Nokia Symbian Mobile ফোনের জন্য দারুন একটা Application ( X-plore ) । আমরা যারা Symbian Mobile ফোন ব্যবহার করি তারা জানি X-plore এর কি গুন এবং যারা এইটা এখনো ব্যবহার করেননি তাহারা এই Application টি ব্যবহার করে দেখুন কত মজা ।
ইনটারনেটে এটি বিনা মূল্যে পাওয়া গেলেও এর Crack পাওয়া একটু কঠিন । আমি এই Application টির Crack সহ Full version Download Link দিলাম আসাকরি সবাই ডাউনলোড করবেন । ডাউনলোড ঠিকানা
http://www.ziddu.com/download/11998828/X-ploreV.1.42.zip.html
মনে রাখবেন এই Application টি শুধু Symbian Mobile কাজ করবে ।
Thursday, March 24, 2011
পিসি তে .jar ফাইল চালাবেন কি করে তাই ভাবছেন? kemulator use করুন।
মোবাইল এর .jar ফাইল গুলো সাধারনত পিসিতে চলেনা। এগুলো পিসি তে চালানর জন্য emulator ব্যবহার করতে হয়। বেশ কিছু emulator আছে। এদের মাঝে sjboy emulator এবং kemulator আমি ব্যবহার করেছি। kemulator ব্যবহার করার মজা হচ্ছে এর উইন্ডো সাইজ ছোট-বড় করা যায় যেটা অন্যান্য emulator দিয়ে করা যায় না। তাই আজ kemulator নিয়ে কথা বলবো।
১।প্রথমে এটা ডাউনলোড করে নিন নিচের লিংক থেকেঃ
Download kemulator
http://www.multiupload.com/FTL7S34DQT
or
http://www.6ybh-upload.com/q3fxzwtja2ud/KEmulatr.rar
২। ইন্সটল করুন।
৩। kemulator ওপেন করুন।
৪। এবার view>option এ ক্লিক করুন। নিচের ছবির মতো একটা উইন্ডো আসবে।
kemulator option পিসি তে .jar ফাইল চালাবেন কি করে তাই ভাবছেন? kemulator ব্যবহার করুন। | Techtunes
5. তীর চিহ্নিত অপশন গুলো খেয়াল করুন। একটাতে মোবাইল এর মডেল নাম্বার দেয়া আছে। আমার মতো সিলেক্ট করুন।
৬। আপনার মনিটর এর সাইজ অনুযায়ী screen width and height সিলেক্ট করুন। ছবিতে দেখুন আমার মনিটরে সফটওয়্যারটিকে কেমন দেখাচ্ছে।
৭। এবার ok চিপে বের হয়ে আসুন।
৮। .jar file ওপেন করতে midlet>open jar file অপশন এ গিয়ে কাঙ্ক্ষিত .jar ফাইল সিলেক্ট করুন।
৯। ব্যস!! এইবার মজা করে জেকন জাভা সফটওয়্যার পিসি তে ব্যবহার করুন।
Microsoft Word এর docx এবং doc নিয়ে ঝামেলায় আছেন?
Microsoft Word 2007 এর docx এক্সটেনশনযুক্ত ফাইল নিয়ে ঝামেলা পড়েননি এরকম খুব কম লোকই আছেন। যারা এখনো ঝামেলায় পড়েননি তাদের উদ্দেশ্যে বলছি, সাধারনত Microsoft Word 97, 2000, xp, 2003 ইত্যাদি ভার্শনগুলোতে কোন ডকুমেন্ট সেভ করলে তার এক্সটেনশন হয় doc। এবং উল্লেখিত সব ভার্শনেই একটায় তৈরী করা ফাইল অন্যটাতে খোলা যায়। কিন্তু Microsoft Word 2007 এবং এর পরবর্তী ভার্শনগুলোতে তৈরী ফাইলগুলোর এক্সটেনশন হয় docx। যা পূর্ববর্তী ভার্শনগুলোতে সাধারনত খোলা যায় না(মাইক্রোসফ্টের ওয়েবসাইট থেকে একটা প্যাচ ডাউনলোড করে ইনস্টল করার পর অবশ্য খোলা যায়)। তবে Microsoft Word 2007 এ সরাসরি doc এক্সটেনশনে সেভ করার ব্যবস্থা ও আছে যা পূর্ববর্তী ভার্শনে খোলা যায়। কিন্তু সমস্যা হল, আপনি বাসায় Word 2007 ব্যবহার করেন সেখানে একটা জরুরী ফাইল তৈরী করে কোন একজনের কাছে নিয়ে গেলেন দেখা গেল তার কাছে আবার মাইক্রোসফ্ট অফিসের পুরনো ভার্শন আপনার হাতে অতটা সময় ও নেই যে প্যাচ-পুচ ডাউনলোড করবেন। কিংবা উল্টোটা ভাবুন আপনিই পুরনো ভার্শন ব্যবহার করেন কেউ একজন আপনাকে docx এক্সটেনশনের ফাইল পাঠালো যা এক্ষুনি প্রিন্ট দিতে হবে। এইসব সমস্যার ক্ষেত্রে আপনার উপকারে আসতে পারে একটা ওয়েবসাইট। এটি একটি Online docx to doc converter। এবং এটি সম্পূর্ন ফ্রি সার্ভিস। ইন্টারনেটে আবার কোন কিছু ফ্রি দিলে তার জন্য এটা কর সেটা কর বলে আপনার চৌদ্দগুষ্টি উদ্দার করে নেবে। এই সাইটটা তার ব্যাতিক্রম। এই লিংকে ক্লিক করে
http://doc.investintech.com/
সাইটটিতে প্রবেশ করুন। browse বাটনে ক্লিক করে আপনার docx ফাইলটি দেখিয়ে দিন। convert বাটনে ক্লিক করুন। একটু অপেক্ষা করুন। ব্যাস নিচেই দিয়ে দেবে doc এ কনভার্ট করা ফাইলটার লিংক। ডাউনলোড করে ব্যবহার করুন। আশা করি সাইটটি আপনাদের কাজে লাগবে।
http://doc.investintech.com/
সাইটটিতে প্রবেশ করুন। browse বাটনে ক্লিক করে আপনার docx ফাইলটি দেখিয়ে দিন। convert বাটনে ক্লিক করুন। একটু অপেক্ষা করুন। ব্যাস নিচেই দিয়ে দেবে doc এ কনভার্ট করা ফাইলটার লিংক। ডাউনলোড করে ব্যবহার করুন। আশা করি সাইটটি আপনাদের কাজে লাগবে।
MS Word 2007 ছাড়াই docx file এর ডাটা খুলুন
আমি এখন ও অফিস ২০০৩ ইউজ করি , docx ফাইল খুলতে পারি না, ওয়েব ঘেটে কোন কাজের কিছু না পেয়ে শেষে এই পদধতি ধরেছি, docx টা কোন gmail/yahoo মেইলে পাঠান পরে অনলাইনে খুলে তা থেকে সেভ এজ বা কপি করে ২০০৩ তে পেসট করেন, ব্যস ল্যাঠা চুকে গেল।
Wednesday, March 16, 2011
ভাইরাসের কারণে ফোল্ডার হিডেন হয়ে গেছে?
আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ ব্যবহারকারীই অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে উইন্ডোজ ব্যবহার করে থাকেন। আর উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে ভাইরাস। মূলত ভাইরাস এখন আমাদের নিত্য দিনের সঙ্গী। যদিও একে একেবারে বর্জন করে চলার উপায় নেই। তবে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে আমরা যতটা সম্ভব এর থেকে দূরে থাকতে পারি। কিন্তু আমরা যতই ভাইরাস থেকে দূরে থাকি, ভাইরাস তো আমাদের ছাড়ে না। অসাধানতার ফলে বিভিন্ন কারনে এটি কম্পিউটারে প্রবেশ করে।
যাক এখন কাজে আসি, ভাইরাসের কারণে আপনার কম্পিউটারের ফাইল বা ফোল্ডার হিডেন হয়ে গেলে কী করবেন? ফাইল বা ফোল্ডার হিডেন হয়ে গেলে আমরা বেশ বিপাকে পড়ি। আবার দেখুন ভাইরাসের কারণে উক্ত হিডেন হওয়া ফাইল বা ফোল্ডারগুলো সার্চ করেও পাওয়া যায় না। কী উপায় ফিরিয়ে আনতে! কোন চিন্তাই নেই সমস্যা যেহেতু আছে, সমাধানও আছে। নিচের উপায়গুলো দেখুনঃ
উপায় এক
প্রথমে Control Panel >>> Folder Options এ যান। এখানে Tools মেনু ট্যাবে Show hidden files and folders এবং Hide protected operating system files আনচেক করুন। এবার Advanced Options >>> Search hidden files and folders চেক করুন। এখন দেখবেন হিডেন ফাইলগুলো দেখা যাবে।
এবার আসুন ভাইরাসের কারণে হিডেন অপশন ডিজেবল হলে কী করবেন? তখন তো হিডেন অপশন কাজ করবে না। হিডেন অপশন এনাবল এবং আনচেক করতে পারবেন একটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে। এর নাম এট্রিবিউট চেঞ্জার এবং এটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে www.petges.lu । এর ইনস্টল করুন। এখন যে ফোল্ডারের এট্রিবিউট পরিবর্তন করতে চান তার উপর মাউসের ডান বাটন ক্লিক করুন। এবার Change Attributes এ ক্লিক করুন। Folder Properties ট্যাব থেকে System, Hidden আনচেক করে Ok করুন। তাহলেই ফোল্ডার অপশন্সের হিডেন অপশন এনাবল হবে। এখন Show hidden files and folders এবং Hide protected operating system files চেক করুন এবং OK করে বেরিয়ে আসুন।
উপায় দুই
স্টার্ট মেনু থেকে রানে যান এবং লিখুন cmd. তাহলে কমান্ড প্রোম্পট খুলবে। এখন আপনার ড্রাইভে প্রবেশ করুন। এজন্য যে ড্রাইভ উক্ত ড্রাইভের নামে লিখুন, যেমনঃ ড্রাইভ E হলে E: লিখে এন্টার দিন, তাহলে ড্রাইভে প্রবেশ করবে।
এবার attrib -s -r -h -a /s /d লিখে এন্টার করুন। তাহলে আপনার হিডেন হওয়া ফোল্ডার বা ফাইল ফিরে আসবে।
বিশ্লেশণঃ
attrib = attribute, s = system file, r = read only, h = hidden, a = archive,
/d = directory, /s = sub directory
যাক এখন কাজে আসি, ভাইরাসের কারণে আপনার কম্পিউটারের ফাইল বা ফোল্ডার হিডেন হয়ে গেলে কী করবেন? ফাইল বা ফোল্ডার হিডেন হয়ে গেলে আমরা বেশ বিপাকে পড়ি। আবার দেখুন ভাইরাসের কারণে উক্ত হিডেন হওয়া ফাইল বা ফোল্ডারগুলো সার্চ করেও পাওয়া যায় না। কী উপায় ফিরিয়ে আনতে! কোন চিন্তাই নেই সমস্যা যেহেতু আছে, সমাধানও আছে। নিচের উপায়গুলো দেখুনঃ
উপায় এক
প্রথমে Control Panel >>> Folder Options এ যান। এখানে Tools মেনু ট্যাবে Show hidden files and folders এবং Hide protected operating system files আনচেক করুন। এবার Advanced Options >>> Search hidden files and folders চেক করুন। এখন দেখবেন হিডেন ফাইলগুলো দেখা যাবে।
এবার আসুন ভাইরাসের কারণে হিডেন অপশন ডিজেবল হলে কী করবেন? তখন তো হিডেন অপশন কাজ করবে না। হিডেন অপশন এনাবল এবং আনচেক করতে পারবেন একটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে। এর নাম এট্রিবিউট চেঞ্জার এবং এটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে www.petges.lu । এর ইনস্টল করুন। এখন যে ফোল্ডারের এট্রিবিউট পরিবর্তন করতে চান তার উপর মাউসের ডান বাটন ক্লিক করুন। এবার Change Attributes এ ক্লিক করুন। Folder Properties ট্যাব থেকে System, Hidden আনচেক করে Ok করুন। তাহলেই ফোল্ডার অপশন্সের হিডেন অপশন এনাবল হবে। এখন Show hidden files and folders এবং Hide protected operating system files চেক করুন এবং OK করে বেরিয়ে আসুন।
উপায় দুই
স্টার্ট মেনু থেকে রানে যান এবং লিখুন cmd. তাহলে কমান্ড প্রোম্পট খুলবে। এখন আপনার ড্রাইভে প্রবেশ করুন। এজন্য যে ড্রাইভ উক্ত ড্রাইভের নামে লিখুন, যেমনঃ ড্রাইভ E হলে E: লিখে এন্টার দিন, তাহলে ড্রাইভে প্রবেশ করবে।
এবার attrib -s -r -h -a /s /d লিখে এন্টার করুন। তাহলে আপনার হিডেন হওয়া ফোল্ডার বা ফাইল ফিরে আসবে।
বিশ্লেশণঃ
attrib = attribute, s = system file, r = read only, h = hidden, a = archive,
/d = directory, /s = sub directory
কম্পিউটার ফোল্ডার এ ঢুকার গতি বাড়ান সহজেই
আমাদের পিসি তে অনেক সময় ফোল্ডার এ ঢুকার সময় অনেক সময় নেয়। তবে আপনি চাইলে খুব সহজে এটা দূর করে পিসি এর গতি বাড়াতে পারেন।
কার্যপ্রনালিঃ
* প্রথমে আপনার কম্পিউটার এর উইন্ডোজ টাস্ক ম্যানেজার টি ওপেন করুন।
* এর জন্য আপনার কীবোর্ড এ clt+alt+del প্রেস করুন।
* এবার View প্রেস করুন এবং update speed -normal থেকে -high করুন।
* এবার উইন্ডোজ টাস্ক ম্যানেজার টি ক্লোজ করে কম্পিউটারটি restart করুন।
কার্যপ্রনালিঃ
* প্রথমে আপনার কম্পিউটার এর উইন্ডোজ টাস্ক ম্যানেজার টি ওপেন করুন।
* এর জন্য আপনার কীবোর্ড এ clt+alt+del প্রেস করুন।
* এবার View প্রেস করুন এবং update speed -normal থেকে -high করুন।
* এবার উইন্ডোজ টাস্ক ম্যানেজার টি ক্লোজ করে কম্পিউটারটি restart করুন।
Monday, March 14, 2011
৭২০০ এবং ৫৪০০ RPM হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ থেকে কোনটি বেছে নিবেন?
আমরা সবাই কম বেশি একটা বেপার জানি যে হার্ড-ডিস্ক ড্রাইবে ডাটা ট্রান্সফার হয় এর মধ্যে থাকা গোল চাকতির ঘূর্ণনের মাধ্যমে। তো আমরা যারা ডেস্কটপ পিসি ইউজ করি তারা পিসি ক্রয় করার সময় খেয়াল করে থাকবেন যে হার্ডড্রাইভের প্যাকেটের গায়ে ৭২০০ RPM লিখা ছিল আর ল্যাপটপের ক্ষেত্রে ৫৪০০ আর পি এম। এক্ষেত্রে RPM এর পূর্ণ অর্থ দাঁড়ায় রেভলুশান পার মিনিট(Revolutions Per Minute )। এই আর পি এম বুঝায় যে হার্ড ডিস্কের ইন্টারনাল প্লেটটি/চাকতিটি/ডিসটি কত দ্রুত(ঘূর্নন গতি) ঘুরবে। যদিও দ্রুততাই পারফরমেন্সের জন্য ভাল, তবে ৫৪০০ আর পি এম ড্রাইভটি সিলেকশানের ও বেশ কিছু পজিটিভ কারন রয়েছে।
তো চলুন জেনে নিই ৭২০০ এবং ৫৪০০ আর পি এম এর মধ্যবর্তী সুবিধা-অসুবিধা সমূহ
1. ড্রাইভারের শক্তিঃ
কম ঘুর্ণন গতির ড্রাইভ ল্যাপটপে ব্যবহারের ক্ষেত্রে খুব জনপ্রিয় কারন ‘যত কাজ তত শক্তি ব্যায়’ হিসেবে দ্রুত ঘুর্ণনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি বিদ্যুৎ এর প্রয়োজন (খরচ) হবে; আর এক্ষেত্রে ল্যাপটপ যেহেতু ব্যাটারীর মাধ্যমে চলে, এবং যখন এর চার্জার আন-প্লাগড থাকবে তখন ব্যাটারীর চার্জ শেষ হবার পুর্বে দীর্ঘক্ষন ব্যবহার করা যাবে। তাই এক্ষেত্রে আরপিএম ব্যাস্তানুপাতিক ব্যাবহার কাল, মানে যত কম আর পি এম তত বেশি সময় ধরে ব্যবহার কাল। :D
2. অযাচিত শব্দ/নয়েজঃ
অনেক সময় ধরে পিসি চলার পর হার্ড-ডিস্কের পাশে কান রাখলে খেয়াল করবেন ৭৮০০ আরপিএমের ড্রাইভ গুলো কম শব্দ করলেও এর চেয়ে নিখুতভাবে ও স্বল্প শব্দে ঘুরে থাকে ৫৪০০ আরপিএম এর ড্রাইভগুলো।
3. কম্পন/ভাইব্রেশানঃ
দ্রুত গতির ড্রাইভার গুলো অনেক বেশি কম্পন সৃষ্টি করে থাকে। এমনকি এটা সিষ্টেমের পারফরমেন্সের ক্ষেত্রেও নেগেটিভ প্রভাব ফেলে, বিশেষ করে বর্তমানে বহুল্ভাবে প্রচলিত মেকানিকেল সাটা(SATA) ড্রাইভের ক্ষেত্রে। :(
4. তাপক্রিয়া / হিটঃ
প্রচুর বৈদ্যুতিক শক্তি প্রবাহের ফলে অনেক তাপ সৃষ্টি হয়, যার ফলে ৭২০০ আরপিএম সিষ্টেমকে অপেক্ষাকৃত তাড়াতাড়ি উষ্ণ করে তুলে। অবশ্য এটা দূর করার একটা উপায়ও আছে, তা হল ঠিক ভাবে ফ্যান সেটা করে বা সঠিকভাবে বায়ু চলাচল ব্যবস্থা নিশ্চিত করার মাধ্যমে। :D
5. ব্যায় / কষ্টঃ
যেহেতু ৭২০০ আরপিএম কর্মক্ষম বেশি এবং এর ইলেক্ট্রিক সার্কিটটি অপেক্ষাকৃত জটিল তাই যথার্থ ভাবে ৫৪০০ আরপিএম ড্রাইভের চেয়ে এর দাম কিছুটা বেশি হওয়াটাই স্বভাবিক, এবং দামটা একটু বেশি বটেই। তবে পার্সোনাল(সিঙ্গেল পার্টস) ক্রেতাদের ক্ষেত্রে এটি খুব একটা বেশি না হলেও ব্যবসায়িদের ক্ষেত্রে অনেক বেশি ডিফার করে।
তো চলুন জেনে নিই ৭২০০ এবং ৫৪০০ আর পি এম এর মধ্যবর্তী সুবিধা-অসুবিধা সমূহ
1. ড্রাইভারের শক্তিঃ
কম ঘুর্ণন গতির ড্রাইভ ল্যাপটপে ব্যবহারের ক্ষেত্রে খুব জনপ্রিয় কারন ‘যত কাজ তত শক্তি ব্যায়’ হিসেবে দ্রুত ঘুর্ণনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি বিদ্যুৎ এর প্রয়োজন (খরচ) হবে; আর এক্ষেত্রে ল্যাপটপ যেহেতু ব্যাটারীর মাধ্যমে চলে, এবং যখন এর চার্জার আন-প্লাগড থাকবে তখন ব্যাটারীর চার্জ শেষ হবার পুর্বে দীর্ঘক্ষন ব্যবহার করা যাবে। তাই এক্ষেত্রে আরপিএম ব্যাস্তানুপাতিক ব্যাবহার কাল, মানে যত কম আর পি এম তত বেশি সময় ধরে ব্যবহার কাল। :D
2. অযাচিত শব্দ/নয়েজঃ
অনেক সময় ধরে পিসি চলার পর হার্ড-ডিস্কের পাশে কান রাখলে খেয়াল করবেন ৭৮০০ আরপিএমের ড্রাইভ গুলো কম শব্দ করলেও এর চেয়ে নিখুতভাবে ও স্বল্প শব্দে ঘুরে থাকে ৫৪০০ আরপিএম এর ড্রাইভগুলো।
3. কম্পন/ভাইব্রেশানঃ
দ্রুত গতির ড্রাইভার গুলো অনেক বেশি কম্পন সৃষ্টি করে থাকে। এমনকি এটা সিষ্টেমের পারফরমেন্সের ক্ষেত্রেও নেগেটিভ প্রভাব ফেলে, বিশেষ করে বর্তমানে বহুল্ভাবে প্রচলিত মেকানিকেল সাটা(SATA) ড্রাইভের ক্ষেত্রে। :(
4. তাপক্রিয়া / হিটঃ
প্রচুর বৈদ্যুতিক শক্তি প্রবাহের ফলে অনেক তাপ সৃষ্টি হয়, যার ফলে ৭২০০ আরপিএম সিষ্টেমকে অপেক্ষাকৃত তাড়াতাড়ি উষ্ণ করে তুলে। অবশ্য এটা দূর করার একটা উপায়ও আছে, তা হল ঠিক ভাবে ফ্যান সেটা করে বা সঠিকভাবে বায়ু চলাচল ব্যবস্থা নিশ্চিত করার মাধ্যমে। :D
5. ব্যায় / কষ্টঃ
যেহেতু ৭২০০ আরপিএম কর্মক্ষম বেশি এবং এর ইলেক্ট্রিক সার্কিটটি অপেক্ষাকৃত জটিল তাই যথার্থ ভাবে ৫৪০০ আরপিএম ড্রাইভের চেয়ে এর দাম কিছুটা বেশি হওয়াটাই স্বভাবিক, এবং দামটা একটু বেশি বটেই। তবে পার্সোনাল(সিঙ্গেল পার্টস) ক্রেতাদের ক্ষেত্রে এটি খুব একটা বেশি না হলেও ব্যবসায়িদের ক্ষেত্রে অনেক বেশি ডিফার করে।
বিনা মূল্যে ফটো এডিটিং সফটওয়্যার
বিনা মূল্যে ডাউনলোড করা যাবে ফটো এডিটিং সফটওয়্যার ‘পিকাসা’। এই ফটো এডিটিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে ফটো এডিট করাসহ অনলাইনে ছবি শেয়ার করার জন্য স্লাইড শোও তৈরি করা সম্ভব। http://picasa.google.com/
ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করা যাবে।
ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করা যাবে।
ফেইসবুকে ভিডিও চ্যাট করার দু’টি দারুন এপ্লিকেশন!
বন্ধু এবং আত্বীয় স্বজনের সাথে যোগাযোগের প্রধান মাধ্যমগুলোর মধ্যে একটি এখন ফেইসবুক। দেশের বাইরে আসার পর অনেকের সাথেই আমার যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম ফেইসবুক। ভয়েস এবং ভিডিও চ্যাট এর জন্য অন্য এপ্লিকেশন এতদিন ব্যবহার করলেও, এখন ফেইসবুকেই এসকল সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে। ফেইসবুকে ভিডিও চ্যাট করার কিছু দারুন এপ্লিকেশন নিয়েই এই পোস্ট…
vChatter
http://www.facebook.com/vChatter
অন্যান্য এপস গুলোর চাইতে এটিই আমার বেশি ভাল লেগেছে। এটি দিয়ে অনলাইনে থাকা বন্ধুদের সাথে চ্যাট করার পাশাপাশি রয়েছে আরেকটি মজার ফিচার। সেটি হচ্ছে র্যানডম চ্যাট। অর্থাৎ ঐ এপ্লিকেশন ব্যবহারকারী অন্যান্য সদস্যদের সাথে চ্যাট আপনি চ্যাট করতে পারবেন।
আর এতে করে নতুন অনেকের সাথেই পরিচিত হতে পারবেন সরাসরি ভিডিও চ্যাট এর মাধ্যমে।
TinyChat
http://apps.facebook.com/tinychat/
TinyChat এর কথা আপনারা অনেকেই শুনে থাকবেন। অনেকে হয়তো ব্যবহারও করেছেন। TinyChat এর একটি ফেইসবুক এপ্লিকেশন রয়েছে, যেটি ব্যবহার করে আপনি বন্ধুদের সাথে ভিডিও চ্যাট করতে পারেন।
দুই মিলিয়ন এর বেশি ব্যবহারকারী রয়েছে এই ফেইসবুক এপটিতে। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে, এটি ব্যবহার করে গ্রুপ ভিডিও চ্যাট অথবা মিটিং করা যাবে। একই সাথে ১২ জন ব্রডকাস্ট করতে পারবেন। আর কি চাই? :D
vChatter
http://www.facebook.com/vChatter
অন্যান্য এপস গুলোর চাইতে এটিই আমার বেশি ভাল লেগেছে। এটি দিয়ে অনলাইনে থাকা বন্ধুদের সাথে চ্যাট করার পাশাপাশি রয়েছে আরেকটি মজার ফিচার। সেটি হচ্ছে র্যানডম চ্যাট। অর্থাৎ ঐ এপ্লিকেশন ব্যবহারকারী অন্যান্য সদস্যদের সাথে চ্যাট আপনি চ্যাট করতে পারবেন।
আর এতে করে নতুন অনেকের সাথেই পরিচিত হতে পারবেন সরাসরি ভিডিও চ্যাট এর মাধ্যমে।
TinyChat
http://apps.facebook.com/tinychat/
TinyChat এর কথা আপনারা অনেকেই শুনে থাকবেন। অনেকে হয়তো ব্যবহারও করেছেন। TinyChat এর একটি ফেইসবুক এপ্লিকেশন রয়েছে, যেটি ব্যবহার করে আপনি বন্ধুদের সাথে ভিডিও চ্যাট করতে পারেন।
দুই মিলিয়ন এর বেশি ব্যবহারকারী রয়েছে এই ফেইসবুক এপটিতে। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে, এটি ব্যবহার করে গ্রুপ ভিডিও চ্যাট অথবা মিটিং করা যাবে। একই সাথে ১২ জন ব্রডকাস্ট করতে পারবেন। আর কি চাই? :D
ফটো ডিজাইন করার দারুন একটি সফটওয়্যার
আমরা প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে কত রকম ডিজাইনের ছবি এডিটিং করি। ছবি সম্পাদনা করার সব থেকে জনপ্রিয় সফটওয়্যার হচ্ছে এডোবী ফটোশপ। কিন্তু কয়জনে আর তা জানে। অনেকের ইচ্ছা থাকলেও ফটেশপ শিখতে পারছেন না। আবার অনেকে আছে পয়সা খরচ করে ফটোশপ শিখেও গুলিয়ে ফেলেছেন তাদের জন্য আমার এই লেখা। উপকার পাইলে মন্তব্য করতে ভুলবেন না। বকবক না করে কি সফটওয়ার সম্পর্কে লিখব সেটাই এখনো বলিনি ও হ্যাঁ ফটোশাইন সফট্ওয়্যার। সেটা এখান থেকে
http://www.picget.net/
(২নং সিরিয়ালে ফটোশাইন) ডাউনলোড করুন। ডাউনলোড হলে ওপর দিকে বাম পাশে বিভিন্ন ডিজাইন অপশন দেখা যাবে। এক একটি অপশনের উপর ক্লিক করলে সেটার কি কি ডিজাইন আছে সেটা নিচে দেখা যাবে। পছন্দ মত ডিজাইন সিলেক্ট করে কম্পিউটারে থাকা আপনার ছবিটি ওপেন করুন। বাম পাশ থেকে এবার ডিজাইনে ক্লিক করুন এবং মজা দেখুন। যদি ছবি ডান বামে সরানোর প্রয়োজন হয়। তবে ফটোস্প্রিনের উপর যে ছোট ছবিটি দেখা যাচ্ছে সেটার চার পাশে একটি লাল সিলেকশন বর্ডার দেখা যাবে উক্ত বর্ডার ছোট বড় করলে ছবি ছোট বড় হবে ।
http://www.picget.net/
(২নং সিরিয়ালে ফটোশাইন) ডাউনলোড করুন। ডাউনলোড হলে ওপর দিকে বাম পাশে বিভিন্ন ডিজাইন অপশন দেখা যাবে। এক একটি অপশনের উপর ক্লিক করলে সেটার কি কি ডিজাইন আছে সেটা নিচে দেখা যাবে। পছন্দ মত ডিজাইন সিলেক্ট করে কম্পিউটারে থাকা আপনার ছবিটি ওপেন করুন। বাম পাশ থেকে এবার ডিজাইনে ক্লিক করুন এবং মজা দেখুন। যদি ছবি ডান বামে সরানোর প্রয়োজন হয়। তবে ফটোস্প্রিনের উপর যে ছোট ছবিটি দেখা যাচ্ছে সেটার চার পাশে একটি লাল সিলেকশন বর্ডার দেখা যাবে উক্ত বর্ডার ছোট বড় করলে ছবি ছোট বড় হবে ।
ই মেইল করুন ই মেইল আইডি ছারাই
মনে করেন আপনে কাউকে মেইল করতে চাইছেন কিন্তু চাইছেন না যে আপনার মেইল আইডি তা সে জেনে যাক। ইনফেক্ট আপনি চাইছেন না কনো ধরনের ই মেইল আইডি ব্যাবহার করতে। বেপারটা কেমন আজগবি মনে হইতেছে না? হাহাহা চলেন তাহলে মজা টা শুরু করি কি বলেন? আজকে এমন ই একটা জিনিস দেখাবো যেটা ইউস করে যে কেউকে ই মেইল করতে পারেন নিজের কনো ধরনের আইডি না ইউস করে।
১। এখানে যান
http://www.enote.com/
২। Send To (এখানে যার কাছে মেইল করতে চান তার আইডি দিন)
৩। Your Email Address (এখানে কিছু দিবেন না জায়গা খালি রাখুন)
৪। Subject: (এখানে লিখার সাবজেক্ট দিন, নরমালি আপনে যা দিয়ে থাকেন আরকি কাউকে মেইল করতে গেলে)
৫। সাবজেক্ট এর পরে যে সাদা জায়গা অখানে যা খুশি লিখুন। মানে যা লিখে মেইল করতে চান আরকি। বুঝে নাই? হিহি
৬। Enter the Security Code এর ঘরে লিখে ফেলুন পাশে যেই সিকুরিটি ডিজিট গুলো দেয়া আছে।
৭। Send বাটনে ক্লিক করুন কাহিনি শেষ, যাকে মেইল করেছেন তার কাছে মেইলটি চলে গিয়েছে। যাকে মেইল করেছেন তার কাছে মেইল যাবে enote@enote.com এই আইডি থেকে।
শিক্ষা ও তথ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট
বাংলাদেশের সকল শিক্ষার্থীদের জন্য দেশি-বিদেশি বৃত্তি, বিশ্ববিদ্যালয়, বিদেশে উচ্চশিক্ষা, শিক্ষাঋণের তথ্য সেবা দিয়ে আসছে মিমডোর ডট কম নামের ওয়েবসাইট। এই সাইটে নিয়মিত বৃত্তি, উচ্চশিক্ষার তথ্য আপডেট করা হয়। তাছাড়া দেশের প্রায় সকল ব্যাংকের তথ্য যেমন ব্যাংকের সেবা, ব্যাংক ব্রাঞ্চের ঠিকানা, ফোন নম্বর, ওয়েবসাইটের তথ্য পাওয়া যাচ্ছে এই সাইটে। বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য দেশের সকল কাউন্সেলিং ফার্মের লিস্ট ও ফোন নম্বর ঠিকানা পাওয়া যাচ্ছে মিমডোর ডট কমে। বিস্তারিত জানার জন্য ব্রাউজ করুন।
www.mimdoor.com
www.mimdoor.com
Sunday, March 13, 2011
Kaspersky Internet Security 2011 এর ঝামেলা বিহিন ১০০%+ কার্যকরী কিই
Kaspersky Internet Security 2011 এর ঝামেলা বিহিন ১০০%+ কার্যকরী কিই পাইছি । আশা করি সামনে আর পাব । পেলে আপনাদের দেব । এই কী টা মার্চ মাস এর জন্য । খুব সহজে অ্যাক্টিভ করা যায় ।
১। internet ডিস্কানেক্ট করে ট্রায়াল ভার্সন ইন্সটল করুন ।
২। error দেখালে কী ফাইল ব্রাউস করুন ।
৩। done ! এবার নেট দিএ আপডেট দিন । উপভোগ করুন Kaspersky Internet Security 2011 ফুল ভার্সন ।
Key Download
http://www.mediafire.com/?ddwsn21b1d2z740
১। internet ডিস্কানেক্ট করে ট্রায়াল ভার্সন ইন্সটল করুন ।
২। error দেখালে কী ফাইল ব্রাউস করুন ।
৩। done ! এবার নেট দিএ আপডেট দিন । উপভোগ করুন Kaspersky Internet Security 2011 ফুল ভার্সন ।
Key Download
http://www.mediafire.com/?ddwsn21b1d2z740
Adobe Photoshop CS5 Full Software with Crack
Adobe Photoshop CS5 Graphics এর দুনিয়ায় সাড়াজাগানো এক্তি সফটওয়্যার । এই নতুন এডিশন এ আছে অনেক সুবিধা । খুব ভাল এডিশন এটি । গ্রাফিক্স এর অনেক কাজই ফটোশপ এর ছারা ফুশ । সমস্যা অনেক বড় । প্রায় ৯৭২এমবি । এটা আপলোড করা তো মুখের কথা না । এডবি সাইট থেকে ডাউনলোড করে নিন । তবে ক্র্যাক টা আমি আপলোড করে দিছি । মাত্র -১ এমবি ।
Keygen photoshop এর ফোল্ডারে কপি করে পেচ করুন এবং সিরিয়াল দিন ।
Software
https://www.adobe.com/cfusion/tdrc/index.cfm?product=photoshop
Crack
http://www.mediafire.com/?074wa9qxf7laibv
Keygen photoshop এর ফোল্ডারে কপি করে পেচ করুন এবং সিরিয়াল দিন ।
Software
https://www.adobe.com/cfusion/tdrc/index.cfm?product=photoshop
Crack
http://www.mediafire.com/?074wa9qxf7laibv
ক্যাসপারস্কি ১০ বছরের লাইসেন্স
আমরা সবাই জানি যে কেসপারস্কি এন্টিভাইরাস ব্যাবহার করতে হলে আমাদের অনেক টাকা খরচ করতে হয়
এখন আমরা দেখব কি ভাবে বিনামূল্যে ব্যাবহার করা যায়।
তাহলে ভাবুন তো একবার
প্রথমে এখান থেকে ডউনলোড করে নিন kaspersky internet security 2011
http://www.kaspersky.com/internet_security_trial
তারপর এখান থেকে ক্র্যাক ডাউনলোড করে নিন Kaspersky2011Crack-3700 Day
http://www.mediafire.com/?umf3pgdatnzprum
এখন লাইসেন্স কি একটিভ লেটার দিয়ে ইনস্টল করুন
তারপর স্টারর্ট বারে ক্যাসপার আইকেন ডাবল ক্লিক করে Self Defenc Enable টিক চিন্হ উঠিয়ে দিন
তারপর স্টারর্ট বারে ক্যাসপার আইকনে রাইট বাটন ক্লিক করে এক্সিট করে ক্র্যাক ইনস্টল করুন ব্যাস হেয় গেল
৩৭০০ দিন মেয়াদ তারপর আপডট করে নিন ভাল লাগলে মন্তব্য করবেন ধন্যবাদ সবাইকে।
এখন আমরা দেখব কি ভাবে বিনামূল্যে ব্যাবহার করা যায়।
তাহলে ভাবুন তো একবার
প্রথমে এখান থেকে ডউনলোড করে নিন kaspersky internet security 2011
http://www.kaspersky.com/internet_security_trial
তারপর এখান থেকে ক্র্যাক ডাউনলোড করে নিন Kaspersky2011Crack-3700 Day
http://www.mediafire.com/?umf3pgdatnzprum
এখন লাইসেন্স কি একটিভ লেটার দিয়ে ইনস্টল করুন
তারপর স্টারর্ট বারে ক্যাসপার আইকেন ডাবল ক্লিক করে Self Defenc Enable টিক চিন্হ উঠিয়ে দিন
তারপর স্টারর্ট বারে ক্যাসপার আইকনে রাইট বাটন ক্লিক করে এক্সিট করে ক্র্যাক ইনস্টল করুন ব্যাস হেয় গেল
৩৭০০ দিন মেয়াদ তারপর আপডট করে নিন ভাল লাগলে মন্তব্য করবেন ধন্যবাদ সবাইকে।
পেপাল কি, পেপাল কেন প্রয়োজন ?
সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় হলো বাংলাদেশে পেপালের কোনো সার্ভিস নেই। অর্থাৎ একজন বাংলাদেশী নাগরিক পেপালে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন না। পেপাল না থাকার কারণে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সাররা যেসব অসুবিধায় পড়ছেন সেগুলো হলো :
০১. যেকোনো আউটসোর্সিং সাইট থেকে আয় করতে না পারা। এমন অসংখ্য সাইট রয়েছে যারা শুধু পেপালের মাধ্যমে অর্থ দিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কয়েকটি সাইটে ফ্রিল্যান্সিংয়ে আমাদেরকে সীমাবদ্ধ থাকতে হয়।
০২. অন্যান্য সার্ভিস ব্যবহার করে উচ্চমূল্যে অর্থ উত্তোলন। নিরাপত্তার কথা চিন্তা করলে ব্যাংক থেকে ব্যাংকে ওয়্যার ট্রান্সফার একটি চমৎকার পদ্ধতি। কিন্তু এই পদ্ধতিতে প্রতিবার উত্তোলনে ৪৫ ডলার খরচ পড়ে। আর পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড মোট অর্থের ৩% কেটে রাখে, যা বড় অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে মোটেও ভালো পদ্ধতি নয়।
০৩. অন্যান্য সার্ভিসের মাধ্যমে ক্লায়েন্টের কাছ থেকে সরাসরি অর্থ আনা যায় না। ফলে সবসময় একটি আউটসোর্সিং সাইটের ওপর নির্ভরশীল থাকতে হয় এবং তাদেরকে ১০% থেকে ১৫% ফি দিতে হয়। গত তিন বছরে আমি বিভিন্ন দেশের অসংখ্য ক্লায়েন্টের কাছ থেকে কাজ পেয়েছি। আমার এমন কয়েকজন ক্লায়েন্ট রয়েছে যারা প্রথম থেকে এখন পর্যন্ত আমাকে প্রতি মাসে কাজ দিচ্ছে। তারা এতটাই বিশ্বস্তা যে কাজ শেষে অর্থ পাওয়ার নিশ্চয়তা ছাড়াই আমি কাজ শুরু করে দিতে পারি। আবার অনেক সময় কাজ শুরুর আগেই প্রজেক্টের পুরো বা আংশিক টাকা পেয়ে যাই। মোট কথা হচ্ছে এক্ষেত্রে মধ্যবর্তী আউটসোর্সিং সাইটের সাথে আমার কোনো লেনদেন নেই। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে ওই সাইটগুলোকে ১০% ফি দিয়ে অনেক পথ ঘুরিয়ে আমাকে অর্থ আনতে হয়। এভাবে প্রতি ১০০০ ডলারে ১০০ ডলার আউটসোর্সিং সাইটকে দিতে হচ্ছে। সাথে আরো ৩০ থেকে ৫৫ ডলার দিতে হচ্ছে পেওনার বা ব্যাংক ট্রান্সফারের জন্য। কিন্তু আমার যদি একটি পেপাল অ্যাকাউন্ট থাকত তাহলে হাজারপ্রতি এ অতিরিক্ত ১৩০ থেকে ১৫৫ ডলার দেশে নিয়ে আসতে পারতাম।
০৪. পেপাল না থাকা ই-কমার্সের মাধ্যমে ব্যবসায় করার প্রথম ও প্রধান অন্তরায়। বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার কবলে পড়ে এখন সবাই ই-কমার্স ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্যবসায় করার দিকে ঝুঁকে পড়ছেন। আর এ পেপালের কল্যাণে আজ ই-কমার্স এতটা জনপ্রিয় এবং লাভজনক ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। শুধু পেপাল থাকলেই যে কত ধরনের ই-কমার্স ব্যবসায় করা সম্ভব তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। উদাহরণস্বরূপ, পেপাল থাকলে ফ্রিল্যান্সাররা আউটসোর্সিং সাইটগুলোতে নতুন প্রজেক্টের জন্য বসে না থেকে নিজের ওয়েবসাইট থেকে সরাসরি সফটওয়্যারগুলো বিক্রি করতে পারতেন। অন্যান্য রফতানি ক্ষেত্রে এই পেপাল আমাদের দেশের জন্য হতে পারত যুগান্তকারী পদক্ষেপ। বাংলাদেশের পোশাক শিল্প আজ বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। কিন্তু আমরা সেই পোশাককে মধ্যস্বত্বভোগী ছাড়া সরাসরি বিদেশী কোনো ভোক্তার হাতে পৌঁছে দিতে পারি না। অথচ পেপাল থাকলে এরকম অসংখ্য ধরনের পণ্য রফতানি করে ঘরে বসেই প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা যেত।
০৫. পেপাল না থাকার ফলে অনেকে আবার ভিন্ন পথ অবলম্বন করছেন। ইন্টারনেটে এমন অনেক ফোরাম রয়েছে যেখানে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকার বিনিময়ে পেপালের সার্ভিস পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে পেপাল অ্যাকাউন্ট আছে এমন কোনো ব্যক্তিকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দিলে তিনি তার পেপাল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে টাকা পেতে সাহায্য করেন। পরে তিনি ব্যাংক ট্রান্সফার বা ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে টাকা পাঠিয়ে দেন। এই পদ্ধতিটি মোটেও নিরাপদ এবং গ্রহণযোগ্য নয়।
বাংলাদেশে পেপালের সার্ভিস না থাকার ব্যাপারে পেপালের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা জানায়, পেপাল সবসময় তার সার্ভিস বিভিন্ন দেশে সম্প্রসারণে ইচ্ছুক। একটি নতুন দেশে সার্ভিস দিতে সে দেশের বিভিন্ন আইনকানুন মেনে তাদেরকে একটি জটিল পরিবর্তনের মাধ্যমে যেতে হয়। আরও নতুন দেশে পেপালকে পৌঁছে দিতে তারা কাজ করে যাচ্ছে। তবে ঠিক কত সময়ের মধ্যে বাংলাদেশে পেপালের সার্ভিস পাওয়া যাবে, এ ব্যাপারে তারা কোনো নিশ্চয়তা দিতে পারছে না।
প্রকৃতপক্ষে পেপাল কবে বাংলাদেশে সার্ভিস দেবে সে অপেক্ষায় বসে না থেকে আমাদের নিজেদেরই উচিত তার আগমনের জন্য রাস্তা প্রশস্ত করে দেয়া। আশার কথা হচ্ছে, বর্তমান সরকার বাংলাদেশে ই-কমার্স চালুর বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করছে। এক্ষেত্রে সরকারের উচিত হবে পেপালের সাথে যোগাযোগ করে সমস্যাগুলো যথাযথভাবে চিহ্নিত করা এবং যেসব আইনের কারণে পেপাল তাদের সার্ভিস এদেশে নিয়ে আসতে পারছে না, প্রয়োজনবোধে তা পরিবর্তন বা সংশোধন করা। বাংলাদেশের তরুণরা আজ এতটাই অগ্রসর যে, শুধু এই সমস্যাটির সমাধান করতে পারলে নিজেরাই বাংলাদেশে ই-কমার্সের বিপ্লব ঘটিয়ে ফেলতে পারবেন।
আমরা সম্প্রতি পেপ্যাল ভেরিফাই চাই নামক পেজ ও Need paypal for bangladeshগ্রুপ চালু করেছি পেপাল আদায়ের লক্ষ্যে আপনিও আমাদের সাথে যোগ দিন ।
Link
http://www.facebook.com/paypalbd
http://www.facebook.com/home.php?sk=group_103062596443304
০১. যেকোনো আউটসোর্সিং সাইট থেকে আয় করতে না পারা। এমন অসংখ্য সাইট রয়েছে যারা শুধু পেপালের মাধ্যমে অর্থ দিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কয়েকটি সাইটে ফ্রিল্যান্সিংয়ে আমাদেরকে সীমাবদ্ধ থাকতে হয়।
০২. অন্যান্য সার্ভিস ব্যবহার করে উচ্চমূল্যে অর্থ উত্তোলন। নিরাপত্তার কথা চিন্তা করলে ব্যাংক থেকে ব্যাংকে ওয়্যার ট্রান্সফার একটি চমৎকার পদ্ধতি। কিন্তু এই পদ্ধতিতে প্রতিবার উত্তোলনে ৪৫ ডলার খরচ পড়ে। আর পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড মোট অর্থের ৩% কেটে রাখে, যা বড় অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে মোটেও ভালো পদ্ধতি নয়।
০৩. অন্যান্য সার্ভিসের মাধ্যমে ক্লায়েন্টের কাছ থেকে সরাসরি অর্থ আনা যায় না। ফলে সবসময় একটি আউটসোর্সিং সাইটের ওপর নির্ভরশীল থাকতে হয় এবং তাদেরকে ১০% থেকে ১৫% ফি দিতে হয়। গত তিন বছরে আমি বিভিন্ন দেশের অসংখ্য ক্লায়েন্টের কাছ থেকে কাজ পেয়েছি। আমার এমন কয়েকজন ক্লায়েন্ট রয়েছে যারা প্রথম থেকে এখন পর্যন্ত আমাকে প্রতি মাসে কাজ দিচ্ছে। তারা এতটাই বিশ্বস্তা যে কাজ শেষে অর্থ পাওয়ার নিশ্চয়তা ছাড়াই আমি কাজ শুরু করে দিতে পারি। আবার অনেক সময় কাজ শুরুর আগেই প্রজেক্টের পুরো বা আংশিক টাকা পেয়ে যাই। মোট কথা হচ্ছে এক্ষেত্রে মধ্যবর্তী আউটসোর্সিং সাইটের সাথে আমার কোনো লেনদেন নেই। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে ওই সাইটগুলোকে ১০% ফি দিয়ে অনেক পথ ঘুরিয়ে আমাকে অর্থ আনতে হয়। এভাবে প্রতি ১০০০ ডলারে ১০০ ডলার আউটসোর্সিং সাইটকে দিতে হচ্ছে। সাথে আরো ৩০ থেকে ৫৫ ডলার দিতে হচ্ছে পেওনার বা ব্যাংক ট্রান্সফারের জন্য। কিন্তু আমার যদি একটি পেপাল অ্যাকাউন্ট থাকত তাহলে হাজারপ্রতি এ অতিরিক্ত ১৩০ থেকে ১৫৫ ডলার দেশে নিয়ে আসতে পারতাম।
০৪. পেপাল না থাকা ই-কমার্সের মাধ্যমে ব্যবসায় করার প্রথম ও প্রধান অন্তরায়। বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার কবলে পড়ে এখন সবাই ই-কমার্স ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্যবসায় করার দিকে ঝুঁকে পড়ছেন। আর এ পেপালের কল্যাণে আজ ই-কমার্স এতটা জনপ্রিয় এবং লাভজনক ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। শুধু পেপাল থাকলেই যে কত ধরনের ই-কমার্স ব্যবসায় করা সম্ভব তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। উদাহরণস্বরূপ, পেপাল থাকলে ফ্রিল্যান্সাররা আউটসোর্সিং সাইটগুলোতে নতুন প্রজেক্টের জন্য বসে না থেকে নিজের ওয়েবসাইট থেকে সরাসরি সফটওয়্যারগুলো বিক্রি করতে পারতেন। অন্যান্য রফতানি ক্ষেত্রে এই পেপাল আমাদের দেশের জন্য হতে পারত যুগান্তকারী পদক্ষেপ। বাংলাদেশের পোশাক শিল্প আজ বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। কিন্তু আমরা সেই পোশাককে মধ্যস্বত্বভোগী ছাড়া সরাসরি বিদেশী কোনো ভোক্তার হাতে পৌঁছে দিতে পারি না। অথচ পেপাল থাকলে এরকম অসংখ্য ধরনের পণ্য রফতানি করে ঘরে বসেই প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা যেত।
০৫. পেপাল না থাকার ফলে অনেকে আবার ভিন্ন পথ অবলম্বন করছেন। ইন্টারনেটে এমন অনেক ফোরাম রয়েছে যেখানে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকার বিনিময়ে পেপালের সার্ভিস পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে পেপাল অ্যাকাউন্ট আছে এমন কোনো ব্যক্তিকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দিলে তিনি তার পেপাল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে টাকা পেতে সাহায্য করেন। পরে তিনি ব্যাংক ট্রান্সফার বা ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে টাকা পাঠিয়ে দেন। এই পদ্ধতিটি মোটেও নিরাপদ এবং গ্রহণযোগ্য নয়।
বাংলাদেশে পেপালের সার্ভিস না থাকার ব্যাপারে পেপালের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা জানায়, পেপাল সবসময় তার সার্ভিস বিভিন্ন দেশে সম্প্রসারণে ইচ্ছুক। একটি নতুন দেশে সার্ভিস দিতে সে দেশের বিভিন্ন আইনকানুন মেনে তাদেরকে একটি জটিল পরিবর্তনের মাধ্যমে যেতে হয়। আরও নতুন দেশে পেপালকে পৌঁছে দিতে তারা কাজ করে যাচ্ছে। তবে ঠিক কত সময়ের মধ্যে বাংলাদেশে পেপালের সার্ভিস পাওয়া যাবে, এ ব্যাপারে তারা কোনো নিশ্চয়তা দিতে পারছে না।
প্রকৃতপক্ষে পেপাল কবে বাংলাদেশে সার্ভিস দেবে সে অপেক্ষায় বসে না থেকে আমাদের নিজেদেরই উচিত তার আগমনের জন্য রাস্তা প্রশস্ত করে দেয়া। আশার কথা হচ্ছে, বর্তমান সরকার বাংলাদেশে ই-কমার্স চালুর বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করছে। এক্ষেত্রে সরকারের উচিত হবে পেপালের সাথে যোগাযোগ করে সমস্যাগুলো যথাযথভাবে চিহ্নিত করা এবং যেসব আইনের কারণে পেপাল তাদের সার্ভিস এদেশে নিয়ে আসতে পারছে না, প্রয়োজনবোধে তা পরিবর্তন বা সংশোধন করা। বাংলাদেশের তরুণরা আজ এতটাই অগ্রসর যে, শুধু এই সমস্যাটির সমাধান করতে পারলে নিজেরাই বাংলাদেশে ই-কমার্সের বিপ্লব ঘটিয়ে ফেলতে পারবেন।
আমরা সম্প্রতি পেপ্যাল ভেরিফাই চাই নামক পেজ ও Need paypal for bangladeshগ্রুপ চালু করেছি পেপাল আদায়ের লক্ষ্যে আপনিও আমাদের সাথে যোগ দিন ।
Link
http://www.facebook.com/paypalbd
http://www.facebook.com/home.php?sk=group_103062596443304
Subscribe to:
Posts (Atom)
ওয়ানপ্লাসের নতুন অক্সিজেন ওএস ১৫ আসছে AI নিয়ে
অ্যান্ড্রয়েড ১৫ এর ওপর ভিত্তি করে আসছে ওয়ানপ্লাসের অক্সিজেন ওএস ১৫। অক্টোবরের ২৪ তারিখ বাংলাদেশ সময় রাত ৯:৩০ এ আনুষ্ঠানিকভাবে অপ...
-
আপনার মোবাইল পানিতে পড়ে গেলে যত তারাতারি সম্ভব আপনার মুঠোফোনটিকে পানি থেকে তোলার ব্যবস্থা করুন। মনে রাখবেন, যত দেরী হবে আপনার মুঠোফোনটির ...
-
(Install K lite Codec - For Download K-Lite Codec Pack 7.1.0 Full/ Corporate/ Standard...
-
নতুন অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন কেনার পর এই অ্যাপ গুলো আপনার ফোনে না থাকলেই নয়। তো চলুন দেখে নিই অ্যান্ড্রয়েড এর কিছু বেসিক অ্যাপ … Andr...