An example of telephone number in UK?
123 Any street
Any town, Oxfordshire,
Postal Code AB5 6LA
Phone Number 01292 111111
UK United Kingdom
How do I reset the authorized computer setting/restriction on my iPod when it connects to iTunes? | |
iTunes Store purchases can be authorized in iTunes to play on up to five computers. Deauthorizing a computer allows you to manage which computers can play purchased music, videos, audiobooks, or other content.
Authorization helps protect the copyrights on the content you buy. You can use your digital rights management (DRM) protected music purchases from the iTunes Store on up to five different computers (this can be any mix of Macintosh or Windows-compatible computers). When you play an item you’ve purchased, your computer is "authorized" to play content purchased using your Apple Account.
Note: Songs you encode in AAC format from a source other than the iTunes Store, such as your own audio CDs, do not need to be authorized.
If the computer is already authorized, the item plays. If the computer has not yet been authorized, iTunes asks you to enter the Apple ID and password you used to purchase the song.
Remember to deauthorize your computer before you sell it, give it away, or get your computer serviced.
Make sure you deauthorize your computer before you upgrade your RAM, hard disk or other system components, or reinstall Windows. If you do not deauthorize your computer before you upgrade these components, one computer may use multiple authorizations. If you find you have reached 5 authorizations due to system upgrades, you can reset your authorization count by clicking Deauthorize All in the Account Information screen. Note: You may only use this feature once per year. The Deauthorize All button will not appear if you have fewer than 5 authorized computers or if you have used this option within the last 12 months.
ডেল এর ল্যাপটপ নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নাই । মানুষ ল্যাপটপ কিনতে গেলে প্রথমে ডেল এর ল্যাপটপ দেখে । প্রবল জনপ্রীয়তার কারণ হচ্ছে এদের ব্রান্ডের ল্যাপটপে তেমন একটা তাপ উৎপন্ন করে না । ব্যাটারি ব্যাকআপ অন্য সব কোম্পানির থেকে অনেক বেশী । আজ আমি একটা কথা বলব Dell Inspiron N5030 ল্যাপটপ নিয়ে । আপনারা নিজেরাই নিচের ফিচার দেখতে বুঝতে পারবেন কেন আমি Dell Inspiron N5030 কিনতে বলছি । তার আগে বলে নিই এই ল্যাপটপে আপনি বাংলাদেশর যে কোন জায়হায় ১বছরের ওয়ারেন্টি পাবেন । সুতারং নিশ্চন্তে কিনতে পারেন –
Dell Inspiron N5030 এর ফিচার (বিস্তারিত……………)
PROCESSOR ---ইন্টেল পেন্টিয়াম ডুয়েল কোর
RAM ---৪GB, DDR3
Hard Disk ---৩৬0GB
Display ---15.6" LED
Optical Drive ---DVD Writer
Graphics Card---Intel New HD 300MB
Networking ---LAN/WLAN/WiFi
Webcam ---yes
Battery ---6 hours Backup
Price in Bangladesh ---click here for current price
OS- --- ORIGINAL windows Seven
বাংলাদেশে এই ল্যাপটপের দাম ---বর্তমান বাজার দর জানতে এখানে ক্লিক করুন
IDM 5.18 কে বানিয়ে ফেলুন ফুলভারশন।বিভিন্ন সাইট থেকে বড় বড় ভিডিও ডাউনলোড করতে IDM অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি সফ্টওয়ার।ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার এর ৫.১৮ ভারশন টা নামিয়ে নিন এর পরএক্সট্রাক্ট করুন , তারপর idman518.exe ফাইল টি সেটাপ দিয়ে নিন।এবার রানে গিয়ে C:\Program Files\Internet Download Manager লিখুন অথবা এই ডিরেক্টরি টা বের করুন।
এবার যেটা একটু আগে ডাউনলোড করলেন এবং এক্সট্রাক্ট করলেন সেখানে crack নামের একটা ফাইল আছে এবার crack ফোল্ডার থেকে IDMan নামের ফাইল টা এখানে কপি করুন, এবং এটি রিপ্লেস করুন শেষে আরেকটা কাজ crack ফোল্ডারে ২ টা রেজি: কি আছে , এখন আপনার পিসি যে ভারশন মানে 32বিট or 64বিট, আপনার পিসি যে ভারশনের সেই ভারশনটিতে ডাবল ক্লিক করুন , এবং ইয়েস করুন। এইবার আপনার ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার টি আর এক মাস পরে ডির্স্টাব করবেনা।
সবাই ভাল থাকবেন ধন্যবাদ
মানুষের উদ্ভাবনী শক্তির পরিচয় তার সৃষ্টিতে।প্রতিভার বিকাশ হয় ধীরে ধীরে,কিন্তু কাউকে প্রতিভাবান ঘোষণা দেয়ার জন্য সারা জীবন অপেক্ষা করতে হয় না।কার বিশেষত্ব কোন ক্ষেত্রে সেটি প্রমাণের জন্য একজন মানুষের একটি মাস্টারপিসই যথেষ্ট।The Silence of the Lambs (1991) তেমন একটি মাস্টারপিসের নাম।মুভি দেখেছেন,অথচ এই মুভির নাম শুনেন নি এটা হতেই পারে না।এই মুভির রিভিউ,সিনপসিস বা ক্রিটিসিজম লিখা বড় বড় ক্রিটিকদের জন্যই চ্যালেঞ্জস্বরুপ আর আমি কোথাকার কোন চুনোপুটি।তাই রিভিউ লেখার স্পর্ধা আমি দেখাব না,তার চাইতে মুভিটির কোন কোন বিশেষত্ব আমাকে আলোড়িত করেছে সেটা অন্যান্য মুভিপ্রেমীর সাথে শেয়ার করাই আমার এই পোস্টের প্রয়াস।
The Silence of the Lambs উপন্যাসটি বের হয়ে ১৯৮৮ সালে,লিখেছিলেন Thomas Harris.উপন্যাসটি ঐ বছর Bram Stoker Award জিতে নেয়।বইটি ছিল ১৮৮১ সালে লেখা Red Dragon এর সিকুয়েল।Dino De Laurentiis ১৯৮৬ সালে Red Dragon অনুকরণে Manhunter ছবিটি প্রডিউস করেছিলেন ১৯৮৬ সালে।কিন্তু ছবিটি ফ্লপ করায় তিনি Orion Pictures কে The Silence of the Lambs তৈরি করার স্বত্ব দিয়ে দেন।Orion Pictures পরিচালক Jonathan Demme কে মুভিটি নির্মানের জন্য আহ্বান করে।Dr. Hannibal Lecter এর চরিত্রের জন্য প্রাথমিকভাবে Gene Hackman এবং Clarice Starling চরিত্রে Michelle Pfeiffer নির্বাচিত করা হয়।শেষ পর্যন্ত পরিচালক Anthony Hopkins এবং Jodie Foster কেই সিলেক্ট করেন।Clarice Starling এর চরিত্রের জন্য ৩০০ জন নামীদামী অভিনেত্রী অ্যাপ্লিক্যান্ট ছিলেন।ছবির স্ক্রিন প্লে লিখেছিলেন Ted Tally এবং মিউজিক কম্পোজ করেছিলেন Howard Shore.
ট্রেইলার
প্লট
[যারা মুভিটি দেখেন নি,তারা প্লট অংশটুকু স্কিপ করতে পারেন ]
এফ বি আই ট্রেইনী ক্ল্যারিস স্টারলিংকে নরখাদক সিরিয়াল কিলার Baltimore State Hospital for the Criminally Insane এ বন্দী ড. হ্যানিব্যাল লেক্টারের কাছে কিছু তথ্য নেয়ার জন্য পাঠানো হয়।উদ্দেশ্য ছিল,হ্যানিবালের ইনসাইট ব্যবহার করে "Buffalo Bill" নামে আরেক সিরিয়াল কিলারকে পাকড়াও করা।বাফেলো বিল যে কিনা তার নারী ভিকটিমদের হত্যা করে তাদের চামড়া খুলে নেয়।হ্যানিবাল প্রাথমিকভাবে কোন তথ্য দিতে অস্বীকৃতি জানায় এবং এবংসম্পূর্ণ আন্দাজের উপর স্টারলিং এর এফ বি আই তে ঢুকার আগে দুর্বিসহ জীবন সম্পর্কে বর্ননা করতে থাকে।শেষ পর্যন্ত সে এই ক্লু দেয় যে বাফেলো বিলকে পেতে হলে তার একজন প্রাক্তন পেশেন্ট মিস মফেটের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।মিস মফেটের ক্লু ধরে স্টারলিং একটি স্টোর হাউজে এক ব্যক্তির মৃতদেহ খুঁজে পায় কিন্তু লেকটার এই ব্যক্তির মৃত্যুর সাথে তার যোসাজস অস্বীকার করে।Miss Hester Mofet মূলত ছিল একটি অ্যানাগ্রাম-Miss The-Rest-of-Me অর্থাৎ লেক্টার নিজেই ওই বাড়িটি ভাড়া নিয়েছিল।
এর মাঝে বাফেলো বিল তার ষষ্ঠ ভিকটিম মার্কিন সিনেটরের মেয়েকে কিডন্যাপ করে।স্টারলিং তখন লেক্টারকে এই অফার দেয় যে,বাফেলো বিল সম্পর্কে তথ্য প্রদান করলে তার এই বদ্ধ প্রিজন থেকে ট্রান্সফারের ব্যবস্থা করা হবে।লেক্টার তখন স্টারলিংএর সাথে quid pro quo শুরু করে।অর্থাৎ লেক্টার বাফেলো বিল সম্পর্কে তথ্য দিবে যদি না স্টারলিং তার নিজের দুঃসহ শৈশব সম্পর্কে স্টারলিংকে বলে।
লেক্টার বাফেলো বিল সম্পর্কে বাকি তথ্য স্বয়ং সিনেটরের সম্মুখে বলার বায়না ধরলে তাকে মেম্ফিসে নিয়ে যাওয়া হয়।স্টারলিং Tennessee courthouse এ গিয়ে লেক্টারের সাথে দেখা করে।লেক্টার তাকে বাফেলো বিলের উপর কেইস ফাইলগুলো ফেরত দেয় এবং ওখানকার গার্ডরা স্টারলিংকে জোরপূর্বক ওই সেল পরিত্যাগ করতে বাধ্য করে।কিছুক্ষণ পর লেক্টার ওই সেলের পাহারারত দুই গার্ডকে খুন করে এবং অবিশ্বাস্য রকমের কারসাজি খাটিয়ে পুরো স্কোয়াডকে ধোঁকা দেয় এবং পালিয়ে যায়।
কেইস ফাইল থেকে স্টারলিং ধারণা করতে পারে যে,বাফেলো বিল তার ফার্স্ট ভিক্টিমকে চিনত।স্টার্লিং ওই ভিক্টিমের বাড়িতে ভিজিট করে এবং আবিস্কার করে যে বাফেলো বিল মূলত একজন টেইলর,কারণ ভিক্টিমদের গা থেকে চামড়া কাটার স্টাইলের সাথে মেয়েদের পোশাকের সাথে মিলে যায়।অর্থাৎ Transvestise বাফেলো বিল মেয়েদের চামড়া কেটে তা দিয়ে "woman suit" বানানোর চেষ্টা করছে।স্টারলিং ওই ভিক্টিমের এক বান্ধবীর সাথে কথা বলে Jack Gordon নামে এক লোকের কথা জানতে পারে এবং তল্লাশীর জন্য প্রস্তুত হয়।
এদিকে স্টারলিংএর বস হাসপাতালের আর্কাইভ থেকে লেক্টারের প্রাক্তন পেশেন্ট Jame Gumb নামে একজন লোকের সন্ধান পায় এবং ইলিনয়েসে তার বাড়ি মনে করে সেখানে তল্লাশী চালানোর ডিসিশন নেয়।কিন্তু স্টারলিং বুঝতে পারে যে এই Jame Gumb ই হল Jack Gordon এবং সে এখানেই লুকিয়ে আছে।Jack Gordon বাড়িতে তল্লাশী চালিয়ে সে সিনেটরের মেয়েকে উদ্ধার করে এবং বাফেলো বিলকে গুলি করে হত্যা করে।
স্বকীয়তা
মূলত Anthony Hopkins এবং Jodie Foster এর চোখ ধাঁধানো অভিনয়,Thomas Harris এর দুর্দান্ত কাহিনী,Ted Tally এর শক্তিশালী স্ক্রিন প্লে এবং Jonathan Demmeএর পরিচালনায় সুচারু মুন্সিয়ানা ছবিটিকে কালজয়ী করেছে।
Anthony Hopkins
এই ছবিতে হপকিন্সের স্ক্রিন টাইম ছিল ১৬ মিনিট সর্বসাকুল্যে,কিন্তু এই ষোল মিনিটে তিনি যা করে দেখিয়েছেন তা ভাষায় অপ্রকাশিত।হপকিন্সের অভিনয় দেখে মনে হয়েছে যে শুধু এই মুভিতে অভিনয় করার জন্যই তিনি অভিনেতা হয়ে জন্মেছেন।এত অপূর্ব ডায়লগ থ্রোয়িং,ফেশিয়াল এক্সপ্রেশন এবং নেতিবাচক ব্যক্তিত্বের কম্বিনেশন খুব কম মুভিতেই পাওয়া যায়।
Jodie Foster
প্রথমেই বলেছি যে তিনি ৩০০ জন অভিনেত্রীর মধ্যে সিলেক্টেড হয়েছিলেন,যার মধ্যে Geena Davis, Melanie Griffith, Meg Ryan এরা পর্যন্ত ছিলেন।একজন জীবনের সাথে সংগ্রামী নারী যার শৈশব-কৈশোর কেটেছে চরম বিপাকে,অথচ জীবনে প্রতিষ্ঠালাভের আশা যাকে খুঁজে ফিরে এমন একটি চ্যালেঞ্জিং ক্যারেক্টারে জুডি ছিলেন সম্পূর্ণ সাবলীল।ওয়েস্ট ভার্জিনিয়ার একসেন্ট,ক্যারিয়ারের পদে পদে নারী হিসেবে বিপত্তি থেকে উত্তরণ,চরম বিশ্লেষণী অথচ ব্যক্তিত্বময় চরিত্র এজেন্ট স্টারলিংকে ফুটিয়ে তুলেছেন শতভাগ।
Thomas Harris
মূল উপন্যাসটা পড়ার সৌভাগ্য হয় নি।তবে ছবির রানটাইম ১১৮ মিনিটে উত্তেজনা এক মিনিটের জন্যই থেমে থাকে নি,কারণ একটাই-অসাধারণ বুনিয়াদের একটি গল্প।সাসপেন্স যার মুহুর্তে মুহুর্তে,রহস্য যার বাঁকে বাঁকে।থ্রিলারের উদাহরণ হিসেবে এটিকে শীর্ষাসনেই রাখতে হবে।
Ted Tally
লেক্টারের প্রতিটি ডায়লগ ছিল একেকটি অ্যাড্রেনালিন রাশ।কয়েকটি উদাহরণ দেয়া যেতে পারে...
"Memory, Agent Starling, is what I have instead of a view."
"Oh, Agent Starling, do you think you can dissect me with this blunt little tool?"
"A census taker once tried to test me. I ate his liver with some fava beans and a nice Chi-an-ti."
"A fledgling killer's first effort at - transformation."
"Quid pro quo. I tell you things, you tell me things."
"Brave Clarice. You will let me know when those lambs stop screaming, won't you?"
Jonathan Demme
ডেমের জীবনের সেরা কাজ নিঃসন্দেহে।দারুণ ডিরেকশন,বাস্তব অথচ ভয়ংকর শ্যুটিং স্পট এবং সেট,ক্যামেরার কাজ- এককথায় অতুলনীয়।
নামকরণ
স্টারলিংকে ছোটবেলায় কিছুদিনের জন্য একটি ফার্মে থাকতে হয়েছিল।রাতের বেলায় প্রায়ই পিতৃমাতৃহীন স্টারলিংএর ঘুম ওই ফার্মের ভেড়ার চিৎকারে ভেঙ্গে যেত।একদিন সে ভীষণ ভয় পেয়ে যায় এবং দেখে যে ভেড়াদের জবাই করা হচ্ছে।সে তখন একটি ভেড়া নিয়ে পালিয়ে যায়।এই দমবন্ধ করা পরিবেশ থেকে সে ছুটে যেতে থাকে অজানার দিকে যার কোন ঠিকানা নেই।এরপর থেকে প্রায়ই রাতের বেলা তার ঘুম ভেঙ্গে যেত।
মূলত স্টারলিংএর বিষাদময় অতীতের প্রভাব তার জীবনে যে শুন্যতার সৃষ্টি করেছিল,তার একটি শৈল্পিক উপস্থাপনের জন্যই এই নামকরণ।এক পর্যায়ে লেক্টার ক্ল্যারিসকে বলে,
Lecter: You still wake up sometimes, don't you, wake up in the dark, and hear the screaming of the lambs? Clarice: Yes. Lecter: And you think if you save poor Catherine you could make them stop, don't you? You think if Catherine lives you won't wake up in the dark ever again to that awful screaming of the lambs. Clarice: I don't know. I don't know.
পুরস্কার
ছবিটি Best Picture, Best Actress (Foster), Best Actor (Hopkins), Best Director (Demme) and Best Adapted Screenplay (Ted Tally) এই পাঁচটি বিভাগে অস্কার জিতে নেয়।এছাড়া পরিচালক ডেম 41st Berlin International Film Festival এ Silver Bear for Best Director পান।জুডি ফস্টার Golden Globe Award,BAFTA Award এবং অ্যান্থনি হপকিন্স BAFTA Award জিতেন।
American Film Institute এর র্যাঙ্কিং অনুযায়ী-
AFI's 100 Years... 100 Movies— ৬৫ তম
AFI's 100 Years... 100 Thrills— পঞ্চম
AFI's 100 Years... 100 Heroes and Villains:
Dr. Hannibal Lecter— Villain : প্রথম
Clarice Starling— Hero : ষষ্ঠ
ডাউনলোড লিঙ্ক
মিডিয়াফায়ার থেকে
View this link
View this link
View this link
View this link
View this link
View this link
View this link
স্টেজভু থেকে
টরেন্ট থেকে
স্মার্ট ফোন হিসেবে আইফোনের জুড়ি নেই। অভিনব, উন্নত ও স্মুথ মাল্টিটাচ। ব্যবহারে অধুনিকতা আর Appstore এর লক্ষ লক্ষ মজাদার, দারুন আর সৃজনশীল গেমস আর অ্যাপ্লিক্যাশানের সমারহ আইফোনকে করেছে আর সকল স্মার্ট ফোন থেকে সম্পূর্ণ আলাদা।
আমাদের দেশেও রয়েছে আইফোনের বেশ ব্যবহারকারি। কিন্তু আইফোন non-US country তে ব্যবহারের সিমাবদ্ধতা থাকায়, Appstore থেকে App সরাসরি কিনতে না পারা, এবং বাংলায় ভাল টিউটোরিয়াল না থাকায় আইফোন শুধু মাত্র কল করা ও রিসিভ করার কাজেই ব্যবহৃত হয়। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে স্মার্টফোন হিসেবে আইফোনের ব্যবহার ব্যাপক ও সীমিহীন। আর তাই আইফোন সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান, সঠিক ব্যবহার জানননোর জন্যই আমার এই ধারাবাহিক টিউনের শুরু।
আজকে আমি আপনাদেরকে iPhone সমন্ধে দুইটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে ধারণা দেব। যা আইফোন ব্যবহারের ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সেই দুইট বিষয় হল Jailbreak এবং iPhone Unlock সমন্ধে। এই দুইটি বিষয় আলোচনা করা আগে আপনাদেরকে আমি আইফোন সমন্ধে ছোট্ট একটু ধারণা দেব।
আইফোন মূলত একটি মোবাইল ফোন যা iPhone Operating System (iOS) -এ পরিচালিত। এই অপারেটিং সিস্টেমটির অনেকগুলি ভার্সন আছে তার মধ্যে সবচেয়ে নতুন ভার্সনটি হল iOS 4.2.1 । এই অপারেটিং সিস্টেমটি সমন্ধে আরও বিস্তারিত জানতে উইকিপিডিয়া তে যেতে পারেন।
আচ্ছা। এই গেল আইফোন সমন্ধে ছোট্ট একটু ধারণা। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। এবার আসা যাক Jailbreak -এ ।
"Jail" মূলত একটি ফাইল সিস্টেম। যা আইফোনগুলিকে ব্যবহাররের ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সীমাবদ্ধতা রাখে। এই সীমাবদ্ধতার ফলে আপনি আইফোনটির সিস্টেম ফাইলে কোন প্রকার পরিবর্তন এমনকি এর যে বিল্ট-ইন মোমোরী রয়েছে সেটিকে সরাসরি কম্পিউটারের সাথে কানেক্ট করেও কোন কিছু ঢুকাতে পারবেন না।
Jailbreaking হল আইফোনের ফাইল সিস্টেমটিকে হ্যাক করা। সোজা কথায় Jailbreak করা মানেই হল হ্যাক করা। হ্যাক করলে আপনি আইফোনের সিস্টেমকে ইচ্ছামত পরিবর্তন করতে পারবেন, যেকোন ক্রাক করা এপ্লিকেশন ইন্সটল করতে পারবেন মানে এককথায় ইচ্ছামত ব্যবহার করতে পারবেন। এইবার নিশ্চই বুঝতে পেরেছেন।
এছাড়াও সবচেয়ে মজার ব্যাপারটি হল আপনি Apple Store ছাড়াই যেকোন এপ্লিকেশন Cydia -এর সাহায্যে ইন্সটল করতে পারবেন। Cydia সমন্ধে বিস্তারিত জানতে উইকিপিডিয়াতে যেতে পারেন। আশা করি Jailbreak সমন্ধে আপনাদের মোটামুটি ধারণা এসেছে। তারপরেও যদি বুঝতে সমস্যা থাকে তাহলে মন্তব্য করতে পারেন।
এবার আসি iPhone Unlock - এ
আপনি যখন একটি জিনুইন আইফোন কিনবেন তখন যদি আপনি বাংলাদেশের যেকোন সিম (Subscriber Identity Modules) লাগান তাহলে আইফোনে সেটি সাপোর্ট করবে না। দেশের যেকোন GSM প্রযুক্তির সিম দিয়ে আপনি আইফোন থেকে কল করতে পারবেন না। তাই এইগুলি সিমগুলি চালানোর জন্য আপনাকে আইফোনটিকে আনলক করতে হবে। আইফোনটি যখন আনলক করবেন তখন আর কোন সমস্যাই হবে না। তখন যেকোন একটা GSM প্রযু্ক্তির সিম লাগালেই সেটি চলবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
জেনে রাখা ভাল যে, Jailbreak করা এবং iPhone কে আনলক করা দুটিই আপনার আইফোনটির ওয়ারেন্টির নিয়মের বর্হিভূত। শুধুমাত্র "হংকং" বাদ দিয়ে যেখানে আইফোনগুলি কেনাথেকেই আনলক করাই থাকে।
আরেকটি সুখবর হল Jailbreak কিন্তু এককালীন নয় আপনি যখনি চাইবেন তখনি আপনার আইফোনকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে পারবেন। তবে এর জন্য আপনাকে আইফোনটির ফ্রেমওয়ার ভার্সনটিকে রিস্টোর করতে হবে।
আরেকটি সুখবর হল Jailbreak কিন্তু এককালীন নয় আপনি যখনি চাইবেন তখনি আপনার আইফোনকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে পারবেন। তবে এর জন্য আপনাকে আইফোনটির ফ্রেমওয়ার ভার্সনটিকে রিস্টোর করতে হবে। এর জন্য Jailbreak সম্পূর্ণ নিরাপদ।
তো আজকে আমি আপনাদেরকে বর্তমানে আইফোনের iOS 4.2.1 ভার্সনটিকে কিভাবে Jailbreak করা যায় তা দেখাব।
আইফোনের Jailbreak করার জন্য বিভিন্ন ধরণের টুল পাওয়া যায়। এদের মধ্যে আমার জানা মতে সবচেয়ে বিশ্বস্ত এবং বহুল ব্যবহৃত টুলটির নাম হল Greenpois0n। Greenpois0n-এর বর্তমানে সবচেয়ে লেটেস্ট ভার্সনটি হল Greenpois0n 1.0 RC 6.1 । এবং এটি দিয়ে Jailbreak করা খুবই সহজ। শুধুমাত্র কয়েকটা সিম্পল স্টেপ।
এই টিউটোরিয়াল অনুসরণ করাতে যদি আপনার আইফোনের কোন সমস্যা হয় তাহলে আমি কোনভাবেই দায়ী থাকব না।
তাই যা করবেন, নিজের ঝুকিতে করবেন।
তবে প্রতিটি স্টেপ মনোযোগ এবং ঠিকঠাকমত সম্পন্ন করলে কোন সমস্যা না হওয়ার সম্ভবনাই বেশি।
iPod
iPhone
iPad
Apple TV
নিচের কয়েকটি সহজ স্টেপ খুব মনযোগ দিয়ে পালন করুন।
১। প্রথমে জেনে নিন আপনি আপনার বর্তমান আইফোনটিতে iOS এর কোন ভার্সনটি ব্যবহার করছেন। এটি জানার জন্য আপনার হোমাস্কিন থেকে Settings এ যান। তারপর Settings মেনু থেকে General -অপশনটিতে প্রবেশ করুন। এরপর About -এ ক্লিক করুন। এবার নিচে Version এর জায়গায় দেখুন আপনার আইফোনটির বর্তমান ভার্সনটি কত। বুঝতে সমস্যা হলে এই লিংকে প্রবেশ করতে পারেন।
২। আমার এই পদ্ধতিতে আপনার আইফোনটি Jailbreak করার জন্য অবশ্যই 4.2.1 ভার্সনে আপডেট করতে হবে। যদি আপনার আইফোনের বর্তমান ভার্সনটি 4.2.1 এর কম হয়, তাহলে iTunes এর সবচেয়ে লেটেস্ট ভার্সনটির সাহায্যে আইফোনটিকে আপডেট করে নিন। আইফোনটিকে আপডেট করার পর ব্যকআপ করেও রাখতে পারেন। যাতে পরবর্তিতে কোন সমস্য হলে রিস্টোর করতে পারেন। iTunes এর সাহায্যে কিভাবে আইফোনকে ব্যকআপ, আপডেট, রিস্টোর করতে হয় তা জানার জন্য এই লিংকে ক্লিক করতে পারেন।
৩। Jailbreak করার জন্য আপনার ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেম অনুযায়ী নিচের লিংকগুলি থেকে Greenpois0n ডাউনলোড করে নিন।
৪। ডাউনলোড করা ফাইলটিকে আনজিপ করুন। আনজিপ করলে দুইটি ফাইল দেখতে পাবেন। একটি মূল সফট্ওয়ার ও তার সাথে Jailbreak করার নিয়ম। এবার greenpois0n নামের ফাইলটিকে ডাবল ক্লিক করুন। সামান্য কিছুক্ষণ পর নিচের মত একটি মেসেজ আসবে। No ক্লিক করুন।
৫। আপনার সেটটির পাওয়ার অফ (Power Off) করে USB কেবলের সাহায্যে কম্পিউটারের সাথে কানেক্ট করুন।
এবার Prepare to Jailbreak (DFU) তে ক্লিক করুন। DFU = Device Firmware Update
৬। এরপর নিচের মত একটি উইনডো আসবে এবং আপনাকে কি কি করতে হবে তা ওইখানে লেখাই থাকবে। আপনাকে শুধু নির্ধারণ করা সময় অনুযায়ী আইফোনের বাটনগুলি চাপতে হবে।
রেডি হওয়ার জন্য ৩ সেকেন্ট সময় দেন-
৭। এইবার আপনার আইফোনের Sleep নামের বাটনটিকে ২ সেকেন্ট এর জন্য চাপে ধরুন।
৮। এরপর Sleep বাটনটিকে কিন্তু ছাড়বেন না। ওইটা সহ আইফোনটির Home বাটনটিকে ১০ সেকেন্ট চেপে ধরুন। খেয়াল রাখবেন যাতে বাটনগুলি নিময়অনুযায়ী চাপা হয়। নির্ধারিত সময়ের পূর্বে কখনোই বাটন ছেড়ে দিবেন না।
৯। এবার Sleep বাটনটিকে ছেড়ে দিন। কিন্তু Home বাটন ছাড়বেন না। ওইটাকে আরও ১৫ সেকেন্ট ধরে রাখুন।
১০। সবকিছু ঠিকঠাক মত হলে Jailbreak শুরু হবে। এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার আইফোনটিতে Verbose মুডের লেখা দেখাবে তারপর আইফোনটি একবার রিস্টাট হবে।
১১। এখন আপনার হোমস্কিনটা নিচের মত দেখতে পাবেন। এবং তাতে প্রথমে "Loader" টিতে ক্লিক করুন। তারপর Cydia ওপেন করুন।
Cydia তে ক্লিক করুন--
এখন Install Cydia তে ক্লিক করুন। ইন্সটল হওয়ার পর Loader টি রিমুভ করার জন্য একটি ম্যসেজ পাবেন। Loader টি এখন আর কোন দরকার নেই তাই রিমুভ করে দেওয়াই ভাল।
ব্যাস। Jailbreak হয়ে গেছে।
নেমে পড়েছেন কী আপনার iPhone টিকে Jailbreak করতে?
Jailbreaking is the process by which Apple’s mobile operating system, iOS, is modified to run unsigned code in order to gain access to files that Apple wouldn’t normally let you access.
Jailbreaking adds unofficial application installers to your iOS device, such as Cydia, which let you download many 3rd-party applications, tweaks, and extensions that are unavailable through the App Store. These packages open up endless possibilites to do things on your iOS device that a non-jailbroken iOS device would never be able to do.
You can install extensions that give you instant access to your system settings from anywhere on your iOS device, bypass certain restrictions set in place by Apple and the carriers, and find packages that give you more control over your iOS experience.
Jailbreaking is about freeing your iOS device from Apple’s restrictions to let you install anything you want.
The main reason why you’d want to jailbreak is to have the ability to install third party applications and tweaks that Apple doesn’t or wouldn’t approve in the App Store. There are tons of applications that don’t meet Apple standards and do things that Apple doesn’t want you to do on your iOS device for various reasons.
For example, Apple doesn’t allow you to customize your iPhone by changing app icons or the general user interface of your device. Thanks to the jailbreak community, there are several ways to completely change the way your iPhone looks, WinterBoard being the most popular one.
Besides applications, jailbreaking also gives you access to tweaks, mods, and extensions. These not exactly considered applications. They bring subtle improvements to the way your iOS device operates. For instance, Five Icon Switcher is a tweak that lets you have 5 icons in the iPhone app switcher at once, instead of the default 4.
A lot of people jailbreak their iOS device in order to unlock it to work on a different carrier. When you want to unlock your iPhone, the first step is to jailbreak it to then run and run software that will let you have other carriers work on your iPhone. For for information on unlocking, visit or dedicated unlock page.
Jailbreaking is completely legal, at least here in the US. For a long time, jailbreaking was considered illegal by the US government based on copyright litigation. In July of 2010, the US government passed a rule that made jailbreaking legal.
There is nothing to worry about. Even if you don’t live in the US, there’s a very slim chance that Apple would sue you because you jailbroke your iPhone. It hasn’t happened yet, and people all over the world have been jailbreaking since 2007.
Yes and no. Yes, because if you go to the Apple store and show your jailbroken iPhone to an Apple employee, you will be told that you can’t receive customer support because you voided your warranty the minute you jailbroke. Apple of course acknowledges the US government’s DMCA exception ruling that makes jailbreak legal, but that doesn’t mean that Apple has to allow jailbreak in its customer agreement.
From Apple’s support article on jailbreaking:
“Apple strongly cautions against installing any software that hacks the iOS. It is also important to note that unauthorized modification of the iOS is a violation of the iPhone end-user license agreement and because of this, Apple may deny service for an iPhone, iPad, or iPod touch that has installed any unauthorized software.”
If you really have to take your iOS device to an Apple store, you can always restore it to its factory settings in iTunes. This will bring your iOS device back to the way it was when you first bought it, and Apple will have no way of telling that you ever jailbroke.
Many people have taken previously jailbroken devices to Apple several times before that were restored beforehand. Apple is usually not able to tell will provide full and normal customer support.
You might have heard a few horror stories about people who tried to jailbreak their iPhone and ended up turning it into a brick. While this could have happened in the early days of the iPhone, this is now completely impossible.
The worst thing that could happen when trying to jailbreak is that it might get stuck and become unresponsive, in which case some people may automatically think that there’s no hope. You’re always able to restore your iOS device’s firmware back to the stock version, and following these simple steps will make sure your iPhone goes back to its original state.
No, jailbreaking and unlocking are two different things. To unlock your iPhone, you usually have to jailbreak first. As noted previously, jailbreaking an iPhone lets you install third party applications and mods, while unlocking allows you to use your iPhone on a different carrier.
You can learn more about the difference between jailbreaking and unlocking if you’re interested.
People often ask this question. Yes, you can use iTunes and the App Store after jailbreaking your device. As a matter of fact, nothing will really change. The only notable change to your iOS device will be that, after jailbreaking, you will have a new application installed on your device called Cydia.
In short, Cydia is like the App Store of jailbreak applications. Just like the App Store, you can browse Cydia for apps, tweaks, and mods. Just like the App Store, you can download and install Cydia apps effortlessly. Most apps and tweaks in Cydia are free, but it is not unusual for a jailbreak app to sell for a few dollars.
If your iOS device is jailbroken and you decide to update it to the latest version of iOS, doing so will overwrite the jailbreak and restore your device to its factory settings. This might not be a big problem for most people, but it can become an issue for people who rely a lot of jailbreak apps and tweaks.
Every time Apple releases a new iOS update, hackers generally aren’t too far behind with an update for the tools that let you jailbreak. When a new iOS version and accompanying jailbreak are released, the preferred method is to backup your device first, update to the latest iOS version, and jailbreak again using one of the updated tools.
It’s important to note that it sometimes takes a while for hackers to develop a jailbreak following an iOS update, which is why we usually recommend jailbreakers to hold off on updating when a new iOS version is made available.
The are 3 types of jailbreaks: tethered, semi tethered, and untethered. Read this article to learn more about the differences between these kinds of jailbreak.
Yes, but we do not recommend installing pirated apps on your jailbroken device. Not only are you doing something illegal, but you’re also stealing money from hard working developers. We do not help troubleshoot or give support on app piracy.
These days, jailbreaking is very easy. Usually, you just need to download a piece of software, plug your iOS device into your computer, and run the software. There is no specific knowledge or skills required.
You will find some very useful tutorials on how to jailbreak at the bottom of this page. If you don’t feel completely comfortable jailbreaking your iOS device, make sure to have a look at our tutorials, they will guide you through the process with step-by-step instructions and illustrations.
There isn’t a “best” jailbreak tool, as tools are constantly being updated and replaced with new and improved methods. Performing an actual jailbreak can be a very different experience depending on your iOS device and software version. What tool you use is also determined by if you use a Mac or Windows computer.
No. You should never pay for a jailbreak.
Hackers that develop jailbreaks do it for free, sometimes (rarely) asking for donations. Some people may charge you to jailbreak your iOS device for you. If it makes you feel better to pay someone, you can do that, but why pay when you can do it yourself for free?
অ্যান্ড্রয়েড ১৫ এর ওপর ভিত্তি করে আসছে ওয়ানপ্লাসের অক্সিজেন ওএস ১৫। অক্টোবরের ২৪ তারিখ বাংলাদেশ সময় রাত ৯:৩০ এ আনুষ্ঠানিকভাবে অপ...