ফায়ারফক্সের বাংলা ফন্ট সেটিংস ঠিক আছে?
Tools>> Options>> Content>> Click advanced in Fonts & Colors section>> Fonts for-Bengali
-এখান থেকে নীচের ছবির মত অপশনগুলো সেট করুন:
Tools>> Options>> Content>> Click advanced in Fonts & Colors section>> Fonts for-Bengali
বর্তমান কালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী হচ্ছেন স্টিফেন হকিং ।স্টিফেন হকিং মূলত তার অবিস্মররণীয় বই A_Brief_History_Of_Time এর জন্য বেশী খ্যাত।এই বই এ তিনি BIGBANG সম্পর্কে দিয়েছেন যুক্তিমূলক তত্ত্ব।
এই মহান বিজ্ঞানী বর্তমানে এক দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে জীবনযাপন করছেন।
তার শারীরিক সুস্থতার জন্য দোয়া করবেন।
এবার আসুন ডাউনলোড করে নিই এই মহান বিজ্ঞানীর সেই বইটি।।
DOWNLOAD NOW
http://www.loadly.com/l1mmjakmy7fx/A_Brief_History_Of_Time(SHARED_BY_TUNER_RIPON_KUMAR).zip
এই মহামূল্যবান বইটি সকলেই DOWNLOAD করবেন এবং বিজ্ঞানী হচ্ছেন স্টিফেন হকিং এর জন্য দোয়া করবেন বলে আশা করছি।
লিনাক্স ডিস্টোর জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে উবুন্টু। কিন্তু এই উবুন্টুকেকি আমার আরেক জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজে চলতে পারি? হ্যা, ইনস্টলতো দুরের কথা কোন লাইভ সিডি বা ভার্চুয়াল মেশীন ছাড়াই উইন্ডোজ থেকে সরাসরি উবুন্টু চলানো যাবে। পোর্টেবল বা বহনযোগ্য অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে এটি উইন্ডোজের পরিবেশেই চলবে।
সাধারণত উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের লিনাক্স ভীতি আছে। এধরণের ব্যবহারকারীদেরকে লিনাক্সের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবার এটা একটা দারুন মাধ্যম। এতে উবুন্টুর সকল সুবিধা না থাকলেও ব্যবহারকারী কোন রকম ঝুকি ছাড়াই উবুন্টু সম্পর্কে ব্যাপক ধারনা পেতে পারবে। শুধুমাত্র উইন্ডোজে চালানোর উপযোগী ৪৩৮ মেগাবাইটের বহনযোগ্য এই অপারেটিং সিস্টেম http://portableubuntu.sourceforge.net থেকে সেল্ফ এক্সট্র্যাক্টটিং ফাইল Portable_Ubuntu.exe ডাউনলোড করে আনজিপ করুন। আনজিপ করার পরে ১.৮১ গিগাবাইট যায়গা নেবে। এবার run_portable_ubuntu ডস ফাইলটি চালু করলেই উইন্ডোজের উপরেই উবুন্টুর ডক চালু হবে। উবুন্টুর বাকী কাজ এভাবে উইন্ডোজের উপর থেকেই চলবে। বহনযোগ্য এই উবুন্টুর ডিফল্ট উইজার হিসাবে pubuntu এবং পাসওয়ার্ড হিসাবে ১২৩৪৫৬ ব্যবহার করা হয়েছে। তো ভয় কেন? দেখে আসুন উবুন্টু অপারেটিং সিস্টেমের রাজত্ব আপনার উইন্ডোজ থেকেই।
এটি WindowsXP SP3 lite ভর্সন ।এটিখুব দ্রুত কাজ করে । যে কোন সফ্টওয়্যার install করা যায় । কোন সমস্যা নেই । ৬০০ মেগাবইট হার্ডডিস্কে এটি install যায় ।এটি সেটআপ দিতে শুধুমাএ ৯ মিনিট লাগে।
এর থেকে যেগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে তা হল
*
Character Map, MSN Explorer, Internet Games, Old Driver, Tablet PC, Windows Messenger, Security Center, Help and Support, IMAPI CD-Burning COM
*
আর কিছু সুবিধা যোগ করা হয়েছে তা হল
* Newest hotfix from Microsoft ,IE7, WMP11 ,Driver HD UAA Bus
* Fix registry + add TweakUI
* This is version for Slow PC , gamer
* 9 minutes install
* Activated , Fast Run
সেটআপের নিয়মাবলী
1. Unrar
2. Burn Image to CD at slow speed
3. Boot from CD/DVD Drive
4. Install
আমি যানি সবাই এখন windows 7 use করে তারপরো এটি যেহেতু ভিন্ন তাই টিউনটি করলাম।
ডিকশনারি আমাদের একটি নিত্য প্রয়োজনীয় পাঠ্য পুস্তক। অনেক সময় আমাদের বিভিন্ন শব্দের অর্থ জানার প্রয়োজন হয়, কিন্তু সবসময় এগুলো বহন করা সম্ভব নয়। তবে সেটা যদি পকেটের স্থায়ী বাসিন্দা মোবাইলে নিয়ে ঘুরে বেড়ানো যায় তাহলে মন্দ কি। আপনার মোবাইল ফোনে যদি ডিকশনারি থাকে তাহলে প্রয়োজনের সময় চট করে যে কোন শব্দের অর্থ দেখে নিতে পারবেন।
আজ আমি আমার সংগ্রহে থাকা এরকম কিছু মোবাইলের ডিকশনারি আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। এগুলো হচ্ছে ইংলিশ টু বাংলা ২টি, Oxford English Mini, Oxford Idioms, Oxford Business, Oxford Bible, English to English ২টি, English to Arabic ২টি এবং English to Hindi ২টি। ভাবছেন এতগুলো ডিকশনারির সাইজ নিশ্চয় অনেক বড়! চিন্তা করবেন না এই ১২টি ডিকশনারির সাইজ মাত্র ৭.০৪ MB। তাই এগুলো সহজেই জায়গা করে নিতে পারবে আপনার ফোনের Memory তে।
ডাউনলোড লিংক: http://www.mediafire.com/?lw9b30r33ud46ml
ফাইল গুলো JAR ফরমেটের। তাই Java Enable যে কোন মোবাইলেই চলবে। (Try করে দেখুন, না চললে আমার দোষ না । )
Install করার জন্য প্রথমে ফাইলটি আপনার PC তে ডাউনলোড করে Unzip করুন। এরপর প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো কপি করে আপনার মোবাইলের Memory তে অথবা Memory Card এ পেষ্ট করুন।
সবাইকে অনেক ভালোবাসা জানিয়ে আমি আবার ফিরে এলাম নতুন নাম নিয়ে। এর আগে আমি Nil নামে আপনাদের উপহার দিয়েছি। প্রথম পোষ্ট এ স্বাগত। আজকে একটি অন্যরকম সফটওয়্যার নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। যাক, আজ আমি আপনাদের যা দেব তার নাম Bharat Operating System Solutions (BOSS)
সাইজ টা একটু বেশী 2GB র মত, তবে নতুনের মধ্যে খুব ই ভালো।Direct Link থেকে ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।
সম্প্রতি একদল ইউরোপিয়ান গবেষক পরীক্ষাগারে প্রমান করেছেন যে, নিউট্রিনোর গতিবেগ আলোর গতিবেগ এর চেয়ে বেশি। পরীক্ষাটি পদার্থবিজ্ঞান এর মৌলিক ভিত কে প্রবল ভাবে নাড়া দিয়েছে।
আলোর চেয়ে বেশি গতিতে ভ্রমন করা সম্ভব?
আইন্সটেইন এর মতে, আলোর চেয়ে বেশি গতিবেগ অর্জন করা সম্ভব নয়। কিন্তু, নিউট্রিনোর গতিবেগ সম্পর্কিত পরীক্ষাটি প্রমান করে যে আলোর চেয়ে বেশি গতিবেগ অর্জন সম্ভব। তদুপরি, মহাবিশ্বের সম্প্রসারণ পর্যবেক্ষণেও প্রতীয়মান হয় যে, মহাবিশ্ব আলোর চেয়ে বেশি গতিবেগে সম্প্রসারণশীল।
শব্দের চেয়ে বেশি গতিতে ভ্রমন বনাম আলোর চেয়ে বেশি গতিতে ভ্রমণঃ
সুপারসনিক জেট গুলো শব্দের চেয়ে বেশি গতিতে ভ্রমন করে। শব্দের গতিবেগ এর চেয়ে বেশি গতিবেগ অর্জনের মুহূর্তে সনিক বম্ব(‘শব্দ বিস্ফোরণ’) সৃষ্টি হয়। ঢাকার আকাশে মিগ-২৯ উড়বার সময় অনেকে হয়ত এই ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছেন।
আলোর চেয়ে বেশি গতিতে ভ্রমনের সময় এই ধরনের ‘আলোক বিস্ফোরণ’ হওয়া অস্বাভাবিক কিছু না।
আলোর চেয়ে বেশি গতিবেগে ভ্রমন করার সম্ভাবতা নিয়ে আমি স্টিফেন হকিংস কে একটা মেইল করেছিলাম ২০১০ সালের শেষ দিকে, ব্যাটা ভয়ে আমার মেইল পড়েই নাই।
এখান থেকে instruction follow ডাউনলোড করে নিন।
দ্রুত যোগাযোগ, ব্যাবসায় বানিজ্য, বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহ, এন্টারটেইনমেন্টের সর্বোত্তম মাধ্যম হচ্ছে ইন্টারনেট। বর্তমানে ইন্টারনেটের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদানের পরিসর এত ব্যাপক আকার ধারণ করেছে যে আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তি ইন্টারনেট ছাড়া কল্পনাই করা যায় না। কিন্তু তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষার সমস্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। বিশেষ করে হ্যাকারদের দৌরাত্ন্যে গোপন পাসওয়ার্ডও গোপন থাকছে না। ফলে গোপনীয় তথ্য যেমন অন্যরা জেনে ফেলছে তেমনি ব্যাঙ্ক একাউন্টের পাসওয়ার্ডও ওপেন হয়ে বিপদ ডেকে আনছে। তবে কিছু কিছু বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করলে এই ধরনের ঝুঁকিগুলো সহজেই এড়িয়ে চলা সম্ভব। তো শুরু করা যাক।
আমাদের সবারই পচন্দের গান থাকে। এর মধ্যে আমরা বেশিরভাগই অডিও গান শুনে থাকি, তাই না? এই অডিও গানগুলোর মধ্যে অনেকগুলো ফরম্যাট থাকে, এরমধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল mp3 ফরম্যাট ফাইল। তাছাড়া বিভিন্ন প্লেয়ারের উপর লেখা থাকে mp3. মূলতঃ এখানে অডিও ফাইলগুলোকে সংকোচন করে এমপি৩ ফরম্যাট করা হয়। এই ফরম্যাটের গান একটি সিডিতে অনেকগুলো রাখা যায়, যা অন্য ফরম্যাটের গানের চেয়ে অত্যান্ত বেশি। কিভাবে এটি এভাবে কাজ করে???
সাধারণতঃ সিডিতে ডিজিটাল পদ্ধতিতে গান রাখা হয়। একটি সিডিতে প্রায় প্রতি মিনিটে ১০ মেগাবাইটের তথ্য রাখা যায়। MPEG (The Moving Picture Experts Group) বিশেষ সংকোচন পদ্ধতি ডিভিডি, HDTV (High Definition television) কিংবা DSS (Distributed Satellite Systems) স্যাটেলাইট সিস্টেম এ ভিডিও সংরক্ষনের জন্য বহুল ভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এই ফরম্যাটের একটি অংশ সাউন্ড সংকোচনের জন্য ব্যবহার হয়। এটির নাম Mp3 (MPEG Audio Layer-3). অডিও ফাইলকে Mp3 ফরম্যাটে কনভার্ট করে ১০ থেকে ১২ গুণ সংকোচন করা যায়। মজার বিষয় হচ্ছে, গানকে উক্ত ফরম্যাটে কনভার্ট করলেও এর গুণাগুন থাকে একদম অটুট। এর ফলে এটি এতটাই জনপ্রিয় হয়েছে যে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আরো এটা কথা, সিডিতে ৩ মিনিটের জন্য যেখানে প্রায় ৩০ মেগাবাইটের স্পেস প্রয়োজন সেখানে Mp3 মাত্র কয়েক মেগাবাইটের হয়ে থাকে। আরো মজার বিষয় হচ্ছে, মেগাবাইট কমার ফলে আপনার আপনার গানের তো কোন পরিবর্তন হচ্ছে না, তার উপর গানের অপ্রয়োজনীয় অংশ ফেলে দেয়া হচ্ছে। এই সংকোচন করবার পদ্ধতিকে perceptual noise shaping বলে৷ এসব কারণেই MP3 এত জনপ্রিয়। বর্তমানে বেশিরভাগ ব্যবহারকারী তাদের পচন্দের গান ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করছে।
সাধারণভাবে অনান্য ভিডিও বা ডাটা সিডির মত অডিও সিডি থেকে গান হার্ডডিক্সে কপি করা যায় না। এজন্য দরকার হয় সিডি রিপার। উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার দ্বারা সিডি রিপ করা গেলেও তা WMA ফরম্যাটে সেভ হয়। এমপিথ্রি বা অনান্য ফরম্যাটে সেভ করার জন্য বিভিন্ন ফ্রি সিডি রিপার পাওয়া যায়। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে Accord CD Ripper। ফ্রিওয়্যার এই সিডি রিপার দ্বারা সহজেই অডিও গানকে MP3 বা WAV ফরম্যাটে কপি করা যায়। সাথে সাথে গানের মান, ফ্রিকোয়েন্সি পরিবর্তন করা যাবে। মাত্র ১.৩৬ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যাটি www.accmeware.com থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
mp3 ফাইল শুনতে কোন সফট লাগবে?
mp3 ফাইল শুনবার জন্য তেমন বিশেষ সফট এর দরকার হয় না। Windows media Plyer এ MP3 গান আপনি শুনতে পারেন। তারপরও আপনি অতিরিক্ত সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য উনএ্যাম্প সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন। এটি বর্তমানে MP3 গান শুনার জন্য খুবই জনপ্রিয়। সফটওয়্যারটি ডাউ্নলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।
MP3 গানকে রিংটোন করতে বা MP3 গানের মেগাবাইট আরো কমাতে পারেন। সফটওয়্যারটি ডাউ্নলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। এটির দ্বারা আপনি খুব সহজেই এমপি৩ গানের মান পরিবর্ত করতে পারেন।
ভাল থাকবেন, ধন্যবাদ
বিটিআরসি জুন মাসের মোবাইলফোন গ্রাহক সংখ্যা প্রকাশ করেছে।বিটিআরসি এর তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশের সর্বশেষ ও সর্বমোট মোট মোবাইল গ্রাহক ৭ কোটি৬৪ লাখ ৩৪ হাজার অর্থাৎ ৭৬.৪৩৪ মিলিয়ন ।
( ১মিলিয়ন=১০লাখ )
গ্রামীনফোনের বর্তমান গ্রাহক : ৩ কোটি ৩৮ লাখ ২৪ হাজার ।
এপ্রিল মাসের তুলনার বৃদ্ধি : ৫ লাখ ৬৩ হাজার।
বর্তমান মার্কেট শেয়ার : ৪৪.২৫ %
এক বছর আগে মার্কেট শেয়ার: ৪৪.১১ %
দুই বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ৪৫.৩২ %
তিন বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ৪৬.৪৭ %
চার বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ৫০.৪০ %
বাংলালিংকের বর্তমান গ্রাহক : ২ কোটি ০২ লাখ ২০ হাজার।
এপ্রিল মাসের তুলনার বৃদ্ধি : ১ লাখ ৫৫ হাজার।
বর্তমান মার্কেট শেয়ার : ২৬.৪৩ %
এক বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ২৬.৮৪ %
দুই বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ২৩.৬৪ %
তিন বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ২১.৬৫ %
চার বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ২১.৭৯ %
রবি এর বর্তমান গ্রাহক : ১ কোটি ৪৪ লাখ ৮৮ হাজার।
এপ্রিল মাসের তুলনার বৃদ্ধি : ১ লাখ ৩৮ হাজার।
বর্তমান মার্কেট শেয়ার : ১৮.৯৫%
এক বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ১৮.৫০ %
দুই বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ১৮.৯৫ %
তিন বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ১৭.৯৬ %
চার বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ১৮.২২ %
এয়ারটেল বর্তমান গ্রাহক : ৫০ লাখ ৪৫ হাজার।
এপ্রিল মাসের তুলনার বৃদ্ধি : ১ লাখ ৩৪ হাজার।
বর্তমান মার্কেট শেয়ার : ০৬.৬০ %
এক বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ০৫.২৮ %
দুই বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ০৫.৫২ %
তিন বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ০৭.৫৭ %
চার বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ১.৬৯ %
সিটিসেল এর বর্তমান গ্রাহক : ১৭ লাখ ৩০ হাজার।
এপ্রিল মাসের তুলনার বৃদ্ধি : - ১৭ হাজার। [নেগেটিভ]
বর্তমান মার্কেট শেয়ার : ০২.২৬ %
এক বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ০৩.৩১ %
দুই বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ০৪.২%
তিন বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ০৩.৮৯ %
চার বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ৪.৬৯ %
টেলিটক এর বর্তমান গ্রাহক : ১১ লাখ ৪১ হাজার।
এপ্রিল মাসের তুলনার বৃদ্ধি : - ২৫ হাজার। [নেগেটিভ]
বর্তমান মার্কেট শেয়ার : ০১.৪৯ %
এক বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ০১.৯৩ %
দুই বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ০২.৩৫ %
তিন বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ০২.৪৪ %
চার বছর আগে মার্কেট শেয়ার : ৩.২১ %
মার্কেট শেয়ার।
মার্কেট শেয়ার দেখে বোঝা যাচ্ছে গ্রামীনফোন বরাবরের মত এই সেক্টরের মার্কেট লিডার। গত ৬মাসে তারা তাদের অবস্থান আরও শক্ত করেছে। গত ছয় মাসে তারা নিজস্ব ব্র্যান্ডের ৩টি নতুন সেট বাজারে এনেছে। যা গ্রামীনফোন ব্র্যান্ডকে আরও শক্তিশালি মর্যাদায় পৌঁছে দিয়েছে।
এয়ারটেল যদিও গত ডিসেম্বরে এদেশে ব্যাবসা শুরু করে। কিন্তু ওয়ারিদ আসার পর থেকে গত মাস পর্যন্ত এই ৪বছরে তারা ৫০লক্ষ গ্রাহক নিয়ে ৪নম্বর পজিশনে অবস্থান করছেন। সবচেয়ে অবাক করার কথা হল গত মাসে ৫০লক্ষ গ্রাহকসংখ্যা অর্জন করায় ভারতী এয়ারটেল মোবাইল সার্ভিসেসের প্রেসিডেন্ট অতুল বিন্দাল বলেছেন, "বাংলাদেশে এয়ারটেলের এত দ্রুত ৫০ লাখ গ্রাহক সংখ্যা ছাড়িয়ে যাওয়া এমন একটি প্রতিষ্ঠানের পরিচায়ক, যাকে তুলনা করা যায় বিশ্বের অন্যান্য সফল প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে।" আমি বুঝতে পারলাম না ৪বছরে ৫০লাখ ছাড়িয়েছে এতে এমন কি সাফল্য আছে যাতে বিশ্বের সফল প্রতিষ্ঠানের সাথে তুলনা করা হচ্ছে !! দেখা যাক তাদের পথচলায় আরেকটা অক্টোবর,২০০৮ আবার এর মত হয় কিনা। অক্টোবর,২০০৮ হল যেই মাসে ওরা ১৬লক্ষ ১০ হাজার গ্রাহক একবারে হারিয়েছিল।
দীর্ঘ ২বছর পর রবি ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছে এই ৬মাসে। কিছুদিন আগে এক পেপারে পড়লাম তাদের এক শীর্ষ কর্মকর্তার উদ্ধতি দিয়ে লিখেছে, নতুন মোবাইল অপারেটর ওয়ারিদ ও টেলিটকের কারণে তারা মার্কেটে নতুন গ্রাহক টানতে পারছিল না। কিন্তু তারা সবচেয়ে বড় ধরা খেয়েছে আরেক মোবাইল অপারেটর বাংলালিংক এর কারণে।
গত ছয় মাসে তুলনামূলক হিসেবে সবচেয়ে খারাপ করা অপারেটর বাংলালিংক। গত বছরটা তাদের ছিল সবচেয়ে সফল বছরের মধ্য একটি।কিন্তু এবছরে তাদের মালিকানা পরিবর্তন সংক্রান্ত ঝামেলার কারণে তারা একটু খেই হারিয়ে ফেলেছে। কিছুদিন আগে বাংলালিঙ্কের ম্যানেজমেন্টে বড়সড় পরিবর্তন আনা হয়েছে। যতদুর জানা যায় বাংলালিংক কর্তৃপক্ষ এখন থেকে তাদের যাবতীয় রিপোর্ট তাদের নতুন মালিক রাশিয়া ভিত্তিক ভিম্পেলকম এর কাছে প্রেরন করছে। আশা করা যায় এ বছরের অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্য তারা এ সংক্রান্ত সকল ঝামেলা ও অস্থিরতা কাটিয়ে উঠবে।
মোবাইল ফোন অপারেটরদের মধ্য সবচেয়ে স্থিতিশীল কোম্পানি হচ্ছে সিটিসেল। গত ২বছর ধরে তারা প্রায় একই অঙ্কের গ্রাহক নিয়ে চলছে। ইন্টারনেট প্যাকেজ জুম নিয়ে তারা ঘুরে দাঁড়াবার চেষ্টা করলেও ওয়াইমেক্স সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানদের আক্রমণাত্মক বিপণনের কারণে তারা ধরা খেয়ে যায়। বর্তমানে তারা পারসোনাল সেলিংস এ ব্যাস্ত। বিবিএ এর একজন ছাত্র হিসেবে আমাদের শেখান হয়েছে একটা কোম্পানি যখন দেউলিয়া হয়ে যাবার আশঙ্কা দেখা দেয় তখন তারা পারসনা সেলিংস এর দিকে নজর দেয়। যাতে দেউলিয়া হওয়াটা কিছুদিন বিলম্ব হয়।
টেলিটক সম্পর্কে কিছু বলব না। আপনারাই বলুন আমিই শুনি।
গত ৬মাসে দেশের মোবাইলফোন সেক্টরের গতি প্রকৃতি
উপরের চার্ট থেকে দেখা যায় গত ছয় মাসে প্রায় ৬০ লক্ষ ৯হাজার নতুন গ্রাহক যুক্ত হয়েছে। যদি এই ধারা বজায় থাকে তাহলে বছর শেষে দেশের মোবাইলফোন গ্রাহক সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে প্রায় ৮কোটি ৫২লক্ষে। অর্থাৎ দেশের তাঁরবিহীন যোগাযোগের ঘনত্ব প্রায় ৫৭.৭০% তে দাঁড়াবে। বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশের জন্য এটি একটি বড় অর্জন বলে আমি মনে করি।
এখানে সেই সব সিম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে যেগুলো দিয়ে গত এক মাসে এক বার করে হলেও কোনো কল করা হয়েছে অথবা কোনো মেসেজ দেওয়া হয়েছে।
■■■■একটি বল্টু মিয়া প্রোডাকশন■■■■
বাগ হলো কমপিউটার প্রোগ্রাম বা সিস্টেমের ভুলত্রুটি বা খুঁত, যা সফটওয়্যারের প্রত্যাশিত ফল পেতে বাধাগ্রস্ত করে। আবার কখনও কখনও এমন ফল প্রদর্শন করে, যা প্রত্যাশিত ফলের সাথে কোনো মিল পাওয়া যায় না। আবার কখনও প্রত্যাশিত ফল এলেও প্রোগ্রাম সোর্সকোডে এমন কিছু সমস্যা থাকে, এর ফলে দীর্ঘ মেয়াদে বড় ধরনের ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। মূলত তিনটি বিশেষ কারণে এ ধরনের সফটওয়্যারের বাগ সৃষ্টি হয়। ০১. প্রোগ্রামারদের মাধ্যমে, ০২. আর্কিটেকচারাল ডিজাইনে ও ০৩. প্রোগ্রামের সোর্সকোড থেকে। তবে এর কম্পাইলারের মাধ্যমে খুব কম ভুলই সংঘটিত হয়।
অ্যাপ্লিকেশন বা সফটওয়্যারে বাগের জন্য অনেক প্রতিষ্ঠানকে প্রতিবছর বড় রকমের ক্ষতির মুখোমুখি হতে হয়, এর হাজারো উদাহরণ দেয়া সম্ভব। তবে এই লেখায় সফটওয়্যার বাগ, টুল এবং এর কৌশলগত দিক নিয়ে কিছু তথ্য উল্লেখ করা হলো। একই সাথে বিভিন্ন সময়ে সংঘটিত বড় ধরনের ক্ষতির দিকসমূহ তুলে ধরা হলো। এতে প্রোগ্রামাররা তাদের কাজের প্রতি আরও বেশি যত্নবান ও মনোযোগী থাকবেন।
১৯৬২ সাল। অনেক গবেষণার পর নাসার গবেষকেরা মেরিনার-১ নামের নভোযানটি মঙ্গলগ্রহের উদ্দেশে পাঠানোর সব ধরনের প্রস্ত্ততি শেষ করেন। কিন্তু উৎক্ষেপণের মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে বহনকারী রকেটটি ধ্বংস হয়ে যায়। বিপর্যয়পরবর্তী গবেষণায় দেখা যায়, যে ত্রুটির জন্য এ বিপর্যয় সংঘটিত হয়, তা খুবই সামান্য। তবে ক্ষতির পরিমাণ অকল্পনীয়। প্রোগ্রামে এ ধরনের ভুল যে খুবই ধ্বংসাত্মক, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আর যা ঘটেছিল প্রোগ্রাম এরর তথা বাগের কারণে।
গবেষকেরা দেখতে পান প্রোগ্রামাররা যে প্রোগ্রাম লিখেছেন সেখানে বেগ পরিমাপক কোড হিসেবে ‘R’ ব্যবহার করা হয়। মূলত এটি হবে ‘R’ (বার)। ‘R’ হচ্ছে সাধারণ বেগ পরিমাপক কোড, কিন্তু ‘R’ হচ্ছে সুষম পরিমাপক কোড। প্রোগ্রামাররা ভুলবশত ‘R’-এর মাথার ওপর একটি দাগ (হাইফেন) ভুল করে ব্যবহার করেন। আর এই দাগটি একটি মহামূল্যবান হাইফেন হিসেবে ইতিহাসে জায়গা করে নিয়েছে।
ইতিহাসের আরেকটি দুর্ঘটনা ঘটে ১৯৯৮ সালে খুব ছোট ভুলের জন্য। Mars Climate Orbiter সফলভাবে মঙ্গলগ্রহে অবতরণের অপেক্ষায়। কিন্তু মঙ্গলগ্রহের বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করার সাথে সাথে ধ্বংস হয়ে যায় নভোযানটি। অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে, এর অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন কাজের সমন্বয়ের জন্য যে সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয় সেখানে ‘English units’ (পাউন্ড সেকেন্ড)-এর পরিবর্তে ‘Metric units’ (নিউটন সেকেন্ড) ব্যবহার করা হয়।
একথা নিঃসন্দেহে বলা যায়, ওপরের দুটি ভুল খুব সামান্য হলেও এর জন্য ক্ষতির পরিমাণ অনেক বেশি। আর এর প্রতিটিই ঘটেছে সফটওয়্যার বাগের জন্য। মহাকাশ গবেষণায় এই সামান্য ভুলের জন্য প্রতিষ্ঠানের ৩২৭.৬ মিলিয়ন ডলারের প্রজেক্ট এক মুহূর্তে ধ্বংস হয়ে যায়। একথা সত্য, সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে সফটওয়্যারের কোডিং ও পরীক্ষা-নিরীক্ষাপ্রযুক্তি উন্নত হয়েছে। ভুলও হচ্ছে। আর বড় ধরনের বিপর্যয় সৃষ্টি হচ্ছে যথারীতি।
এই উদাহরণটি মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করলে একটি ছোট ভুল পাওয়া যাবে।
if ((scale !=0.0) || (scale !=1.0))
imageSize /= scale;
এর অর্থ হচ্ছে, যদি স্কেলের মান 0.0 অথবা 1.0-এর সমান না হয়, তবে স্কেল ফ্যাক্টর অনুসারে ইমেজ রিসাইজ করে। এই লজিকটিতে আসল ভুল হচ্ছে বুলিয়ান প্রকাশ পদ্ধতির। এখানে অথবা (OR)-এর পরিবর্তে এবং (AND) হওয়া উচিত ছিল। উল্লিখিত শর্তে ভুল থাকলেও প্রোগ্রামটি ঠিকই কাজ করছে, তবে দুটি শর্ত একই সাথে মানা হয়নি। খুবই সাধারণ এ ভুল কোড ফাংশনের জন্য ঘটেনি এ কথা সবাই বুঝতে পারবেন। এরকম হাজারো ভুল পাওয়া যাবে প্রোগ্রামারদের সোর্সকোডে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এর জন্য কী করা যেতে পারে?
এনআইএসটি তথা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেকনোলজির ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব কমার্সের জন্য প্রস্ত্তত করা আরটিআইয়ের এক গবেষণা তথ্য থেকে জানা যায়, প্রতিবছর সফটওয়্যার বাগ তথা প্রোগ্রাম বা সিস্টেমের ভুলভ্রান্তির কারণে ৫৯.৫ বিলিয়ন ডলার আর্থিক ক্ষতি হয়।
আমাদের অনেক সময় বাগ দূর করার জন্য বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যারের ওপর পুরোপুরি নির্ভর করা কোনো মতেই ঠিক নয়। আর এটি কখনই সবশেষ বা নির্ভরযোগ্য সমাধান হতে পারে না। বিশ্বখ্যাত কমপিউটার বিজ্ঞানী Dijkstra-র মতে, ‘program testing can be used to show the presence of defects, but never their absence.’ সুতরাং একথা নিশ্চিত করে বলা যায়, কোনো প্রোগ্রাম দিয়ে সফটওয়্যার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর এটি আপাতদৃষ্টিতে বাগমুক্ত মনে হলেও এর মধ্যে সমস্যা থাকবেই। একথা সত্য, অনেক প্রতিষ্ঠানই তাদের প্রোগ্রামিংয়ে বাগ দূর করার জন্য সফটওয়্যারনির্ভর পরীক্ষা-নিরীক্ষাকে অত্যধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকে। এমনকি এসব প্রতিষ্ঠান কোডিংয়ের বাগ দূর করার জন্য যে পরিমাণ অর্থ খরচ করে থাকে তা সফটওয়্যারের তৈরির খরচের প্রায় অর্ধেক। সক্রিয় এসব পরীক্ষা-নিরীক্ষার ওপর নির্ভর না করে প্রথম থেকেই সফটওয়্যারের পরীক্ষণ, পর্যালোচনা ও ডিবাগিংয়ের দিকটি খুব গুরুত্বসহকারে খেয়াল রাখা দরকার।
তাহলে কী সফটওয়্যার টেস্টিংয়ের পদ্ধতির ওপর অধিক নির্ভর করা কোনোমতেই ঠিক নয়? একটি বড় ধরনের সফটওয়্যার স্বাভাবিক নিয়মে পরিপূর্ণভাবে পরীক্ষা করা কতটা সম্ভব? তাহলে কীভাবে সফটওয়্যারের বাগ সমস্যার সমাধান সম্ভব?
এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের মতামত হচ্ছে, সফটওয়্যার বাগ সমস্যা দূর করার জন্য কোনো সফটওয়্যার টেস্টিং পদ্ধতির ওপর সম্পূর্ণ নির্ভর করা মোটেও উচিত নয়। বাগ সমস্যার অধিক ও কার্যকর ফল পাওয়ার জন্য কোড রিভিউ বা স্বাভাবিক পরীক্ষণ ও পর্যবেক্ষণ পদ্ধতি অনুসরণ করা সবচেয়ে ভালো। এ পদ্ধতি অনুসরণ করে ডেভেলপমেন্টের প্রতিটি স্তর যথা রিকোয়ারমেন্ট অ্যানালাইসিস, আর্কিটেকচার ডিজাইন, কোডিং প্রতিটি স্তর পর্যবেক্ষণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে একজন প্রোগ্রাম লিখবে, অন্যজন সেগুলো পর্যালোচনা করবে, যা বাগ দূর করার জন্য এখন পর্যন্ত সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতেই সবচেয়ে বেশি সফলতা পাওয়া সম্ভব।
একথা সত্য, সম্পূর্ণ বাগমুক্ত কোনো সফটওয়্যার তৈরি করা অসম্ভব। তবে আমরা যেসব সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি তা মোটামুটি বাগমুক্ত বলে ধরে নেয়া হয়।
সালাম ও শুবেচ্ছা জানিয়ে শুরুকরছি একটি মজার টিউন যেটি আপনাদের প্রত্যেকের অবশ্যই কাজে লাগবে……কারণ সবাই চাই তার মস্তিষ্ক যেন সব সময় ঠিক থাকে বিকৃত না হয়….সুতারাং আমার মতে সবার উপকারে আসবে এই টিউনটি পড়লে …
আমাদের প্রত্যেকেই চায় যে আমাদের ব্রেইন যেন সব সময় সুস্থ থাকে সেই জন্য আমাদের সব চেয়ে যেটি প্রয়োজনীয় দেখার জিনিস সেটি হল আমাদের খাবার প্রণালী কারণ এটার উপর নির্ভর করে আমাদের ব্রেইনের সুস্থতা এবং উন্নতি ….নিন্মে দেয়া হল …
মস্তিষ্ক বিজ্ঞানীদের মতে, কোলিনসমৃদ্ধ খাদ্য খেলে মেধাশক্তি বাড়ে। প্রতিদিন মস্তিষ্কের জন্য ৪০০-৯০০ মিলিগ্রাম কোলিন প্রয়োজন। একটি হাঁস বা মুরগির ডিমে ৪০০ মিলিগ্রাম, ছোট দু’টুকরা মাছ থেকে ১০০ মি. গ্রা. ৪-৫টি যকৃতের টুকরায় ৬০০ মি. গ্রা. কোলিন থাকে। এছাড়াও ফুলকপি, বাঁধাকপি, সয়াবিন, দুধ, বাদাম ইত্যাদি খাদ্যে প্রচুর কোলিন থাকে। বিশেষ করে সয়াবিন নিয়মিত খেলে শেখার, বুঝার ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়। বৃদ্ধ বয়সে ভিটামিন ‘বি’-এর অভাব হলে স্মৃতিশক্তি লোপ পায়। ভিটামিন ‘বি’ রয়েছে ডাল, শস্যদানা, বাদাম, সবুজ শাক-সবজি, চাল, গম, কলা, গাজর, সামুদ্রিক মাছ ইত্যাদি খাদ্যে। ভিটামিন ‘সি’-এর অভাবে মস্তিষ্কের বাস্তবের সাথে বুঝার ক্ষমতা অনেকাংশে লোপ পায়। ভিটামিন সি বেশি থাকে আমলকি, পেয়ারা, আমড়া, আম, লেবু, বাতাবি লেবু, জলপাই ইত্যাদিতে। মস্তিষ্কের শক্তি বাড়াতে আয়রনের প্রয়োজন। মস্তিষ্কের মধ্যে সবসময় শরীরে রক্তের প্রায় ২০ ভাগ রক্ত চলাচল করে। রক্ত শোধনের জন্য প্রয়োজন অক্সিজেন। রক্তের লাল রঙের উপাদান হিমোগ্লোবিন হলো অক্সিজেনের বাহক। আয়রন হচ্ছে হিমোগ্লোবিনের প্রধান সৃষ্টিকারী।
মস্তিষ্কে অক্সিজেনের অভাব হলে মনোযোগ ও নতুন কিছু বুঝা বা শেখার আগ্রহ কমে যায় এবং মনের চঞ্চল ভাবটাও নষ্ট হয়। কথাবার্তায় আদব-কায়দা হ্রাস পায়। আয়রন বেশি থাকে কচুশাক, লালশাক, পালংশাক, কলা, নটেশাক, মূলাশাক, বরই, তরমুজ, বরবটি, গুড় ইত্যাদি খাদ্যে। এসব আয়রনসমৃদ্ধ খাবারের সাথে ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খেলে সহজেই হজম হয়। বোরন ও জিংক স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। আপেল, আঙ্গুর, ডাব, টমেটো, গম, দুধ এসব খাদ্যে বোরন ও জিংক থাকে। ১০ বছর বয়সের মধ্যে শিশুদের পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়ালে স্মরণশক্তি বাড়ে। গর্ভবতী মহিলারা কোলিনসমৃদ্ধ ও পুষ্টিকর খাদ্য খেলে গর্ভের শিশু মস্তিষ্ক গঠনের সময় স্মরণশক্তি ও বুদ্ধি বৃদ্ধির উপাদান সৃষ্টি হয়। বয়স্কদের জন্য মাল্টিভিটামিন ট্যাবলেট খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তেল, চর্বি, ঘি জাতীয় খাদ্য স্মরণশক্তি হ্রাস করে। চর্বি জাতীয় খাদ্য উপাদান রক্তের সাথে মিশে গিয়ে মস্তিষ্কের অত্যন্ত সূক্ষ্মবাহী নালীগুলোর মধ্য দিয়ে রক্ত চলাচল ব্যাহত করে। খাবারে মিশ্রিত কৃত্রিম রাসায়নিক পদার্থও মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর। অ্যালকোহল জাতীয় পদার্থ মানুষের স্মরণশক্তিকে মুছে ফেলে। মস্তিষ্কের প্রোটিন তৈরির সময় অ্যালকোহল বাধা দেয়। ফলে নতুন স্নায়ুকোষ জন্মাবার সম্ভাবনা চিরদিনের জন্যই বন্ধ হয়ে যায়। ঘুমের ওষুধ স্মরণশক্তি হ্রাস করে।
***মস্তিস্ক সুস্থ রাখতে যা করনীয় তা হচ্ছেঃ
০ প্রতিদিন স্বাস্থ্য সম্মত সুষম খাবার খেতে হবে।
০ প্রতিদিন অন্ততঃ ৮ গ্লাস পানি পানসহ টি, কফি খেতে হবে অথবা রং চা তথা দূধ ছাড়া ।
০ মানসিক চাপ কমাতে হবে এবং মাঝে মধ্যে মস্তিস্ককে অবসর দিতে হবে।
০ প্রতিদিন কোন ভালো ভিটামিন ও ব্রেইন সাপ্লিমেন্ট সেবন করা যেতে পারে।
০ প্রতিদিন মেসওয়াক করতে হবে জয়তুন গাছের ঢাল দিয়ে অথবা নিম গাছের ঢাল দিয়ে।
০সকালে নামাজের পর খোলা আকাশের নিচে কিছুক্ষণ হাটাহাটি করা কারণ মনিষীরা বলে যে সকালের হাওয়াটা মানুষের জ্ঞানী হওয়ার এক অমূল্য সম্পদ।
০ আমাদের মুখ ও নাক সব সময় পানি দিয়ে ধুয়ে পরিস্কার রাখতে হবে আমরা আরেকটি কথা হয়ত অনেকে জানি যে আমাদের শরীরের বাতাস আদান প্রদানে ফিল্টার মেশিন হল আমাদের নাকের লোম গুলো কেননা আমরা সারাদিন যে নিস্বাশ টানি তাতে বাহ্যিক হাওয়া আমাদের শরীরে আদান প্রদান নাকের মাধ্যমে হয় এক্ষেত্রে নাকের লোম গুলো এবং নাকের ভিতরে একটি পর্দা থাকে যেটি বাতাস ফিল্টার করে সুস্ক বাতাস আমাদের শরীরের ভেতর প্রবেশ করাতে সাহায্য করে….
***মস্তিষ্ক উন্নয়নে যা যা খেতে হবেঃ
০খাঁটি মধু প্রতিদিন সকালে এক চামচ করে খেতে হবে।
০ মিস্টি জিনিস তথা খেজুর, সাদা মিস্টি মাঝে মাঝে খেতে পারেন কারণ মেডিকেল সাইন্স বলে মিস্টি জিনিস ব্রেইন উন্নয়নে সাহায্য করে ।
০ রান্নাকৃত মসরের ডাল যাতে পানি বেশি থাকতে হবে অর্থাৎ ডালের পানি বেশি করে খেতে হবে।
০ পোড়া বাজা কম খেতে হবে এবং লাল মরিচ যুক্ত তরকারি কম খেতে হবে, এবং সবুজ শাক শবজি বেশি করে খেতে হবে।
এই নিয়ে পারলে পরে আরও কিছু টিউন লিখব………..সবাই ভাল থাকবেন এই কামনায় রইল……………
বিদ্রঃ কয়েকটি বই এবং বিভিন্ন জায়গা থেকে তখ্য সংগ্রহ করে লেখা হয়েছে….আসা করি কেউ এটাকে ভূল চোখে দেখবে না………..
মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি হল সেই গ্যালাক্সি যার মধ্য আমাদের বসবাস। মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির Sun নামক নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে ঘুরে চলা earth নামক গ্রহটিই আমাদের প্রিয় পৃথিবী। মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি হল লোকাল গ্রুপের(মিল্কিওয়ে এবং এন্ড্রোমিন্ড্রা গ্যালাক্সির এর চারপাশের ৩০টি গ্যালাক্সি নিয়ে গড়া একটি গ্রুপ) অন্যতম এক গ্যালাক্সি।এটি একটি সর্পিলাকৃতি ঘূর্ণায়মান গ্যালাক্সি। এর ব্যাস প্রায় ১লক্ষ আলোকবর্ষ (আলোকবর্ষ= আলো তাঁর নিজস্ব গতিতে এক বছরে যতটুকু পথ অতিক্রম করে, ১আলোকবর্ষ= ৯.৪৬x১০^১৫ মিটার) ,ঘনত্ব প্রায় ১,০০০ আলোকবর্ষ এবং আয়তন প্রায় ৭.৮৫ ট্রিলিয়ন(১ট্রিলিয়ন=১০০০বিলিয়ন,১বিলিয়ন =১০০কোটি) ঘন আলোকবর্ষ অর্থাৎ আলোর বেগে মিল্কিওয়ের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে যেতে আমাদের সময় লাগবে প্রায় ১লক্ষ বছর(!)।
সূর্য থেকে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্রের দূরত্ব প্রায় ২৬,৪০০(±১৬০০) আলোকবর্ষ।পৃথিবী যেমন সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘোরে, ঠিক তেমনি সূর্য তাঁর সৌরজগৎ নিয়ে মিল্কিওয়ের কেন্দ্রকে কেন্দ্র করে ৫লক্ষ মাইল/ঘণ্টা বেগে ঘুরছে। আমরা কি কখনও এই গতি অনুভব করেছি? এই গতিতে সূর্য একবার গ্যালাক্সির কেন্দ্রকে সম্পূর্ণ ঘুরে আসতে সময় লাগে প্রায় ২০০মিলিয়ন(১মিলিয়ন=১০ লাখ)বছর। অর্থাৎ সূর্যের একবছর হতে সময় লাগে আমাদের পৃথিবীর সময়ের হিসেবে ২০০মিলিয়ন বছর।
ধারনা করা হয় মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে প্রায় ৪০০বিলিয়ন নক্ষত্র রয়েছে যার মধ্য আমাদের সূর্য একটি। এসব নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে ঘুরছে আরও প্রায় ৫০বিলিয়ন গ্রহ যাদের মধ্য প্রায় ৫০০মিলিয়ন হ্যাবিটেবল জোন এর মধ্য রয়েছে। হ্যাবিটেবল জোন হল যেকোনো নক্ষত্র থেকে এমন এক দূরত্ব যার মধ্য সেই নক্ষত্রের কোন গ্রহ থাকলে গ্রহটি পানি ধারন করতে পারে। অর্থাৎ শুধুমাত্র মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির প্রায় ৫০ কোটি গ্রহে প্রান থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের প্রতিবেশী গ্যালাক্সির এন্ড্রোমিন্ডার রয়েছে প্রায় ১ট্রিলিয়ন নক্ষত্র। এখনও পর্যন্ত পাওয়া সবচেয়ে বেশী নক্ষত্র(প্রায় ১০০ট্রিলিয়ন) রয়েছে ইলিপটিক্যালস গ্যালাক্সির।
মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি এর প্রকৃত বয়স এখন সঠিকভাবে নির্ধারণ করা সম্ভব হয় নি। ২০০৭ সালে আবিষ্কৃত গ্যালাক্টিক হালো(সাংকেতিক নামঃ HE 1523-0901) নামে একটি নক্ষত্র পাওয়া গিয়েছে। প্রায় ১৩.২ বিলিয়ন বছর পুরানো এই নক্ষত্রটিকে ধারনা করা হয় মিল্কিওয়ের সবচেয়ে পুরানো নক্ষত্র।
মিল্কিওয়ের এর বাংলা নাম আকাশগঙ্গা। প্রাচীন ভারতীয় জ্যোতির্বিদরা মনে করতেন গঙ্গা নদীর উৎপত্তি স্থলের সাথে মিল্কিওয়ের এক অংশের সংযুক্ত রয়েছে। তাই তারা মিল্কিওয়ের নামকরন করেন আকাশগঙ্গা।
প্রায় ১লক্ষ আলোকবর্ষ দৈর্ঘ্যর সম্পূর্ণ মিল্কিওয়ের ছবি তোলা বর্তমান টেকনোলোজি দিয়ে প্রায় অসম্ভব।কিন্তু বিজ্ঞানিরা এর কিছু ইনফ্রারেড ছবি তুলতে সক্ষম হয়েছেন। আজ আমি আপনাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কিছু ছবি শেয়ার করলাম। প্রায় সব ছবি পৃথিবী থেকে তোলা। যেহেতু আমাদের পৃথিবী মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির একটি অংশ সেহেতু পৃথিবী থেকে মিল্কিওয়ের পুরো ছবি ধারন করা সম্ভব নয়। কোন বিশেষ অংশ কেন্দ্রের ছবি এখানে দেওয়া হয়েছে।
মিল্কিওয়ের একটি বড় সাইজের ইনফ্রারেড ছবি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
বড় করে দেখুন।
উপরের ছবিটি দেখে অনুমান করা যায় এই বিশাল গ্যালাক্সির তুলনায় আমাদের পৃথিবী কত ছোট! আর এই মহাবিশ্বে নাকি আমাদের গ্যালাক্সির মত আরও কয়েকশ বিলিয়ন(!!!) গ্যালাক্সি রয়েছে।আমাদের মনটা কতই না ছোট যে, সৃষ্টিকর্তা আমাদের জন্য কত বিশাল এক জগত তৈরি করে রেখেছেন অথচ আমরা এখন পরে রয়েছি কে বেশী দেশপ্রেমিক,ক্যান্টনমেন্ট এর বাড়ি,বুশ-লাদেন ইস্যু নিয়ে ! প্রার্থনা করি আমাদের সবার মনে যেন পৌঁছে যায় মিল্কিওয়ের বিশালতা। মিল্কিওয়ে তোমার জন্য ভালোবাসা...
অ্যান্ড্রয়েড ১৫ এর ওপর ভিত্তি করে আসছে ওয়ানপ্লাসের অক্সিজেন ওএস ১৫। অক্টোবরের ২৪ তারিখ বাংলাদেশ সময় রাত ৯:৩০ এ আনুষ্ঠানিকভাবে অপ...