার্ভিস সুবিধাটি যে কোন স্মার্টফোনের সবচেয়ে বেশী ব্যাটারি ক্ষয় করে: সাধারণত এই সুবিধার জন্য মোবাইল ফোনটিকে একযোগে ব্যবহার করতে হয় উয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের নাম, কোথায় কোথায় এ সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে, মোবাইল অ্যান্টেনা থেকে প্রাপ্ত তথ্য এবং শেষ পর্যন্ত জিপিএস সেন্সরের তথ্যাদি। এতকিছু করতে হয় শুধুমাত্র ফোনটি কোন স্থানে ব্যবহার করা হচ্ছে তা জানবার জন্য। উদাহরণ হিসাবে যদি আমরা শুধু দেখি মোবাইল অ্যান্টেনা তথ্য যোগাড়ের উপায়টিকে। এই তথ্য যোগার করবার জন্য মোবাইল ফোন তিনটি অ্যান্টিনার সিগন্যালের শক্তি পরীক্ষা করে একটি ত্রিকোণ ত্রিভুজ তৈরি করে গ্রাহকের অবস্থান নির্ধারণ করে। আর এ কাজটি সে যদি নিয়মিত করতে থাকে তাহলে প্রয়োজন পরবে প্রচুর ব্যাটারি শক্তির।
“আইডাউনলোড” এর অলিভার হাসলাম বলেছেন, “দেখা যাচ্ছে আইওএস ৫-এর টাইম জোন ফাংশনটি লোকেশন ট্র্যাকিংয়ের জন্য চক্রাকারে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে, আর তার ফলে ব্যাটারি স্থায়িত্বকাল যাচ্ছে কমে। এই সুবিধাটি বন্ধ করে দিলে যদিও আপনি টাইম জোন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন কিন্তু পাবেন আরো ১২ ঘণ্টা চলবার নিশ্চয়তা…আমরা এই ধারনাটি পরীক্ষা করে দেখেছি চারটি আইফোন ৪এস, আইফোন ৪ এবং আইফোন ৩জিএস এ। এবং সবগুলোতে “সেটিং টাইম জোন” বন্ধ করে দেবার পর একই ধরণের ফল পেয়েছি। ব্যাটারির স্থায়িত্বকাল বেরে গিয়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে।
“দুই বছর ডেডিকেটেড জিপিএস ইউনিট নিয়ে কাজ করবার পর আমি বুঝতে পেরেছি জিপিএস এর সেটিংগুলোর ব্যাপারে খুব সাবধান থাকা উচিত:এর মাধ্যমে ব্যাটারি শক্তির ক্ষয় হয় অতি দ্রুত” বললেন ডেভিড হ্যামিলটন, যিনি একজন ওয়েব এবং জাভা কনসালট্যান্ট।
এ ব্যাপারে অ্যাপল এখনো কোন মন্তব্য করে নি। গার্ডিয়ান ব্যাপারটা নিজে পরীক্ষা করবার সময় আইফোন ৪এস থেকে একনাগাড়ে ৩৬ ঘণ্টা সার্ভিস পেয়েছে। এ পরীক্ষা করবার সময় “সেটিং টাইম জোন” ট্যাবটি অ্যাক্টিভেট অবস্থাতেই রাখা হয়েছিল। মূলত সমস্যাটি আইফোন ৪এস চাইতে আইওএস ৫ এর। আর তাই আমরা আশা করছি খুব শীঘ্রই এর একটা সমাধান অ্যাপল প্রদান করতে সক্ষম হবে।
যারা দ্রুত ব্যাটারি শেষ হবার সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন তারা এই কাজটি করে দেখতে পারেন ->সেটিং->লোকেশন সার্ভিসেস->স্ক্রোল করে নিচে আসুন->সিস্টেম সার্ভিস->সেটিং টাইম জোন->বন্ধ করে দিন সুবিধাটি।
বিশদভাবে অনুসন্ধানের পর তারা জানতে পেরেছে অ্যাপল মোবাইল ফোনের “লোকেশন সার্ভিস” বা আপনি কোথায় রয়েছেন সেটি নির্দিষ্ট করবার জন্য যে সফটওয়্যারটি ব্যবহার করা হচ্ছে সেটি অত্যন্ত বেশী ব্যাটারি অপচয় করছে।
বেশী ভাগ গ্রাহক লক্ষ্য করেছেন, তারা সিস্টেম সার্ভিস থেকে যদি “সেটিং টাইম জোন” অপশনটি অন করে রাখেন তাহলে আইওএস ব্রডার লোকেশন সার্ভিস ব্যবহার করে। আর সেখান থেকেই শুরু হয় যত গণ্ডগোল। সফটওয়্যারটি এক অজানা কারণে আইফোন গ্রাহক যে অঞ্চলে যায়নি অথবা যে টাইম জোনের ধারের কাছে তিনি নেই সে অঞ্চলে তাকে নির্দিষ্ট করবার চেষ্টা করে। অর্থাৎ সে অনবরত ভুল জায়গাটিতে গ্রাহককে খুঁজে বেরাতে থাকে। ব্যাপারটি ধরা পরেছে সেটিং-এ থাকা একটি আইকনের মাধ্যমে, যার মাধ্যমে জানা সম্ভব গত ২৪ ঘণ্টায় গ্রাহক কোন কোন জায়গায় ছিলেন। সেখানে দেখা গিয়েছে আইফোনের লোকেশন সার্ভিস অনবরত বিভিন্ন স্থানে গ্রাহককে নির্দিষ্ট করবার চেষ্টা করেছে। যার কোন প্রয়োজন ছিল না।
লোকেশন সার্ভিস সুবিধাটি যে কোন স্মার্টফোনের সবচেয়ে বেশী ব্যাটারি ক্ষয় করে: সাধারণত এই সুবিধার জন্য মোবাইল ফোনটিকে একযোগে ব্যবহার করতে হয় উয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের নাম, কোথায় কোথায় এ সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে, মোবাইল অ্যান্টেনা থেকে প্রাপ্ত তথ্য এবং শেষ পর্যন্ত জিপিএস সেন্সরের তথ্যাদি। এতকিছু করতে হয় শুধুমাত্র ফোনটি কোন স্থানে ব্যবহার করা হচ্ছে তা জানবার জন্য। উদাহরণ হিসাবে যদি আমরা শুধু দেখি মোবাইল অ্যান্টেনা তথ্য যোগাড়ের উপায়টিকে। এই তথ্য যোগার করবার জন্য মোবাইল ফোন তিনটি অ্যান্টিনার সিগন্যালের শক্তি পরীক্ষা করে একটি ত্রিকোণ ত্রিভুজ তৈরি করে গ্রাহকের অবস্থান নির্ধারণ করে। আর এ কাজটি সে যদি নিয়মিত করতে থাকে তাহলে প্রয়োজন পরবে প্রচুর ব্যাটারি শক্তির।
“আইডাউনলোড” এর অলিভার হাসলাম বলেছেন, “দেখা যাচ্ছে আইওএস ৫-এর টাইম জোন ফাংশনটি লোকেশন ট্র্যাকিংয়ের জন্য চক্রাকারে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে, আর তার ফলে ব্যাটারি স্থায়িত্বকাল যাচ্ছে কমে। এই সুবিধাটি বন্ধ করে দিলে যদিও আপনি টাইম জোন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন কিন্তু পাবেন আরো ১২ ঘণ্টা চলবার নিশ্চয়তা…আমরা এই ধারনাটি পরীক্ষা করে দেখেছি চারটি আইফোন ৪এস, আইফোন ৪ এবং আইফোন ৩জিএস এ। এবং সবগুলোতে “সেটিং টাইম জোন” বন্ধ করে দেবার পর একই ধরণের ফল পেয়েছি। ব্যাটারির স্থায়িত্বকাল বেরে গিয়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে।
“দুই বছর ডেডিকেটেড জিপিএস ইউনিট নিয়ে কাজ করবার পর আমি বুঝতে পেরেছি জিপিএস এর সেটিংগুলোর ব্যাপারে খুব সাবধান থাকা উচিত:এর মাধ্যমে ব্যাটারি শক্তির ক্ষয় হয় অতি দ্রুত” বললেন ডেভিড হ্যামিলটন, যিনি একজন ওয়েব এবং জাভা কনসালট্যান্ট।
এ ব্যাপারে অ্যাপল এখনো কোন মন্তব্য করে নি। গার্ডিয়ান ব্যাপারটা নিজে পরীক্ষা করবার সময় আইফোন ৪এস থেকে একনাগাড়ে ৩৬ ঘণ্টা সার্ভিস পেয়েছে। এ পরীক্ষা করবার সময় “সেটিং টাইম জোন” ট্যাবটি অ্যাক্টিভেট অবস্থাতেই রাখা হয়েছিল। মূলত সমস্যাটি আইফোন ৪এস চাইতে আইওএস ৫ এর। আর তাই আমরা আশা করছি খুব শীঘ্রই এর একটা সমাধান অ্যাপল প্রদান করতে সক্ষম হবে।
যারা দ্রুত ব্যাটারি শেষ হবার সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন তারা এই কাজটি করে দেখতে পারেন ->সেটিং->লোকেশন সার্ভিসেস->স্ক্রোল করে নিচে আসুন->সিস্টেম সার্ভিস->সেটিং টাইম জোন->বন্ধ করে দিন সুবিধাটি।
No comments:
Post a Comment