Dennis
Lehane এর সাইকোলজিকাল থ্রিলার Shutter Island মুভিটি নির্মিত
হয় ২০১০ সালে। আমার ফেভারিট হিরো লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও'র মুভি।
১৯৫৪ সাল। একজন ইউ.এস.মার্শাল টেডি ড্যানিয়েলস বোস্টন হার্বার এর শাটার আইল্যান্ডের অ্যাশক্লিফ হাসপাতালে যায়। তার সঙ্গী চাককে নিয়ে।তার এই সঙ্গী সদ্যপরিচিত।
হাসপাতালটিতে সব মানসিক রোগী এবং ভয়ংকর ক্রিমিনালদের চিকিৎসা করা হয়,যারা মানসিকভাবে অসুস্থ হলেও অনেক সময় ক্ষতিকর হিসেবে প্রমাণিত হতে পারে।সেই হাসপাতালের ৬৭ নং রোগী পলাতক!!! তাকে খুঁজে বের করতেই তাদের এই যাত্রা।
এছাড়াও টেডির আরেকটি উদ্দেশ্য হল তার স্ত্রীর খুনিকে খুঁজে বের করা , যে ঐ হাসপাতালে ভর্তি। খুনির নাম অ্যান্ড্রু লেডিস।
১৯৫৪ সাল। একজন ইউ.এস.মার্শাল টেডি ড্যানিয়েলস বোস্টন হার্বার এর শাটার আইল্যান্ডের অ্যাশক্লিফ হাসপাতালে যায়। তার সঙ্গী চাককে নিয়ে।তার এই সঙ্গী সদ্যপরিচিত।
হাসপাতালটিতে সব মানসিক রোগী এবং ভয়ংকর ক্রিমিনালদের চিকিৎসা করা হয়,যারা মানসিকভাবে অসুস্থ হলেও অনেক সময় ক্ষতিকর হিসেবে প্রমাণিত হতে পারে।সেই হাসপাতালের ৬৭ নং রোগী পলাতক!!! তাকে খুঁজে বের করতেই তাদের এই যাত্রা।
এছাড়াও টেডির আরেকটি উদ্দেশ্য হল তার স্ত্রীর খুনিকে খুঁজে বের করা , যে ঐ হাসপাতালে ভর্তি। খুনির নাম অ্যান্ড্রু লেডিস।
হাসপাতালের সাথে বাইরের দুনিয়ার কোন সংযোগ নেই, যেহেতু দ্বীপে তা
অবস্থিত।সেখান থেকে পালানোর কোন উপায় নেই। জাহাজ যায় দ্বীপটিতে, তাও
নিয়ন্ত্রণ করা হয় দ্বীপ থেকে। দ্বীপ থেকে পালানো প্রায় অসম্ভব।
টেডি তার তদন্ত শুরু করে।কিন্তু কোথায় যেন কি মিল নেই!! সে ঠিক বুঝে উঠতে পারে না।
সে ঘন ঘন অসুস্থ হয়ে পরে, মাথাব্যথায় কাতরায়।
ধীরে ধীরে বুঝতে পারে চমৎকার এক ষড়যন্ত্র চলছে তাকে নিয়ে!!!!
সে নিজ ইচ্ছায় তার বউয়ের খুনিকে ধরতে আসেনি, বরং যেন তাকে নিয়ে আসা হয়েছে প্লান করে!!!
সে বিশ্বাস হারাতে শুরু করে হাসপাতালের প্রধানদের উপর! তার সঙ্গীর উপর! সবাই যেন ষড়যন্ত্র করছে!! পালানোর কোন উপায় নেই!!! দ্বীপে সে একা!!! সাহায্যকারী কেউ নেই। নিজের জান নিজেকেই বাঁচাতে হবে!
এক সময় সে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে নিজের অস্তিত্বের উপর, নিজের পরিচয়ের উপর!!!
সবকিছু তাকে পাগল করে তুলছে!!! তাকে চিরজীবনের আটকে ফেলতে চাইছে শাটার আইল্যান্ড নামক নরকে!!!
তারপর!!????
তারপর প্রকাশ পায় এক অচিন্ত্য সত্য, যা মুভিটিকে বদলে সম্পুর্ণভাবে। আপনি যা ভাবছিলেন তা মিলবে কিনা জানি না!!! অমিলের সম্ভাবনা ৯৮%!
কি সেই সত্য??? কি এমন সত্য যা পুরো কাহিনীকে বদলে দিতে সক্ষম???
শেষ পর্যন্ত কি টেডি পালাতে পারবে??? মুক্ত হতে পারবে ষড়যন্ত্র থেকে???
জানতে হলে কষ্ট করে দেখে ফেলতে হবে মুভিটি। ১০০% গ্যারান্টি, আশাভঙ্গ হবে না।
মুভিটি সবার ভালো লাগবে আশা করি।
টেডি তার তদন্ত শুরু করে।কিন্তু কোথায় যেন কি মিল নেই!! সে ঠিক বুঝে উঠতে পারে না।
সে ঘন ঘন অসুস্থ হয়ে পরে, মাথাব্যথায় কাতরায়।
ধীরে ধীরে বুঝতে পারে চমৎকার এক ষড়যন্ত্র চলছে তাকে নিয়ে!!!!
সে নিজ ইচ্ছায় তার বউয়ের খুনিকে ধরতে আসেনি, বরং যেন তাকে নিয়ে আসা হয়েছে প্লান করে!!!
সে বিশ্বাস হারাতে শুরু করে হাসপাতালের প্রধানদের উপর! তার সঙ্গীর উপর! সবাই যেন ষড়যন্ত্র করছে!! পালানোর কোন উপায় নেই!!! দ্বীপে সে একা!!! সাহায্যকারী কেউ নেই। নিজের জান নিজেকেই বাঁচাতে হবে!
এক সময় সে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে নিজের অস্তিত্বের উপর, নিজের পরিচয়ের উপর!!!
সবকিছু তাকে পাগল করে তুলছে!!! তাকে চিরজীবনের আটকে ফেলতে চাইছে শাটার আইল্যান্ড নামক নরকে!!!
তারপর!!????
তারপর প্রকাশ পায় এক অচিন্ত্য সত্য, যা মুভিটিকে বদলে সম্পুর্ণভাবে। আপনি যা ভাবছিলেন তা মিলবে কিনা জানি না!!! অমিলের সম্ভাবনা ৯৮%!
কি সেই সত্য??? কি এমন সত্য যা পুরো কাহিনীকে বদলে দিতে সক্ষম???
শেষ পর্যন্ত কি টেডি পালাতে পারবে??? মুক্ত হতে পারবে ষড়যন্ত্র থেকে???
জানতে হলে কষ্ট করে দেখে ফেলতে হবে মুভিটি। ১০০% গ্যারান্টি, আশাভঙ্গ হবে না।
মুভিটি সবার ভালো লাগবে আশা করি।
No comments:
Post a Comment