ফাইলসনিক ইন্টারনেট ও
নেতৃস্থানীয় সাইবারলকার পরিসেবা গত সপ্তাহে মেগাআপলোড বন্ধ এবং গ্রেপ্তার
হওয়া লক্ষ্য করে তাদের সাইটে কিছু কঠোর ব্যবস্থা নিয়ে এসেছে। তারা তাদের
ফাইল ডাউনলোড করার জন্য যে পুরস্কার কার্যক্রম ছিল তা বন্ধ করা সহ যে সকল
সদস্যের টাকা বকেয়া রয়েছিল তা পরিশোধ করা থেকে বিরত রয়েছে। এছাড়া সাইটের
সমস্ত শেয়ারিং বৈশিষ্ট্যও নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়েছে। এ মুহূর্তে
ব্যবহারকারীরা শুধুমাত্র নিজস্ব ফাইল ব্যবহারের অনুমতি পাচ্ছে।
তাদের সাইটের প্রধান পেজে লেখা রয়েছে, "শুধুমাত্র আপনি নিজে ব্যক্তিগতভাবে কোন ফাইল আপলোড করে থাকলে তা ডাউনলোড করতে পারবেন।" রেডিটের কিছু ব্যবহারকারী জানিয়েছে সাইটটি ফাইল এবং অ্যাকাউন্ট মুছে দিতে শুরু করেছে।
টোরেন্টফ্রিক এই পরিস্থিতি লক্ষ্য করে বলেছেন, "বিশাল একটি ঘটনা। সাইটটি শীর্ষ দশটি ইন্টারনেটে ফাইল শেয়ার সাইটগুলোর মধ্যে একটি। প্রতি মাসে প্রায় কোয়ার্টার বিলিয়ন মানুষ সাইটটি ভিজিট করে।"
হঠাৎ এ পরিবর্তনের ব্যাপারে সাইটটি কোন ধরণের ব্যাখ্যা দেয় নি। তবে ব্যবহারকারীরা মেগাআপলোডের ঘটনাকে দায়ী করেছে। তাদের ধারণা ফাইল শেয়ার সুবিধা প্রদানকারী সাইটগুলোর মধ্যে ভীতি সৃষ্টি করার জন্যই কর্তৃপক্ষ কাজটি করেছে।
মেগা আপলোডের মত ফাইলসনিকও হংকং কেন্দ্রিক একটি প্রতিষ্ঠান। সেখানকার কর্তৃপক্ষ মার্কিন সরকারের সাথে একত্রিত হয়ে কিম ডটকমের কার্যক্রম বন্ধ এবং সকল সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে। ধারণা করা হচ্ছে ফাইলসনিকের কিছু সার্ভার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছে।
গত সপ্তাহের ঘটনাটি সাইবারলকার বিশ্বকে উথাল পাতাল করে দিয়েছে। এ মুহূর্তে ব্যবহারকারী এবং সাইট অপারেটর দুই দলের মধ্যে এক ধরণের ভীতি কাজ করছে। জানা গিয়েছে ফাইল শেয়ারের আরেক দিকপাল র্যাপিডশেয়ারও তাদের লিঙ্ক মুছে দেয়া শুরু করেছে।
ফাইলসার্ভ এবং ডাব্লিউআপলোড অ্যাকাউন্ট মুছে দিতে শুরু করেছে বলে খবর পাওয়া গিয়েছে।
তাদের সাইটের প্রধান পেজে লেখা রয়েছে, "শুধুমাত্র আপনি নিজে ব্যক্তিগতভাবে কোন ফাইল আপলোড করে থাকলে তা ডাউনলোড করতে পারবেন।" রেডিটের কিছু ব্যবহারকারী জানিয়েছে সাইটটি ফাইল এবং অ্যাকাউন্ট মুছে দিতে শুরু করেছে।
টোরেন্টফ্রিক এই পরিস্থিতি লক্ষ্য করে বলেছেন, "বিশাল একটি ঘটনা। সাইটটি শীর্ষ দশটি ইন্টারনেটে ফাইল শেয়ার সাইটগুলোর মধ্যে একটি। প্রতি মাসে প্রায় কোয়ার্টার বিলিয়ন মানুষ সাইটটি ভিজিট করে।"
হঠাৎ এ পরিবর্তনের ব্যাপারে সাইটটি কোন ধরণের ব্যাখ্যা দেয় নি। তবে ব্যবহারকারীরা মেগাআপলোডের ঘটনাকে দায়ী করেছে। তাদের ধারণা ফাইল শেয়ার সুবিধা প্রদানকারী সাইটগুলোর মধ্যে ভীতি সৃষ্টি করার জন্যই কর্তৃপক্ষ কাজটি করেছে।
মেগা আপলোডের মত ফাইলসনিকও হংকং কেন্দ্রিক একটি প্রতিষ্ঠান। সেখানকার কর্তৃপক্ষ মার্কিন সরকারের সাথে একত্রিত হয়ে কিম ডটকমের কার্যক্রম বন্ধ এবং সকল সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে। ধারণা করা হচ্ছে ফাইলসনিকের কিছু সার্ভার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছে।
গত সপ্তাহের ঘটনাটি সাইবারলকার বিশ্বকে উথাল পাতাল করে দিয়েছে। এ মুহূর্তে ব্যবহারকারী এবং সাইট অপারেটর দুই দলের মধ্যে এক ধরণের ভীতি কাজ করছে। জানা গিয়েছে ফাইল শেয়ারের আরেক দিকপাল র্যাপিডশেয়ারও তাদের লিঙ্ক মুছে দেয়া শুরু করেছে।
ফাইলসার্ভ এবং ডাব্লিউআপলোড অ্যাকাউন্ট মুছে দিতে শুরু করেছে বলে খবর পাওয়া গিয়েছে।
No comments:
Post a Comment