নিরীক্ষাবিহীন এক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে গুগল।
এতে দেখা গেছে গত বছরে প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক আয় ৩৭.৯ বিলিয়ন ডলার যেখানে
বছরের শেষ তিন মাসে তারা আয় করেছে ১০ বিলিয়ন ডলার। এছাড়া বিজ্ঞাপন থেকে
ক্লিক প্রতি গুগলের আয় গত বছরে ৩৪ শতাংশ বেড়ে গেলেও ক্লিক প্রতি খরচ ৮
শতাংশ বেড়েছে বলে জানানো হয়েছে প্রতিবেদনটিতে।
২০১০ সালে গুগলের আয় ৮.৫ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৯.৭ বিলিয়ন ডলারে
দাঁড়িয়েছিলো। কিন্তু ত্রৈমাসিক হিসাবে আয় গত বছরের ২.৭২৯ বিলিয়ন ডলার থেকে
কমে ২.৭০৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। গুগলের প্রধান নির্বাহী ল্যারি পেজ
বলেছেন, ‘বর্তমানে গুগলের কাজ করার অনেক সুযোগ রয়েছে। কিন্তু সত্যিকারভাবেই
কিছু করতে গেলে আমাদের অনেক বেছে সিদ্ধান্ত নিতে হবে’। তিনি আরো বলেন,
‘যদিও বিজ্ঞাপন থেকেই গুগলের অধিকাংশ আয় আসে। কিন্তু অন্যান্য ক্ষেত্র
থেকেও আমাদের রাজস্ব বাড়ছে’।
ল্যারি জানান, গুগল ডকস এবং জিমেইল-এর মাধ্যমে প্রতিদিন ৫,০০০ নতুন ব্যবহারকারী যুক্ত হচ্ছে গুগলের সাথে। প্রতিদিন ৭ লাখ অ্যানড্রয়েড ফোন চালু হচ্ছে এবং ১১ বিলিয়ন অ্যাপ্লিকেশন অ্যানড্রয়েড বাজার থেকে ডাউনলোড করা হচ্ছে। ২০১১ সালে চালু হওয়া গুগল প্লাস হচ্ছে বর্তমানে গুগলের সবচেয়ে কার্যকর উদ্যোগ। যার মাধ্যমে তারা সামাজিক নেটওয়ার্কিংয়ের জগতে পাকাপোক্ত অবস্থান তৈরি করতে চাচ্ছে। ল্যারি পেজ জানান, গুগল প্লাসে বর্তমানে ৯০ লাখ ব্যবহারকারী রয়েছেন যার মধ্যে ৬০% নিয়মিতভাবে সাইটটি ব্যবহার করেন।
গত বছরের ত্রৈমাসিক হিসেবে গুগলের মূলধন ব্যয় ছিলো ৯৫১ মিলিয়ন ডলার, যা আগের চেয়ে ২৭১ মিলিয়ন ডলার বেশি। এই বাড়তি লাভের অধিকাংশই ব্যয় করা হয়েছে ফিনল্যান্ডের হামিমায় নির্মিতব্য প্রতিষ্ঠানটির নতুন স্টেট-অফ-দি-আর্থ ডাটা সেন্টারের পেছনে।
ল্যারি জানান, গুগল ডকস এবং জিমেইল-এর মাধ্যমে প্রতিদিন ৫,০০০ নতুন ব্যবহারকারী যুক্ত হচ্ছে গুগলের সাথে। প্রতিদিন ৭ লাখ অ্যানড্রয়েড ফোন চালু হচ্ছে এবং ১১ বিলিয়ন অ্যাপ্লিকেশন অ্যানড্রয়েড বাজার থেকে ডাউনলোড করা হচ্ছে। ২০১১ সালে চালু হওয়া গুগল প্লাস হচ্ছে বর্তমানে গুগলের সবচেয়ে কার্যকর উদ্যোগ। যার মাধ্যমে তারা সামাজিক নেটওয়ার্কিংয়ের জগতে পাকাপোক্ত অবস্থান তৈরি করতে চাচ্ছে। ল্যারি পেজ জানান, গুগল প্লাসে বর্তমানে ৯০ লাখ ব্যবহারকারী রয়েছেন যার মধ্যে ৬০% নিয়মিতভাবে সাইটটি ব্যবহার করেন।
গত বছরের ত্রৈমাসিক হিসেবে গুগলের মূলধন ব্যয় ছিলো ৯৫১ মিলিয়ন ডলার, যা আগের চেয়ে ২৭১ মিলিয়ন ডলার বেশি। এই বাড়তি লাভের অধিকাংশই ব্যয় করা হয়েছে ফিনল্যান্ডের হামিমায় নির্মিতব্য প্রতিষ্ঠানটির নতুন স্টেট-অফ-দি-আর্থ ডাটা সেন্টারের পেছনে।
No comments:
Post a Comment