মোবাইল
ফোন অপারেটরদের দ্বিতীয় প্রজন্মের (টুজি) লাইসেন্স নবায়ন হওয়ার পরই তৃতীয়
প্রজন্মের (থ্রিজি) লাইসেন্সের নিলাম আয়োজন করবে নিয়ন্ত্রক সংস্থা
বিটিআরসি।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল জিয়া আহমেদ বৃহস্পতিবার রাতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “মোবাইল অপারেটরদের টুজি লাইসেন্স নবায়ন সংক্রান্ত আদালতের বিষয়টি দ্রুত সুরাহা করার জন্য আইনজীবীদের তাগিদ দেওয়া হয়েছে। টুজি লাইসেন্স নবায়নের পরই বিটিআরসি থ্রিজি লাইসেন্স নিলামের ব্যবস্থা করবে।”
খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী আগামী ৩ সেপ্টেম্বর থ্রিজি লাইসেন্সের নিলামআয়োজনের কথা রয়েছে। এ সময়ের আগেই টুজিলাইসেন্স নবায়ন বিষয়টি সুরাহা হবে কিনা জানতে চাইলে জিয়া আহমেদ বলেন, “বিটিআরসির আইনজীবীরা জানিয়েছেন, আগামী সপ্তাহের এ বিষয়টি আদালতে উঠবে এবং দ্রুত এর সমাধান হবে।”
মঙ্গলবার গ্রামীণফোনের এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাটোরে জনসেন বলেছিলেন, টুজি লাইসেন্স নবায়ন না হওয়া পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি থ্রিজির ব্যাপারে ভাবতে পারছে না।
গত বছরের নভেম্বরে মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি ও সিটিসেলের টুজি লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়। লাইসেন্স নবায়ন নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি ও অপারেটরদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দিলে তা আদালত পর্যন্ত গড়ায়। বর্তমানে বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন আছে।
গত ২৮ মার্চ থ্রিজি লাইসেন্সের খসড়া নীতিমালা মন্ত্রণালয়ে জমা দেয় বিটিআরসি। খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী আগামী ৩ সেপ্টেম্বর থ্রিজি মোবাইল সার্ভিস লাইসেন্সের নিলাম হবে।
‘সেলুলার মোবাইল ফোন সার্ভিস (থ্রিজি/ফোরজি/এলটিই) রেগুলেটরি লাইসেন্স গাইড লাইন ২০১২’ নামে এ খসড়া নীতিমালা চূড়ান্ত করার জন্য বর্তমানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় কাজ করছে।
খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী পাঁচটি অপারেটরকে থ্রিজি লাইসেন্স দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বাংলাদেশের বেসরকারি পাঁচ মোবাইল অপারেটরদের মধ্যে তিনটিকে এবং নতুন এক অপারেটরকে লাইসেন্স দেয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এছাড়া টেলিটক রাষ্ট্রয়াত্ব প্রতিষ্ঠান হিসেবে এ লাইসেন্স পাবে।
মোট ১৫ বছরের জন্য অপারেটররা থ্রিজি লাইসেন্স পাবে।
বিডিনিউজ
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল জিয়া আহমেদ বৃহস্পতিবার রাতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “মোবাইল অপারেটরদের টুজি লাইসেন্স নবায়ন সংক্রান্ত আদালতের বিষয়টি দ্রুত সুরাহা করার জন্য আইনজীবীদের তাগিদ দেওয়া হয়েছে। টুজি লাইসেন্স নবায়নের পরই বিটিআরসি থ্রিজি লাইসেন্স নিলামের ব্যবস্থা করবে।”
খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী আগামী ৩ সেপ্টেম্বর থ্রিজি লাইসেন্সের নিলামআয়োজনের কথা রয়েছে। এ সময়ের আগেই টুজিলাইসেন্স নবায়ন বিষয়টি সুরাহা হবে কিনা জানতে চাইলে জিয়া আহমেদ বলেন, “বিটিআরসির আইনজীবীরা জানিয়েছেন, আগামী সপ্তাহের এ বিষয়টি আদালতে উঠবে এবং দ্রুত এর সমাধান হবে।”
মঙ্গলবার গ্রামীণফোনের এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাটোরে জনসেন বলেছিলেন, টুজি লাইসেন্স নবায়ন না হওয়া পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি থ্রিজির ব্যাপারে ভাবতে পারছে না।
গত বছরের নভেম্বরে মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি ও সিটিসেলের টুজি লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়। লাইসেন্স নবায়ন নিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি ও অপারেটরদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দিলে তা আদালত পর্যন্ত গড়ায়। বর্তমানে বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন আছে।
গত ২৮ মার্চ থ্রিজি লাইসেন্সের খসড়া নীতিমালা মন্ত্রণালয়ে জমা দেয় বিটিআরসি। খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী আগামী ৩ সেপ্টেম্বর থ্রিজি মোবাইল সার্ভিস লাইসেন্সের নিলাম হবে।
‘সেলুলার মোবাইল ফোন সার্ভিস (থ্রিজি/ফোরজি/এলটিই) রেগুলেটরি লাইসেন্স গাইড লাইন ২০১২’ নামে এ খসড়া নীতিমালা চূড়ান্ত করার জন্য বর্তমানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় কাজ করছে।
খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী পাঁচটি অপারেটরকে থ্রিজি লাইসেন্স দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বাংলাদেশের বেসরকারি পাঁচ মোবাইল অপারেটরদের মধ্যে তিনটিকে এবং নতুন এক অপারেটরকে লাইসেন্স দেয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এছাড়া টেলিটক রাষ্ট্রয়াত্ব প্রতিষ্ঠান হিসেবে এ লাইসেন্স পাবে।
মোট ১৫ বছরের জন্য অপারেটররা থ্রিজি লাইসেন্স পাবে।
বিডিনিউজ
No comments:
Post a Comment