সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপ
মহাবিশ্বের অজানা অনেক তথ্য জানতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও ক্ষমতাধর টেলিস্কোপ নির্মাণের কাজ শুরু করেছে যুক্তরাজ্য। ‘পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী চোখ’ নামের এ টেলিস্কোপটির আয়তন লন্ডনের বিগ বেনের আকৃতির সমান হবে। ইতোমধ্যেই কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে যে, ইউরোপিয়ান এক্সট্রেমটি লার্জ টেলিস্কোপটিকে ছাড়িয়ে যাবে এটি। মহাবিশ্বের বিভিন্ন স্থানে থাকা পৃথিবীর মতো গ্রহ ও অনেক গ্রহাণুপঞ্জকে খুঁজে বের করতে সহায়তা করবে এটি। ডেইলি মেইল।
চিলির আটাকামা মরুভূমিতে এ টেলিস্কোপটি নির্মাণ করা হবে। বাড়ির ছাদে নির্মিত গম্বুজাকৃতির টেলিস্কোপের ভেতরের অংশে থাকবে ত্রিকোণ আকৃতির অতিকায় একটা আয়না। গম্বুজাকৃতির ঢাকনার আকার একটি ফুটবল খেলার মাঠের সমান আয়তনের হবে। এই টেলিস্কোপের ভেতরে একই সঙ্গে দেখা যায় এমন সূক্ষ্ম আলো ও ইনফ্রারেড (৭-৩০০ মাইক্রোমিটার তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের আলো যা ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন হিসেবে ১-৪৩০ টেরাহার্জ। খালি চোখে দেখা যায় না এমন আলোক রশ্মি) ব্যবহার করা হবে। যা অন্য টেলিস্কোপগুলোর চেয়ে এটিকে অনেক বেশি ক্ষমতাসম্পন্ন করে তুলবে। টেলিস্কোপটির সাহায্যে একশ’ ৪০ কোটি বছর আগের প্রথম নক্ষত্রপুঞ্জের অবস্থানও দেখা যাবে বলে আশা করছেন বিজ্ঞানীরা। মহাকাশের অজানা আরও অনেক শক্তি ও গ্রহ বা নক্ষত্র দেখা যাবে টেলিস্কোপটির মাধ্যমে। বিজ্ঞানীরা জানান, পৃথিবীর চোখ নামের এই টেলিস্কোপ মহাবিশ্বের বিকাশের সময়ের অজানা রহস্য উদ্ঘাটন করবে। যুক্তরাজ্যের সর্বোচ্চ প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ডুর্হাম বিশ্ববিদ্যালয়, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্যের মহাকাশ প্রযুক্তি কেন্দ্র ও রদারফোর্ড এপেলটন ল্যাবেরটরির বিজ্ঞানীরা একযোগে এ টেলিস্কোপটি নির্মাণ করছে।
মহাবিশ্বের অজানা অনেক তথ্য জানতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও ক্ষমতাধর টেলিস্কোপ নির্মাণের কাজ শুরু করেছে যুক্তরাজ্য। ‘পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী চোখ’ নামের এ টেলিস্কোপটির আয়তন লন্ডনের বিগ বেনের আকৃতির সমান হবে। ইতোমধ্যেই কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে যে, ইউরোপিয়ান এক্সট্রেমটি লার্জ টেলিস্কোপটিকে ছাড়িয়ে যাবে এটি। মহাবিশ্বের বিভিন্ন স্থানে থাকা পৃথিবীর মতো গ্রহ ও অনেক গ্রহাণুপঞ্জকে খুঁজে বের করতে সহায়তা করবে এটি। ডেইলি মেইল।
চিলির আটাকামা মরুভূমিতে এ টেলিস্কোপটি নির্মাণ করা হবে। বাড়ির ছাদে নির্মিত গম্বুজাকৃতির টেলিস্কোপের ভেতরের অংশে থাকবে ত্রিকোণ আকৃতির অতিকায় একটা আয়না। গম্বুজাকৃতির ঢাকনার আকার একটি ফুটবল খেলার মাঠের সমান আয়তনের হবে। এই টেলিস্কোপের ভেতরে একই সঙ্গে দেখা যায় এমন সূক্ষ্ম আলো ও ইনফ্রারেড (৭-৩০০ মাইক্রোমিটার তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের আলো যা ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন হিসেবে ১-৪৩০ টেরাহার্জ। খালি চোখে দেখা যায় না এমন আলোক রশ্মি) ব্যবহার করা হবে। যা অন্য টেলিস্কোপগুলোর চেয়ে এটিকে অনেক বেশি ক্ষমতাসম্পন্ন করে তুলবে। টেলিস্কোপটির সাহায্যে একশ’ ৪০ কোটি বছর আগের প্রথম নক্ষত্রপুঞ্জের অবস্থানও দেখা যাবে বলে আশা করছেন বিজ্ঞানীরা। মহাকাশের অজানা আরও অনেক শক্তি ও গ্রহ বা নক্ষত্র দেখা যাবে টেলিস্কোপটির মাধ্যমে। বিজ্ঞানীরা জানান, পৃথিবীর চোখ নামের এই টেলিস্কোপ মহাবিশ্বের বিকাশের সময়ের অজানা রহস্য উদ্ঘাটন করবে। যুক্তরাজ্যের সর্বোচ্চ প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ডুর্হাম বিশ্ববিদ্যালয়, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্যের মহাকাশ প্রযুক্তি কেন্দ্র ও রদারফোর্ড এপেলটন ল্যাবেরটরির বিজ্ঞানীরা একযোগে এ টেলিস্কোপটি নির্মাণ করছে।
No comments:
Post a Comment