Saturday, March 27, 2010

Internet ar Hisab Nikas

ঘটনাবহুল ২০০৯ সালকে পেছনে ফেলে আমরা ২০১০ এ পা দিয়েছি আরো তিন মাস আগে। কিন্তু তাই বলে তো আর ২০০৯ কে ভুলে গেলে চলবে না। তাই আসুন আজকের টিউনে জানার চেষ্টা করি আইটি ক্ষেত্রে কেমন গিয়েছে ২০০৯ সাল।
ইমেইল

* ২০০৯ সালে মোট ৯০ ট্রিলিয়ন ইমেইল পাঠানো ও রিসিভ করা হয়।

* গড়ে প্রতিদিন ইমেইল পাঠানো হয় ২৪৭ বিলিয়ন।

* বিশ্বে মোট ইমেইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ১৪০ কোটি।

* মোট ইমেইলের ৮১ ভাগই ছিলো স্পাম বা অবাঞ্চিত মেইল।

* ২০০৮ সালের তুলনায় ২০০৯-তে স্পামের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় ২৪ শতাংশ।

* প্রতিদিন গড়ে স্পাম মেইল পাঠানো হয় ২০০ বিলিয়ন।

ওয়েবসাইট

* ডিসেম্বর ২০০৯ পর্যন্ত ওয়েবসাইটের সংখ্যা ছিলো ২৩ কোটি ৪০ লক্ষ।

* ২০০৯ সালে মোট ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবে মোট ৪ কোটি ৭০ লক্ষ নতুন ওয়েব সাইট যুক্ত হয়।

ওয়েব সার্ভার

* ২০০৯ সালে অ্যাপাচি সার্ভারে চলা সাইট বৃদ্ধি পায় ১৩.৯ শতাংশ।

* আই.আই.এস সার্ভারে চলা সাইট কমে যায় ২২.১ শতাংশ।

* গুগল জিএফই সার্ভারে চলা সাইট বৃদ্ধি পায় ৩৫ শতাংশ।

* এনজিংক্স সার্ভারে চলা সাইটের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় ৩৮৪.৪ শতাংশ।

* লাইটপিডি সার্ভারে চলা সাইট কমে যায় ৭২.৪ শতাংশ।

ডোমেইন নাম

* ২০০৯ এর শেষ নাগাদ .com সংযুক্ত ডোমেইনের নামের সংখ্যা ছিলো ৮ কোটি ১৮ লক্ষ।

* .net ছিল ১ কোটি ২৩ লক্ষ।

* .org ছিল ৭৮ লক্ষ।

* কান্ট্রি কোড টপ লেভেল ডোমেইনের সংখ্যা ছিল ৭ কোটি ৬৩ লক্ষ।

* ২০০৮ এর তুলনায় ডোমেইনের নামের সংখ্যা বাড়ে ৮ শতাংশ।

ইন্টারনেট ব্যবহারকারী

* ২০০৯ এর সেপ্টেম্বর মাসের শেষ নাগাদ পৃথিবীতে মোট ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ১৭৩ কোটি।

* ২০০৮ এর তুলনায় ব্যবহারকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায় ১৮ শতাংশ।

* এশিয়ায় ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল- ৭৩,৮২,৫৭,২৩০

* ইউরোপে- ৪১,৮০,২৯,৭৯৬

* উত্তর আমেরিকা- ২৫,২৯,০৮,০০০

* দক্ষিণ আমেরিকা/ ক্যারিবিয় অঞ্চল- ১৭,৯০,৩১,৪৭৮

* আফ্রিকা- ৬,৭৩,৭১,৭০০

* মধ্যপ্রাচ্য- ৫,৭৪,২৫,০৪৬

* ওশেনিয়া/অস্ট্রেলিয়া- ২,০৯,৭০,৪৯০

সোশ্যাল মিডিয়া


* মোট ব্লগের সংখ্যা ছিল- ১২ কোটি ৬০ লক্ষ।

* সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলোর শতকরা ৮৪ ভাগেরই পুরুষ ব্যবহারকারীর চাইতে নারী ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল বেশী।

* নভেম্বর,২০০৯ পর্যন্ত টুইটারে মোট টুইট হয়েছে ২ কোটি ৭৩ লক্ষ।

* ২০০৯-এ ফেসবুকের মোট ব্যবহারকারী ছিল ৩৫ কোটি।

* ফেসবুক ব্যবহারকারীর মোট ৫০ ভাগই প্রতিদিন একবার হলেও লগইন করেছেন।

* ফেসবুকের অ্যাক্টিভ অ্যাপ্লিকেশনের সংখ্যা ছিল ৫ লক্ষ।

ছবি শেয়ারিং

* অক্টবর,২০০৯ পর্যন্ত ফ্লিকারে সংরক্ষিত ছবির সংখ্যা ছিল ৪০০ কোটি।

* ফেসবুকে প্রতিমাসে আপলোড করা হয়েছে ২৫০ কোটি।

* প্রতিমাসে ২৫০ কোটি হিসেবে বছরে মোট আপলোডকৃত ছবির সংখ্যা ৩০০০ কোটি!

ভিডিও শেয়ারিং

* দিনে ইউটিউবে মোট ভিডিও দেখা হয় ১০০ কোটি।

* নভেম্বর,২০০৯ পর্যন্ত প্রতিমাসে কেবলমাত্র যুক্তরাষ্ট্রে দেখা ইউটিউব ভিডিওর সংখ্যা ১২০০ কোটির বেশি।

* একজন ইন্টারনেট ইউজার প্রতিমাসে গড়ে ৮২ টি অনলাইন ভিডিও দেখেন।

* যুক্তরাষ্ট্রের অনলাইন ভিডিওর বাজারে ইউটিউবের অংশীদারিত্ব ছিল ৩৯.৪ শতাংশ।

ওয়েব ব্রাউজার


* ওয়েব ব্রাউজারের জগতে এক্সপ্লোরার এখনো রাজত্ব করলেও ফায়ারফক্স তার অগ্রযাত্রা ধরে রেখেছে।

* অন্যদিকে ক্রোম বয়সে নবীন হলেও ধীরে ধীরে বাজারে তার শেয়ার বাড়াচ্ছে।

Thursday, March 25, 2010

পেন ড্রাইভ দিয়ে কিভাবে উইন্ডোজ ভিস্তা সেভেন কিভাবে সেটাপ করবে

যা যা লাগবে

*
একটি ইউএসবি ফ্লাশ ড্রাইভ (৪ জিবি+)
*
ভিস্তা/৭ অপারেটিং সিস্টেম ডিস্ক বা ফাইল (যদি পিসিতে কপি করা থাকে)
*
ভিস্তা/৭ এ চলছে এমন একটি কম্পিউটার

প্রথম ধাপ: ফ্লাশ ড্রাইভ ফরম্যাট করা

এই ধাপে আমরা উইন্ডোজের diskpart কমান্ড ব্যবহার করে ফ্লাশ ড্রাইভ ফরম্যাট করবো (সতর্কতা: ফ্লাশ ড্রাইভের সব ফাইল মুছে যাবে)।

*
ইউএসবি ড্রাইভটি কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করুন।
*
এ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে কমান্ড প্রমপ্ট খুলুন (Start > All Programs > Accessories > Command Prompt এ মাউসের ডান বোতাম চেপে “Run as administrator” এ ক্লিক করুন)।

select

*
কমান্ড প্রমপ্টে নিচের কমান্ড গুলো লিখে আপনার ফ্লাশ ড্রাইভটি খুজে নিন।

diskpart
list disk

command

ধরুন আমার ডিস্কটি হচ্ছে disk 1

*
এখন নিচের কমান্ডগুলো লিখে আপনার ড্রাইভটি ফরম্যাট করে নিন।

select disk 1
clean
create partition primary
select partition 1
active
format fs=NTFS
assign
exit

সবকিছু শেষ হবার পর আপনার ফরম্যাটেড ফ্লাশ ড্রাইভ তৈরী হয়ে গেলো।


দ্বিতীয় ধাপ: ফ্লাশ ড্রাইভকে বুটেবল করা

এই ধাপে আমরা bootsect কমান্ড ব্যবহার করবো যা উইন্ডোজ ভিস্তা/উইন্ডোজ ৭ ডিস্কে আছে (আমি অনুমান করছি যে আপনারা আগের কমান্ড উইন্ডো বন্ধ করেন নি)।

* আপনার উইন্ডোজ ভিস্তা/উইন্ডোজ ৭ ডিস্কটি ড্রাইভে প্রবেশ করান (হতে পারে তা সত্যিকারের ডিস্ক আবার হতে পারে virtual ডিস্ক)।
* কমান্ড প্রমপ্টে ডাইরেক্টরি পরিবর্তন করে ডিভিডি ড্রাইভের বুট ডিরেক্টরি তে যান (আমার ডিভিডি ডিস্ক হচ্ছে G:)

g:
cd g:\boot

* এখন আমরা bootsect কমান্ডটি ব্যবহার করবো (আমি ধরে নিচ্ছি আপনার ফ্লাশ ড্রাইভটি হচ্ছে h। নিচের কমান্ডগুলো প্রয়োগ করুন:

bootsect /nt60 h:

* এখন আপনি কমান্ড প্রমপ্ট বন্ধ করতে পারেন, কমান্ড প্রমপ্টের কাজ শেষ।


তৃতীয় ধাপ: ইন্সটলেশন ডিস্ক থেকে ফাইল কপি করা


আপনার উইন্ডোজ ভিস্তা/উইন্ডোজ ৭ ডিস্কের সবকিছু কপি করে আপনার সদ্য তৈরী করা ফ্লাশ ড্রাইভে পেস্ট করে দিন। ব্যস আপনার বুটেবল ফ্লাশ ড্রাইভ তৈরী হয়ে গেলো।

চতুর্থ ধাপ: বায়োসকে ইউ এস বি ডিস্ক থেকে বুট করার জন্য সেট করা

বিভিন্ন বায়োসের সেটিং বিভিন্ন রকম, তাই আপনার বায়োসে ঢুকে আপনি সেট করে নিন।

Wednesday, March 24, 2010

ফ্লাশ ড্রাইভ থেকে উইন্ডোজ ভিস্তা বা উইন্ডোজ ৭ ইনন্সল করবেন কিভাবে?

যা যা লাগবে

*
একটি ইউএসবি ফ্লাশ ড্রাইভ (৪ জিবি+)
*
ভিস্তা/৭ অপারেটিং সিস্টেম ডিস্ক বা ফাইল (যদি পিসিতে কপি করা থাকে)
*
ভিস্তা/৭ এ চলছে এমন একটি কম্পিউটার

প্রথম ধাপ: ফ্লাশ ড্রাইভ ফরম্যাট করা

এই ধাপে আমরা উইন্ডোজের diskpart কমান্ড ব্যবহার করে ফ্লাশ ড্রাইভ ফরম্যাট করবো (সতর্কতা: ফ্লাশ ড্রাইভের সব ফাইল মুছে যাবে)।

*
ইউএসবি ড্রাইভটি কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করুন।
*
এ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে কমান্ড প্রমপ্ট খুলুন (Start > All Programs > Accessories > Command Prompt এ মাউসের ডান বোতাম চেপে “Run as administrator” এ ক্লিক করুন)।

select

*
কমান্ড প্রমপ্টে নিচের কমান্ড গুলো লিখে আপনার ফ্লাশ ড্রাইভটি খুজে নিন।

diskpart
list disk

command

ধরুন আমার ডিস্কটি হচ্ছে disk 1

*
এখন নিচের কমান্ডগুলো লিখে আপনার ড্রাইভটি ফরম্যাট করে নিন।

select disk 1
clean
create partition primary
select partition 1
active
format fs=NTFS
assign
exit

সবকিছু শেষ হবার পর আপনার ফরম্যাটেড ফ্লাশ ড্রাইভ তৈরী হয়ে গেলো।


দ্বিতীয় ধাপ: ফ্লাশ ড্রাইভকে বুটেবল করা

এই ধাপে আমরা bootsect কমান্ড ব্যবহার করবো যা উইন্ডোজ ভিস্তা/উইন্ডোজ ৭ ডিস্কে আছে (আমি অনুমান করছি যে আপনারা আগের কমান্ড উইন্ডো বন্ধ করেন নি)।

* আপনার উইন্ডোজ ভিস্তা/উইন্ডোজ ৭ ডিস্কটি ড্রাইভে প্রবেশ করান (হতে পারে তা সত্যিকারের ডিস্ক আবার হতে পারে virtual ডিস্ক)।
* কমান্ড প্রমপ্টে ডাইরেক্টরি পরিবর্তন করে ডিভিডি ড্রাইভের বুট ডিরেক্টরি তে যান (আমার ডিভিডি ডিস্ক হচ্ছে G:)

g:
cd g:\boot

* এখন আমরা bootsect কমান্ডটি ব্যবহার করবো (আমি ধরে নিচ্ছি আপনার ফ্লাশ ড্রাইভটি হচ্ছে h। নিচের কমান্ডগুলো প্রয়োগ করুন:

bootsect /nt60 h:

* এখন আপনি কমান্ড প্রমপ্ট বন্ধ করতে পারেন, কমান্ড প্রমপ্টের কাজ শেষ।

তৃতীয় ধাপ: ইন্সটলেশন ডিস্ক থেকে ফাইল কপি করা

আপনার উইন্ডোজ ভিস্তা/উইন্ডোজ ৭ ডিস্কের সবকিছু কপি করে আপনার সদ্য তৈরী করা ফ্লাশ ড্রাইভে পেস্ট করে দিন। ব্যস আপনার বুটেবল ফ্লাশ ড্রাইভ তৈরী হয়ে গেলো।

চতুর্থ ধাপ: বায়োসকে ইউ এস বি ডিস্ক থেকে বুট করার জন্য সেট করা

বিভিন্ন বায়োসের সেটিং বিভিন্ন রকম, তাই আপনার বায়োসে ঢুকে আপনি সেট করে নিন।

দুনিয়ার বয়স কত?

দুনিয়ার বয়সটাকে একবছর ধরা হলে, কসমিক ক্যালেন্ডারের একেবারে শেষ সেকেন্ডে আমাদের অবস্হান। অর্থাৎ এখন সময় ডিসেম্বরের ৩১ তারিখ রাত ১১টা ৫৯মিনিট ৫৯ সেকেন্ড। বড় বড় যুদ্ধ, সভ্যতার উথ্থান-পতন, ধর্মপ্রণেতাদের আগমন,বিজ্ঞানের জয়যাত্রা এসবই ঘটেছে গত কয়েক সেকেন্ডে।

মানুষের আবির্ভাব হয়েছে, তাও বেশিক্ষণ হয়নি, ঘন্টাদুয়েক আগে সে প্রথম সোজা হয়ে হাঁটতে শুরু করেছে, মিলিয়ন বছর কসমিক ক্যালেন্ডারে প্রায় ঘন্টার সমান। এরপরে কয়েকটা বরফযুগ পেরিয়ে, ভূপৃষ্ঠের জৈববৈচিত্রের নানা বিবর্তনের পর মানুষ আজকের অবস্হানে এসে পৌঁছেছে।

তারপরে শেষ মিনিটে এসে মানুষ লিখতে শেখে, গুহাচিত্র আঁকে, নিজেকে প্রকাশ করার আকাংখা তীব্র হয়,সেসবই এখনও টিকে আছে। এ ঘটনাগুলোযখন ঘটেছে তা কিন্তু বেশিদিন আগের কথা নয়,মহাবিশ্বের হিসেবে চোখের পলক ফেলার মত সময়।

বাঙালীকে মানুষ ইতিহাস অসচেতন, বিস্মৃতিপরায়ণ বলে। আমার মনে হয় সারা দুনিয়ার মানুষই তাদের নিজেদের ইতিহাস নিয়ে বিস্মৃতিপরায়ণ, বছরের শেষদিনের শেষ মিনিটের ঘটনার উত্তেজনা সামলাতে পারছে না। বর্তমানে এমনভাবে মজে আছে যে এদের ঘুম ভাঙাবে কার সাধ্য? লিখিত ইতিহাস আসার পরে মানুষ তার অতীত ভুলে গেছে, বেশিদিন আগের কথা না অথচ বরফযুগ, বরফযুগপূর্ব স্মৃতি আজ তার মনে আর উঁকি দেয় না।

Monday, March 22, 2010

ছবিকে TEXT এ রূপান্তরিত করবেন কিভাবে?

আজকাল আমরা অনেক হ্যাকিং সাইট থেকে অনেক প্রোগ্রাম ডাউনলোড করি। সেই সব প্রোগ্রামের সাথে অনেক সময় অনেক Text ফাইল থাকে যেখানে খুব সুন্দর করে Text দিয়ে লিখা অনেক ছবি দেখা যায়। আবার কোন বাক্যকে অনেক অক্ষর দিয়ে আর্ট করা থাকে। আমি নিজে অনেক চেষ্ঠা করেছি নিজে নিজে বানানোর। কিন্তু খুব ভালো হয় না। এরপর ইন্টারনেটে সার্চ করার পর ভালো একটা প্রোগ্রাম পেয়েছি যেটা দিয়ে আপনারা আপনাদের যে কোন ছবি সাদা-কালো অথবা রংগিন Text ফরমাটে রূপান্তরিত করতে পারবেন।

প্রোগ্রামটির নাম ASCII Generator dotNET । এই প্রোগ্রামটি ব্যবহার করে আপনি আপনার ছবিকে নিজের পছন্দমত ইংরেজি লেটার দিয়ে সাজাতে পারেন।
প্রোগ্রামটি ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন ।

প্রোগ্রামটি ব্যবহার করতে কোন সমস্যা হলে আমাকে জানান।

Wednesday, March 17, 2010

PDF ফাইলকে ওয়ার্ড ফাইল,Text ফাইল,প্লেইন Text এ কনভার্ট করবেন কিভাবে?

এবার আপনাদেরকে যে সফটওয়্যারটি ফ্রিতে ডাউনলোড করার সুযোগ দিবো সেটা হলো PDFZilla ।তাহলে চলুন আগে দেখে নেই এই সফটওয়্যারটি দিয়ে কি করা যায়।
* খুব সহজে যেকোন পেইজকে PDF এ কনভার্ট করতে পারবেন
* যেকোন PDF ফাইলকে ওয়ার্ড ফাইল,Text ফাইল,প্লেইন Text এ কনভার্ট করতে পারবেন
* যেকোন PDF ফাইলকে ইমেজ ফাইলে কনভার্ট করতে পারবেন
* এছাড়া PDF to HTML,PDF to HTML files,PDF to SWF,PDF to Shockwave Flash Animation files করতে পারবেন।
এই্ সফটওয়্যারটির দাম প্রায় ৩০ ডলার কিন্তু আপনারা কিছুদিনের জন্য এটি ফ্রিতে ডাউনলোড করতে পারবেন ।
এজন্য প্রথমে এই লিংক হতে
ডাউনলোড করে নিন তারপর W134286MN5F1CDA এই কোডটি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিন।

ব্যাস আপনার কাজ শেষ ।

Tuesday, March 16, 2010

দরকারি ফাইল বা ফোল্ডার লক করবেন কিভাবে?

কম্পিউটারের একাধিক ব্যবহারকারী থাকলে গুরুত্বপূর্ণ ফাইল বা ফোল্ডারের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত থাকতে হয়। ফোল্ডার পাসওয়ার্ড দ্বারা লক করার বিভিন্ন ফ্রি সফটওয়্যার আছে, তবে এগুলোর মধ্যে ইজি ফাইল লকার অন্যতম এবং বেশ নির্ভরযোগ্য। মাত্র ২২৬ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি http://freeandfreeware.hlogspot.com/ 2009/07/easy-file-locker.html থেকে ডাউনলোড করে নিন। এবার সফটওয়্যারটি ইনস্টল করে System মেনু থেকে পাসওয়ার্ড সেট করে নিন। এবার ফোল্ডার লক করতে Edit মেনু থেকে Add Folder এ ক্লিক করুন এবং Setting ডায়ালগ বক্স থেকে ব্রাউজ বাটনে ক্লিক করে যে ফোল্ডারটি লক করতে চান, সেটি নির্বাচন করুন। এবার Accessahle, Writeahle, Deleteahle, Visihle থেকে দরকারি অপশনগুলো নির্বাচন করে ঙশ করুন। ব্যাস, আপনি যদি Accessahle নির্বাচন না করেন, তাহলে ওই ফোল্ডার কেউ পড়তে পারবে না। এভাবে আপনি ইচ্ছামতো ফাইল বা ফোল্ডার বিভিন্নভাবে লক করে রাখতে পারবেন। পরে সেট করা ফাইল/ফোল্ডারের এই সেটিংস পরিবর্তন বা মুছতে পারবেন। আরেকটি দারুণ ব্যাপার হচ্ছে, সফটওয়্যারটি পাসওয়ার্ড ছাড়া আনইনস্টল করা যাবে না।

পর্দা জুড়ে ব্রাউজার করবেন কিভাবে?

ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার (ব্রাউজার) সাধারণমনিটরের পুরো পর্দা জুড়ে দেখা যায় না।কিন্তু অনেক সময় ওয়েবপেইজের স্ক্রিন শট নেওয়ার জন্য বা অন্য কোনো কাজে ওয়েবপেইজ ফুল স্ক্রিন করতে হয়। মজিলা ফায়ারফক্স বা ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার দিয়ে ওয়েবপেইজ খুলে কিবোর্ড থেকে F11 কি চেপে খুব সহজেই ওয়েবপেইজ ফুল স্ক্রিন করা যায়। একইভাবে F11 কি চেপে আবার আগের অবস্থায়ও ফিরে আসা যায়।

আইপি টু আইপি টেলিফোনে কথা বিনা পয়সায় বল্ব্বন কিভাবে?

দেশ-বিদেশে কম রেটে আলাপ করার প্রযুক্তি আইপি টেলিফোনি (Internet Protocol Telephone) ছাড় করছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রন কমিশন (BTRC)। অতি সীঘ্রই এটি গ্রাহকদের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। দেশের নামকরা এক হোটেলে একই সাথে ১৬টি আইপি টেলিফোনি কোম্পানী তাদের সেবা দেয়ার ঘোষনা দেবে। এ নিয়ে চলছে এখন আয়োজন ও তোড়জোড়। গত বছর ৩২টি আইএসপি প্রতিষ্ঠানকে এই সেবাটি চালুর জন্য অনুমোদন দেয়া হয় এবং এর জন্য ব্যাংক গ্যারা3CX ip pbx overview আইপি টু আইপি টেলিফোনে কথা হবে বিনা পয়সায় | ন্টিসহ নেয়া হয় ২৫ লাখ টাকা। তখন অনুমোদন পাওয়া প্রতিষ্ঠানের তরফে বলা হচ্ছিল এ সেবা চালু হতে ৩মাসের মত সময় লাগবে। এরপরই বাংলাদেশ যুক্ত হবে টেলিকম সেবার আরেক নতুন দিগন্তে। তবে কিছুটা দেরিতে হলেও Bandwidth এর সাহায্যে একমাত্র টেলিকম সেবা দেবে আইপি টেলিফোনি অপারেটররা গ্রাহকের কাছে যাচ্ছেন এ মাসেই। প্রাথমিক ভাবে আইপি টেলিফোনি টু আইপি টেলিফোনি কলের ক্ষেত্রে কোনো চার্জই নেয়া হবে না। কেবল ১০০ টাকা নেয়া হবে রেজিষ্ট্রেশন ফি হিসাবে। তবে আইপি টেলিফোনি থেকে মোবাইল ফোনে কল করার জন্য চার্জ নেয়া হবে মিনিট প্রতি ৬৫ পয়সা আর দেশের বাইরে কল করার ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত রেটের সাথে আরো ১সেন্ট যুক্ত হবে। ল্যান্ডফোন ও পিএসটিএন অপারেটরে কথা বলার রেট এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এই শুরুটা সম্পূর্ন দেশী উদ্যোক্তাদের মাধ্যমে গড়ে উঠছে। দেশের ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার বা আইএসপিরা এ লাইসেন্স পেয়েছেন। এই আইপি টেলিফোনির মাধ্যমে যে সব সেবা পাওয়া যাবে তাহলো ভয়েস ও ডেটা এবং গ্রাহকরা দেশে ও বিদেশে কল করতে পারবেন। আর এর জন্য শুধু সরকারের চার্জ সরকারকে বুঝিয়ে দিলেই হলো। আইপি টেলিফোনি ব্যবহার করার জন্য গ্রাহকদের আইডি নম্বর দেয়া হবে। বিভিন্ন কোম্পানির আইএসএন’র কোডগুলো হলো- মঞ্জুর কোড ০৯৬০২, বিডিকমের কোড ০৯৬৬৬, ঢাকা কমের কোড ০৯৬১১, লিঙ্ক থ্রি’র ০৯৬৭৮ ও অগ্নির কোড ০৯৬০৬। কোড ও গ্রাহক আইডি নম্বর মিলে পুরো আইডি হবে ১১ সংখ্যার। এটি হ্যান্ডসেট, ফিক্সড সেট ও কম্পিউটারে ব্যবহার করা যাবে। তবে কম্পিউটার বা ল্যাপটপে ব্যবহার করতে হলে হেডসেট লাগবে। এই সার্ভিসটি আগেও ছিল কিন্তু তা ছিলো অবৈধ। তখনকার বিদেশের কল গুলো ভেঙে ভেঙে আসত কিন্তু এখন সেই সমস্যাগুলো আর থাকবে না। এখনকার আইপি টেলিফোনিতে সরাসরি ও ক্লিয়ার ভয়েস পাওয়া যাবে। এটি ব্যবহারের জন্য বিশেষ ধরনের হ্যান্ডসেট লাগবে। এই সার্ভিস চালু হলে তা বাংলাদেশের বাজারে সহজেই মিলবে। হ্যান্ডসেটের দাম জিএসএম হ্যান্ডসেটের চেয়ে খানিকটা বেশি হতে পারে কারন এতে দুই রকমের সুবিধা পাওয়া যাবে। আইপি টেলিফোনি যে হ্যান্ডসেটে ব্যবহার করা যাবে, সেই সেটে আবার পাবলিক সুইচড টেলিফোন নেটওযার্ক বা পিএসটিএন সেবাও নেয়া যাবে। অর্থাত আইপি টেলিফোনিও পিএসটিএন’র মতো সিডিএমএ প্রযুক্তির সেবা। এ ছাড়াও জিএসএম বা সিডিএমএ এর অনেক উন্নতমানের হ্যান্ডসেটে আইপি ডায়ালার রয়েছে। সে ক্ষেত্রে আইপ ডায়লার ব্যবহার করেও আইপি টেলিফোনি সেবা নেয়া যাবে। কম্পিউটারের ব্যবহারের ক্ষেত্রে এখন ইন্টারনেট ব্যবহারের ডায়ালআপের যে সিস্টেম সে সিস্টেমেই এটি ব্যবহার করা যাবে। চলমান গ্রাহকরা যেসব হ্যান্ডসেট ব্যবহার করেছেন এসব হ্যান্ডসেটে জিপিআরএস ও এজ থাকলে এতেও আইপি টেলিফোনি সেবা গ্রহন করা যাবে। পুরো বাংলাদেশেই নাকি এটি ব্যবহার করা যাবে। বিটিআরসি তাদের সর্বোচ্চ আইপি টু আইপি চার্জ নির্ধারণ করেছে ২০ পয়সা। এটি আপাতত তারা না নিলেও পরে নিবেন। উদ্যোক্তারা বলেছেন এই সেবাটি সাশ্রয়ী ও দ্রুততম সময়ে এটি ছড়িয়ে দেয়া সম্ভব। তবে এ বিষয়ে মোবাইল ফোন অপারেটর বা পিএসটিএন অপারেটরদের পক্ষ থেকে নাকি কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

ভাইরাসের উপস্থিতি টের পাবেন কিভাবে?

কম্পিউারে ভাইরাসের সংক্রমণ হলে কিছু বিষয় লক্ষ রাখলে কম্পিউটারে ভাইরাস আছে কি না তা জানা সম্ভব। যার মধ্যে রয়েছে কম্পিউটারে ভাইরাস থাকলে temp ফাইল মুছবে না।
Add or remove programme অপশন থেকে কোনো প্রোগ্রাম বাদ দিতে চাইলে বাদ দেওয়া যাবে না, Ctrl+Alt+Delete চেপে বের করা টাস্ক ম্যানেজার খুলবে না,
Tools/Folder Option থেকে কোনো হিডেন ফাইল প্রদর্শন করতে চাইলেও তা প্রদর্শিত হবে না, উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের
Registry Editor খুলবে না এবং কমান্ড অপশন কাজ করবে না। এগুলো পরীক্ষা করে জানা যাবে আপনার কম্পিউটারে ভাইরাস আছে কি না।

উইন্ডোজ এক্সপি ও উইন্ডোজ ২০০০ যখন বারবার নষ্ট হয় কেন?

উইন্ডোজ এক্সপি ও উইন্ডোজ ২০০০ অপারেটিং সিস্টেম মাঝেমধ্যে নষ্ট হয়। আর এই নষ্ট হওয়ার মাত্রা বেড়ে গেলে অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয় আপনাকে। এর সমাধান জানা থাকলে এই ঝামেলার হাত থেকে বাঁচা যাবে সহজেই।
এফএটি বা এটিএফএস ঝামেলা: কম্পিউটারে যদি একাধিক হার্ডডিস্ক ড্রাইভ এবং প্রতিটিতে বিভিন্ন ধরনের ফাইল ব্যবস্থা থাকে, তবে সবগুলোকে এনটিএফএস ব্যবস্থায় রূপান্তর করে নিতে হবে।
ইউএসবি হাব: কম্পিউটারে ইউএসবি হাব থেকে থাকলে সেটি বিচ্ছিন্ন করে পরীক্ষা করতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে, অপারেটিং সিস্টেম নষ্ট হওয়া বন্ধ হয় কি না। বিশেষত যদি ব্যবহারকারীর ইউএসবিভিত্তিক পাম ফেডল থাকে এবং ব্যবহারকারী hotsync করলেই যদি উইন্ডোজ নষ্ট হয়, তবে এ কাজটি করতে হবে।
তাপ বেড়ে গেলে (ওভারহিটিং): মাইক্রো প্রসেসর অতিরিক্ত গরম হলে কম্পিউটার নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সিপিইউর (সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট) ফ্যান ঠিকমতো কাজ করছে কি না এবং প্রসেসরের তাপমাত্রা গ্রহণযোগ্য মাত্রায় আছে কি না তা নিশ্চিত করতে হবে।
সাউন্ড কার্ড ড্রাইভার: কম্পিউটার ব্যবহারকারীকে তার সাউন্ড কার্ডের চালক সফটওয়্যার (ড্রাইভার) সরিয়ে ফেলতে হবে বা আনইনস্টল করে আবার ইনস্টল করে দেখতে হবে সমস্যা দূর হয় কি না।
মেমোরির সমস্যা: যেকোনো একটি র্যাম সরিয়ে দেখতে হবে সমাধান হয় কি না। প্রতিটি র্যাম একটি একটি করে খুলে যেটি সমস্যা করছে, সেটিকে শনাক্ত করতে হবে। কিছু কিছু র্যামকে জোড়ায় জোড়ায় ইনস্টল করতে হয়।

Monday, March 15, 2010

পিডিএফ ফাইলে জলছাপ দিবেন কিভাব?

অনেক সময় পিডিএফ ফাইলে স্বত্ত্বাধিকার নির্দিষ্ট করার জন্য বা অন্য কোনো প্রয়োজনে জলছাপ দিতে হয়। ‘পিডিএফ ওয়াটারমার্ক ক্রিয়েটর’ নামে একটি সফটওয়্যার দিয়ে আপনি পিডিএফ ফাইলে জলছাপ দিতে পারেন। সফটওয়্যারটি www.coolpdf.com/pdfwatermark.html
ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে নিন। এখন সফটওয়্যারটি চালু করে
Open অপশনে গিয়ে পিডিএফ ফাইল খুলুন। এবার Text to stamp as watermark অপশনে
গিয়ে জলছাপ হিসেবে যা লিখতে চান লিখুন। ইচ্ছে করলে জলছাপের রং, ধরন, বর্ণ ইত্যাদি নিজেই ঠিক করে নিতে পারবেন। সবশেষে Stamp Watermark & Save PDF-এ গিয়ে পিডিএফ ফাইলটি সেইভ করুন।
এখন পিডিএফ ফাইলটি খুললেই জলছাপ দেখা যাবে।

ফেসবুকের খুঁটিনাটি

সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুক অনেকেই ব্যবহার করেন। ফেইসবুকে অনেক খুঁটিনাটি বিষয় আছে। কিছু কাজ কীভাবে করা যাবে, তা নিচে দেওয়া হলো—
 ফেসবুকে আপনি বন্ধু করতে কাকে কাকে Add Request পাঠিয়েছেন তা দেখার জন্য ওপরে Friends থেকে All Friends-এ ক্লিক করুন।বর্তমান বন্ধু এবং যাদের কাছে Add Request পাঠিয়েছেন তাদের সবার নাম দেখা যাবে।
 যদি কাউকে ভুল করে Add Request পাঠিয়ে দেন তাহলে তাকে ব্লক করে আবার Remove করে দিন। দেখবেন আপনার Add Request টি বাতিল হয়ে যাবে।
 ফেসবুকের সব লেখা ইংরেজি। আপনি চাইলে ফেসবুকের সব লেখা বাংলায় পরিবর্তন করতে পারেন। এর জন্য প্রথমে Settings থেকে Account Settings-এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে সেখান থেকে Language-এ ক্লিক করুন। এখন Primary Language-এ English (US)-এর পরিবর্তে বাংলা সিলেক্ট করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন, দেখবেন সমস্ত ফেসবুক বাংলা হয়ে গেছে। আবার ইংরেজি করতে চাইলে একই পদ্ধতিতে বাংলার পরিবর্তে English (US) সিলেক্ট করে বেরিয়ে আসুন।
 কেউ যদি ফেসবুকে আপনাকে ডিস্টার্ব করে যেমন, মেসেজ দেয়, বার বার Add Request পাঠায় তাহলে আপনি তাকে ব্লক করে দিতে পারেন। ব্লক করে দিলে সে আর আপনাকে খুঁজে পাবে না। কাউকে ব্লক করতে হলে Settings থেকে Privacy Settings-এ ক্লিক করে Person-এর নাম বা ই-মেইল আইডি লিখে তাকে ব্লক করে দিতে পারেন।
 আপনি যদি চান আপনার বন্ধুরা ছাড়া আপনাকে অন্য কেউ বার্তা (মেসেজ) পাঠাতে পারবে না বা আপনার বন্ধু কারা তা যেন অন্য কেউ না দেখতে পারে, সে জন্য Settings থেকে Privacy Settings-এ ক্লিক করে নতুন পেজ এলে Search-এ ক্লিক করুন। এখন চেকবক্স থেকে A Link to send me a message এবং My friend list-এর টিক চিহ্নগুলো তুলে দিয়ে Save Changes-এ ক্লিক করুন। আবার আপনি যদি My Profile picture চেকবক্স থেকে টিক চিহ্ন তুলে দেন তাহলে আপনার বন্ধুরা ব্যতিত অন্য কেউ আপনার Profile picture দেখতে পাবে না।
 আপনি যদি চান আপনার ই-মেইল ঠিকানা আপনার বন্ধুরা কেউ দেখবে না, তাহলে Settings থেকে Privacy Settings-এ ক্লিক করে Profile-এ ক্লিক করুন। এরপর Contact Information-এ ক্লিক করে নিচে আপনার Mail add-এর পাশের বক্স থেকে No one সিলেক্ট করে Save Changes-এ ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন।
 আপনি Settings থেকে Account Settings-এ ক্লিক করে নতুন যে পেজটি আসবে সেটি থেকে আপনার নাম, পাসওয়ার্ড, প্রাইভেসি, Security question ইত্যাদি সবকিছু পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনি যদি আর ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে না চান তাহলে Deactivate-এ ক্লিক করে আপনার অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করেও দিতে পারেন। আবার Activate করতে চাইলে সাইন ইন করুন। তাহলেই Activate হয়ে যাবে।

সহজেই ভিজিট করা পেইজ কে PDF ফরমেটে সেভ করুন Firefox এর Add-ons দিয়ে……

Add-ons টি দিয়ে যে কোনো পেইজ কে PDF,JPEG এবং PNG ফরম্যাট এ সেভ করা যায়।

সহজেই ভিজিট করা পেইজ কে PDF ফরমেটে সেভ করুন Firefox এর Add ons দিয়ে......

১. এখানে ক্লিক
addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/7528
করে Add-ons টি ডাউনলোড করে নিন এবং Install করুন।

২. Firefox রি-স্টার্ট দিন
এর পর কনো পেজ ওপেন করে মাউস এর রাইট বাটন ক্লিক করে দেখুন Pdf it নামে এক টি অপশন এসেছে।

হার্ডডিস্ক ড্রাইভ উইন্ডোর পটভূমি বদলে নিন

চাইলে আপনার হার্ডডিস্কের প্রতিটি ড্রাইভ যে উইন্ডো বা বক্সে খোলে, তার পটভূমিতে পরিবর্তন আনতে পারেন। এ জন্য আপনাকে প্রথমেই নোটপ্যাডে ছোট একটি প্রোগ্রাম লিখতে হবে।
নোটপ্যাডে যা লিখতে হবে—
[ExtShellFolderViews]
{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}={BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}
[{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}]
Attributes=1
IconArea^Image=Folder name\pic.jpg
এবার একে desktop.ini নামে ডেস্কটপেই সেভ করুন। এখানে লক্ষ করলে দেখা যাবে, IconArea^Image=Folder name\pic.jpg নামের একটি ফাইল আছে। এখানে Folder name নামের ফোল্ডারটিতে যে ছবিগুলো রাখবেন তাই পটভূমি হিসেবে কাজ করবে। পটভূমিতে যে ছবিটি আনতে চান সেটি *.jpg ফরম্যাটে ১০২৪৭৬৮ পিক্সেল আকারে হলে ভালো হয়। আপনার কম্পিউটার মনিটরের রেজ্যুলেশন অনুযায়ীও ছবির আকার হতে পারে। মনিটরের রেজ্যুলেশন কত আছে তা দেখার জন্য ডেস্কটপে মাউসের ডান ক্লিক করে Properties\settings-এ যেতে হবে। ছবিটি pic.jpg নামে Folder name ফোল্ডারে সেভ করুন। যেসব ড্রাইভের পটভূমি পরিবর্তন করতে চান Folder name ফোল্ডা এবং desktop.ini ফাইলটি সেসব ড্রাইভে রেখে Refresh করলেই ছবিটি পটভূমিতে দেখা যাবে।

গুগল জানাবে শব্দের সংজ্ঞা

ইন্টারনেটে তথ্য খোঁজার জনপ্রিয় ওয়েবসাইট গুগলের মাধ্যমে ইচ্ছে করলে যেকোনো শব্দের সংজ্ঞা জানা যাবে।
এ জন্য যে শব্দটির সংজ্ঞা জানতে চান তার আগে Define: লিখে সার্চ করলেই গুগল আপনাকে শব্দের সংজ্ঞা জানাবে।

নিজস্ব ওয়েব সাইট প্রকাশ করুন, ডোনেইম ছাড়া, ফ্রি

আজকে আপনাদের এমন একটি ওয়েব সাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দেব যেখানে আপনারা ওয়েব সাইট প্রকাশ করতে পারবেন ফ্রী। তো সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভাল আছেন। চলুন দেখি আজকের টিউন-
উক্ত ওয়েব সাইটটিতে আপনি অন্য ওয়েব সাইটে (টাকা দিয়ে যে ওয়েব সাইট প্রকাশ করেন) যে সুবিধা পান, তার সব গুলি ভোগ করতে পারবেন। এই ওয়েব সাইটে প্রথমে রেজিষ্ট্রশন করতে হবে। তারপর বিভিন্ন ট্যাগ আছে, যা আপনি ইডিট করে আপনার ওয়েব সাইট সাজাতে পারেন। এই ওয়েব সাইটে নিজস্ব ওয়েব সাইট প্রকাশ করা খুবই সহজ। আসুন কাজ করে দেখি-
www.webs.com

কে কে ট্র্যাপে পড়তে চান আসেন

কিছু মানুষ আছে যারা নিজেই নিজের পশ্চাৎদেশ দিয়ে বাঁশ প্রবেশপূর্বক ক্যাঁ ক্যাঁ করে। তারপর জনসম্মুখে সেই অত্যন্ত অমস্রীন (আইক্কাওয়ালা) বাঁশ প্রদর্শনপূর্বক নাঁকি কান্না শুরু করে। তারপর দশজনের সহানুভূতির ঝোলা খালি করে নিজের পকেটে ঢুকিয়ে বলে বেড়ায় "অমুক আমাকে ট্র্যাপ করে আমাকে বাঁশের দৈর্ঘ্য-প্রস্থ হিসেব করতে কইছে!" অতঃপর শুরু হয় গিরা গোনা! যাই হোক এটাকেই রীভার্স গেইম বলে কিনা আমি ঠিক জানিনা! এই গেইম শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে মি.বুশ অনেকেই খুব ভাল জানেন। তবে কিছু কিছু বাঙালী ভাইয়েরা তো একেবারে স্বিদ্ধ হস্ত। কোথায় যেন একটা কৌতুক পড়েছিলাম কয়দিন আগে """ এক ফরাসী রাজকন্যা বিয়ে করার স্বিদ্ধান্ত নিল। ঘোষনা দিল তাকে যে রাজকুমার সন্তুষ্ট করতে পারবে তাকেই সে বিয়ে করবে। তো অনেক রাজকুমার আসলো। কিন্তু কেউই তাকে সন্তুষ্ট করতে পারলোনা। এবার এক চাইনীজ রাজকুমার আসলো। সে রাজকন্যা কে সন্তুষ্ট করলো। সবাই তো হতবাক। বলিষ্ট হাট্টাকাট্টা রাজকুমার রা পারলোনা, আর এই বেটেখাঁটো চাইনীজ কি এমন কোরলো!!!!। তাকে জিজ্ঞেস করা হল। তার জবাব ছিল "উই দ্যা চাইনীজ অলওয়েজ ইউজ আওয়ার হেইড!!!"""" উপরেল্লেখিত ভাইয়েরা বোধ করি নিজের সন্তুষ্টির জন্য খালি হেইড না পুরা হাত পা মাথা ঘাড় সব ইউজ করেন, তাতে আর কারও হাত পা থাকুক বা যাক!

একজন কাইন্দা কাইটা বললো "ভাই, আমারে ট্র্যাপে ফেলে সব নিয়ে গেছে আমি এখন কই যাই, কি করি!!" শোনা মাত্রই হিতাক্ষাঙ্খীরা শার্টের হাতা গোটানো শুরু করেন "কি এত বড় সাহস! তোমারে ফাঁন্দে ফেলে! আজ তার একদিন কি আমার যতদিন লাগে!" কিন্তু ঘটনা হল যার এগেইন্সটে অভিযোগ তাকে এই হীতার্থির দল চিনেইনা। অমনি পাঁচ জায়গায় ফোন করে বলে "জানো জানো কি হয়েছে! অমুক আছে না??!! সে না সবাই কে ট্র্যাপ করে বেড়ায়, সাবধান কিন্তু!!!!"(ঢং করে করে লেখাB-)) সবার তখন মাথায় হাত! ওরে বাবা কি না জানি হয়!!! হিতার্থী অভিযুক্তকে চিনেনা এটা ঠিক, কিন্তু অভিযোগকারীকে তো চিনে। একবার যদি তলিয়ে দেখতো ট্র্যাপ করলে মানুষ মালদার, প্রথমশ্রেনীর যাত্রিদের করে, কোন ফকিরনীর পোলা, চাষারে করেনা! আহা হা রে কি দিন আইলো রেএএএএএএএএএ!

এক ছেলে এক মেয়েরে ভালবাসার কথা বলে ভালমত পটাইল, তাতে মশলা হিসেবে বললো আমি খুব দুঃখী, বাপ ভাই সব গেছে, প্রমিকাও গেছে। বিশ্বের সর্বোৎকৃষ্ট গাধি মেয়েটা দুঃখী ছেলেটার হাত ধরলো। পরিবারের বিয়ের চাপাচাপি সইতে না পেরে ঘর ছেড়ে বের হল একদিন। ছেলেটা তখন বললো "আমার কিছু করার নাই!" মেয়েটা রাত ১২টা অবধি রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকলো। শত অনুনয় বিনয় কোন কাজে আসলো না। দুমাস পর আবার মাফ করলো মেয়েটা। কিন্তু তখন শুরু হল আরেক খেলা। প্রেম চালিয়ে যাবে আবার এও বলে "আমারে দিয়ে ঘর সংসার হবে না, বিয়ে শাদিও না" নিজেকে গুটিয়ে নিল মেয়েটা। কিইবা কোরতো। গুটিয়ে নেয়ার পরামর্শটা অনেক আগেই ছেলেটারই কাছের একজন দিয়েছিল। তবুও অপক্ষা করেছিল মেয়েটা। কাজ হয়নি, ফাইনালি কাট অফ! মাঝখান থেকে মেয়েটা ট্র্যাপ করার দায় কাঁধে নিল। অথচ ছেলেটার কারনেই মেয়েটা এখনও বাপ মা সবার কাছে অপরাধী। তাছাড়া ছেলেটারে কেজি দরে হাটে বেঁচলেও কিছু পাওয়া যাবে কিনা বিবেচনার বিষয়। তারে ট্র্যাপ করবে কোন ছাগলে?!!!!! আর যে সব বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ চিলের পিছে কান খুঁজতে ছুটছেন তারা কষ্ট করে যদি একটু মেয়েটার ব্যাকগ্রাউন্ড আর ছেলেটার ব্যাকগ্রাউন্ডের হিসেবটা ক্যালকুলেটরে মিলিয়ে নিতেন তাহলে বোধ হয় বিতর্কের সুযোগ ছিলনা। খামাখা যাকে চিনেনই না তার চরিত্রের ব্যাখ্যা অন্যের কাছে করার কোন প্রয়োজন আছে বলে মনে হয়না! তাছাড়া কে যে স্রেফ বন্ধু সেটাও হিসেব করবেন। ছেলে বলেই তাকে প্রেমিক বানিয়ে ফেলতে হবে এটা এমন কথা। বন্ধুত্বের কোন লিঙ্গীয় পরিচয় থাকেনা। বন্ধু মানেই বন্ধু! বন্ধুকেও প্রমিকের তালিকায় ফেলে ট্র্যাপের শিকার বলে ব্যাখ্যা করাটা অপব্যাখ্যা ছাড়া কিছুই বলা যায়না!

যার পকেটে ৫০০০ থাকে সে মানুষকে সহজে ব্লেইম করেনা। কিন্তু যার পকেটে ৫ টাকা থাকে তার কাছে কেউ ভালবেসে আসলেও মনে করে ৫ টাকা হাতাইতে আসছে! ছোটলোকের চিন্তাভাবনা!!!! মাঝে মাঝে আমারই ইচ্ছে করে লাইফটার পশ্চাৎদেশ দিয়া........................!!!!! X(X(X(X(X( (মেজাজের করূন দশা, লাত্থি দিয়া দুনিয়াডারে উড়াই দিতে মন চায়X(X(X(X()



(পুনশ্চ: ট্র্যাপ করতে মন চায়, আছেন নাকি কেউ ট্র্যাপে পড়ার মত? ;););))

আলোচনায় যখন ‘হ্যাকার’

অনেকেরই মনে থাকবার কথা, হঠাৎ করে একদিন র্র্যাপিড একশন ব্যাটেলিয়ন (র‌্যাব)’ র নিজস্ব ওয়েব সাইড উধাও হয়ে গিয়েছিল। হাওয়ায় মিলিয়ে গিয়েছিল বাহিনীটির গুরুত্বপূর্ন অনেক তথ্য। এর আগে পরে দেশে এমন ঘটনা অরো বেশ কয়েকবার ঘটেছে। বিভিন্ন সরকারী, বেসরকারী ওয়েকসাইড ‘হ্যাকিং’ হয়ে গেছে। তথ্য প্রযুক্তিতে পিছিয়ে থাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও এ ব্যাপারে কোন কিনারা করে উঠতে পারেনি। তাই দেশ ডিজিটাল সবার সাথে সাথে আলোচনায় উঠে আসছে ‘হ্যকিং’ শব্দটি। আর এখন তারো চেয়ে বেশি আলোচিত হচ্ছে ‘হ্যাকার’। তবে আলোচিত এ শব্দটির সূত্রপাত কিন্তু এদেশে নয়। যতদুর জানা যায় আলোচিত এ শব্দটির সূত্রপাত আমেরিকায়। ৪০ বছর বয়সী হ্যাকার গ্যারি মাকিনোন মার্কিন সরকারের নিরাপত্তা সিস্টেমে আঘাত হানেন। এই নিরাপত্তা সিস্টেমের মধ্যে আর্মি, এয়ারফোর্স, নেভি ও নাসা ছিল। হ্যাকিং ইতিহাসে এটাকেই বিশ্বের সবচেয়ে বৃহত্তম মিলিটারি হ্যাকিং এ্যাটাক হিসেবে ধরা হয়। আর গ্যারির এ কাজে তি হয় ৭ লাখ ডলার। বর্তমানেও হ্যাকার জগতের অধিপতি হওয়ার দৌড়ে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে আছেন তিনি।
হ্যাকিং বিশ্বের কমরেড জোনাথন জেমস তিনি নাসার নিয়ন্ত্রণাধীন আন্তর্জাতিক মহাকাশ সংস্থার ১৩টি কম্পিউটার থেকে মূল্যবান তথ্য হাতিয়ে নেন। তবে এর আগেও মাত্র ১৬ বছর বয়সে ডিফেন্স থ্রেট রিডাকশন এজেন্সিতে হ্যাকিং করার দায়ে জেল খাটেন। মজার তথ্য হচ্ছে জীবনের প্রথম হ্যাকিং করেই একটা ব্র্যান্ড নিউ পোর্শে গাড়ির মালিক হয়েছিলেন আরেক হ্যাকার কেভিন পোলসেন। বর্তমানে তিনি একজন সাংবাদিক হিসেবে কাজ করছেন।
তবে পত্রিকায় যে হ্যাকারকে নিয়ে সবচেয়ে বেশি লেখালেখি হয়েছে তিনি হলেন মার্ক এ্যাবিনি। অবশ্য ফাইবার অপটিক নামেই তিনি বেশি পরিচিত। আর নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিকে সবচেয়ে পপুলার হ্যাকার ছিলেন ডেভিড স্মিথ। আরো মজার ব্যাপার হলো, হ্যাকার নিয়ে হলিউডে আলোড়ন সৃষ্টিকারী একটি সিনেমাও তৈরী হয়েছিল। যাতে অভিনয় করেছিলেন জনি লি মুলার ও এ্যাঞ্জেলিনা জোলি। অথচ সিনেমাটি সারা বিশ্বে তোলপাড় করলেও রহস্যজনক কারণে বক্স অফিস হিট করতে পারে নি।

Friday, March 12, 2010

হ্যাকিং করুন যে কারো মেইল, ফেসবুক এমনকি ওয়েবসাইটও 2010

হ্যাকিং বিষয়ক প্রথম যে টিউনটি করেছিলাম তা একটি সাধারন ট্রিকস এর উপর। অনেকেই বলেছেন এটাকে হ্যাকিং বলে না। আসলে হ্যাকিং বলতে সবাই এলগারিদমিক এবং খুব সহজেই করা যাবে এমন কিছুই আশা করেছিল। তবে হ্যাকিং বলতে যে কারো ব্যাক্তিগত এবং গোপনীয় কোন তথ্য আছে সেখানে বিনা অনুমতিতে প্রবেশকেই বোঝায় তা যে পদ্ধতিতেই হোক না কেন।

তবে আমার প্রথম পর্বটিতে আমি যেহেতু বলেছিলাম এ বিষয়ে নিয়মিত এবং আরো উচুঁ ধরনের পোগ্রামেটিক হ্যাকিং এর ব্যাপারে টিউন করবো তারই ফলশ্রুতিতে এই টিউন তবে সংযতভাবেই করব। আজ বলবো একধরনের সফট এর কথা (অভিজ্ঞরা হয়ত জানেন) যা আপনাকে হ্যাকিং করতে সহায়তা করবে। এ ধরনের সফটকে কী লগার বলা হয় যা ইনষ্টল করলে কম্পিউটারে কোন কোন কী প্রেস করা হয়েছে তার রেকর্ড থাকে এই সফটটি ইনষ্টল করলেই আপনি সহজেই দেখতে পারেন মেইল এ্যাড্রেস টাইপ করার পর কোন কোন কী প্রেস করা হয়েছে। লোকাল কীলগার আপনি যেমন আপনার কম্পিউটারে ইনষ্টল করে আপনার কম্পিউটারের কী রেকর্ড পেতে পারেন তেমনি রিমোট কীলগার দিয়ে রিমোট সিষ্টেমে নেটওয়ার্ক এর সহায়তায় যে কারো কম্পিউটারে ইনষ্টল করে দিয়ে তার নিয়মিত আপডেটও পেতে পারেন। সবই হবে এই সফট এর মাধ্যমে অনেকটা স্বয়ংক্রিয় উপায়ে। কিন্তু আমি এর বিস্তারিত বলব না। কারন সেটা অনেকের ক্ষতির কারন হবে।

এভাবে আপনি খুব সহজেই যে কারো মেইল, ফেসবুক এমনকি ওয়েবসাইটও হ্যাকিং করতে পারেন। কিন্তু এই ধরনের সফট অনেক ক্ষেত্রেই স্পাইওয়্যার এর মধ্য পড়ে তাই বিভিন্ন সাইটে এই সকল সফট আপলোড করা হলেও তা খুব তাড়াতাড়িই আবার ডিলেট করে দেয়া হয়। আবার যেসব সাইটে পাওয়া যায় তারাও এগুলো ফ্রি দেয় না। তাই এগুলো পাওয়া অনেকটাই কষ্টসাধ্য। আমি দুটি এ ধরনের সফট এর লিংক দেব। কিন্তু এগুলোও ফ্রি নয় তারপরও দিচ্ছি মূলত অতি আগ্রহীদের কিছুটা তথ্য দেয়ার জন্য। তার ইচ্ছে করলে নেটে এর ফ্রি ভার্সন খোঁজ করতে পারে।

প্রথমটির লিংক www.gohacking.com

দ্বীতিয়টির লিংক www.sniperspy.com

তবে আমার কাছে এরকম একটি প্রোগ্রাম আছে আমাকে ফোন অথবা মেইল করলে আমি এটা ও সাথে এর ব্যাবহার পদ্ধতি এবং বিস্তারিত দেব। তবে টেকটিউনসের নিয়মিত ব্যাক্তিরা যাদেরকে সবাই মোটামুটি চেনে এরকম বিশ্বস্ত এবং অবশ্যই বাংলাদেশী ব্যাক্তিদেরই দেব। তারপরও এর দ্বারা যে কোন ক্ষতি সাধিত হলে তার জন্য আমি দায়ী থাকব না।

অনলাইন আয়ের আর একটি মাধ্যম- চিটিকা

chitika 1
Get Chitika Premium অনলাইন আয়ের আর একটি মাধ্যম চিটিকা |
গুগল এডসেন্স বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে সেরা এ কথা অনস্বীকার্য। তবে পাশাপাশি আরও বেশ কয়েকটি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গুগলের সাথে পাল্লা দিয়ে এগিয়ে আসছে। যদিও এগুলোর ধারা গুগল থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। এডব্রাইট, চিটিকাও একটি স্বতন্ত্র ধারা।
চিটিকা দিয়েও আপনি আপনার ওয়েবসাইটে এড বসিয়ে আয় করতে পারেন।
বিস্তারিত জানতে এবং সেবাটি গ্রহণ করতে সাইন আপ করে দেখতে পারেন।

সাইন আপ অনলাইন আয়ের আর একটি মাধ্যম চিটিকা |

সবচে বড় কথা হলো, সাইন আপ করতে যেহেতু কোনো টাকা পয়সা লাগে না তাই গুগলের উপর নির্ভর না করে এখানেও চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
হয়তো গুগল এডসেন্স থেকে এটাই আপনার কাছে সহজ-সাবলীল-প্রয়োজনীয় মনে হবে। তাছাড়া গুগল এডসেন্সের সাথে চিটিকা ইউজ করা যায়।

বুঝতে সমস্যা হলে জানাবেন। আমার সাধ্যমতো সলভ করার চেষ্টা করবো।
====================
লেখাটির মূলকপি দেখতে এখানে ক্লিক করুন অনলাইন আয়ের আর একটি মাধ্যম চিটিকা |

Thursday, March 11, 2010

ফাইল রিকভারি সফটওয়্যার

রিকুভা অত্যন্ত শক্তিশালী একটি মুক্ত সফটওয়্যার যা খুব সহজে আপনার মুছে ফেলা বা হারিয়ে যাওয়া গান, ভিডিও, ফাইল, অফিস ডকুমেন্ট, ই-মেইল, ছবি ইত্যাদি খুঁজে বের করতে সাহায্য করবে। এটি FAT12, FAT16, FAT32, exFAT, NTFS, NTFS5 ফাইল সিস্টেমকে সাপোর্ট করে। এর ব্যবহার পদ্ধতিও খুব সহজ এবং সাবলীল। যে কারো পক্ষে এটি ব্যবহার করা সম্ভব।

ডাউনলোড করুন এখান থেকেঃ
http://www.recuva.com/downloadfavicons?domain=www.recuva
মুক্ত সফটওয়্যার রিকুভাঃফাইল রিকভারি |

ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা মুক্ত সফটওয়্যার- অভ্র

এটি বাংলা লেখার জন্য অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সফটওয়্যার । এ সফটওয়্যার দিয়ে খুব সহজেই বাংলা লেখা যায়। সুতরাং, আর দেরি কেন ? নামিয়ে নিন সফটওয়্যারটি নিচের ঠিকানা থেকে আর উপভোগ করুন বাংলা ভাষার মজা।
ডাউনলোড করুন এখান থেকে
www.omicronlab.com

ডেস্কটপ যা করছেন সবকিছু ভিডিও করুন

আজ আপানাদের কে যে টিউটোরিরাল নিয়ে বলব সেটা হল , কিভাবে আপনার ডেস্কটপ এর সবকিছু ভিডিও রেকরড করবেন ?

আপনাকে প্রথমে ক্যামতাসিয়া সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করতে হবে।

ডাউনলোড করুন এই লিঙ্ক থেকে ফ্রী ভার্সন।
http://www.techsmith.com/download/camtasiatrial.asp
ডেস্কটপ যা করছেন সবকিছু ভিডিও করুন |

ইন্সটল শেষ হলে সফটওয়্যার shortcut থেকে চালু করুন ।
camtasia3 ডেস্কটপ যা করছেন সবকিছু ভিডিও করুন |

camtasia

ছবির মত দেখাবে

এখান থেকে New screen Recording ক্লিক করন, তারপর রেকরড প্রেস করুন।

রেকড শুরু হয়ে যাবে ।

যা খুসি রেকড করে স্টপ করুন। পরে ভিডিও EXPORT করে ভিডিও ফরমাটে সেভ করন।

Wednesday, March 10, 2010

জীবনের সংগা কি ?

রাতের শেষ প্রহরে পিসি'র মনিটরের দিকে তাকাতে তাকাতে চোখ জ্বালা পোড়া করছে তারপরও মনিটরের পর্দা থেকে চোখ সরাতে ইচ্ছা করছেনা, আধো চোখে তাকিয়ে আছি অপলকে; কেউ কি নতুন কিছু দিলো ? হ্যা এইতো দুটো নোটিফিকেশন আর একটি মেইলের লাল আলোরা আমার অপেক্ষায় জ্বলে আছে। প্রথমে মেইলটা খুললাম অপরিচিত একজন মেইল করে অবিনীত ভাবে জানতে চাইলো জীবনের সংগা কি ? এই ছোট্ট একটা প্রশ্ন করে বেচারা হয়তো নাক ডেকে ঘুমুচ্ছে কিন্তু আমার মস্তিষ্কে যে প্রশ্নটা ঢুকিয়ে দিলো তার উত্তর বের করতে করতে ক্লান্ত রাতের ছুটি। সত্যিইতো জীবনের সংগা কি ? আমার প্রতিদিনের কাজ কর্মটাই কি জীবন নাকি এর বাহিরেও কিছু আছে যাকে জীবন বলে ? চোখের দুটি পাতার সহবাসে বাস্তবতাকে বিচ্ছিন্ন করে যে সাদা-কালো কিংবা আংশিক রঙ্গীন সময় টুকু বের হয়ে আসে সেটাই কি জীবন ? জানালার ফাঁক গলে ভোরের হিমেল বাতাসের সাথে স্বাস্থ্যকর সূর্যের রশ্মি আমার ছোট্ট কামরাটা ভরিয়ে দিলো আমি নবজাতক দিনটাকে খুটিয়ে খুটিয়ে দেখতে লাগলাম সেটাই কি জীবন ? একটা ভালোবাসা ছিলো, আমার হাতের দশটি আঙ্গুলের ভাজে আরো দশটি আঙ্গুলের শক্ত বাঁধন!! কথা ছিলো আমৃত্যু এই বাঁধন থাকবে অটুট আর এই সম্পর্ক ইতিহাস হয়ে অনুপ্রেরণা যোগাবে অনুজদের; বাঁধনের কথা তুলতে চাইনা তবে ইতিহাস তার কথা রেখেছে সম্পর্কটা ইতিহাস হয়েই গেছে !! কোন একটা বুকের আশ্রয়ে সম্পর্কটা আজ ইতিহাস হয়ে নামতা শেখায়। কখনো বেশ আয়োজন করে স্বপ্ন দেখি, কিছু স্বপ্ন পূরণ হয় আর কিছু থেকেই যায় সেই থেকে যাওয়া স্বপ্নটাও জীবন ? প্রযুক্তির কল্যাণে অজানাকে জানার অদেখাকে দেখার যথেষ্ট সুযোগ হয়েছে এইটাই প্রযুক্তির আশির্বাদ। প্রযুক্তির স্পর্শে থাকার সুবাদে অনেক দূরের মানুষরা খুব কাছে চলে এসেছে আবার খুব কাছের মানুষকে সময়ের ফারাকে দূরে চলে যাচ্ছে তাহলে এটাই কি জীবন ? সময়ের সঠিক সমন্বয় হয়না বলে প্রাণ প্রিয় বন্ধুদের সাথে সামনা সামনি বসে তেমন একটা প্রাণ খুলে কথা বলার সুযোগ ঘটেনা। হঠাৎ যদি ফুসরত মিলে তবে তাদের সাথে দেখা করতে যাওয়ার প্রাক্কালে বাবার ফোন, দরাজ কন্ঠে নির্দেশ দিলেন এক্ষুণি এই কাজটা করে দিতে হবে। যাওয়া হলোনা বন্ধুদের মিলন মেলায়। বাবার নির্দেশ উপেক্ষা করার সাধ্য আমার নেই তবে কি এই অসাধ্যটাই জীবন ? এরকম হাজারো বাক্যের সন্ধিতে জীবনের সংগা খুজে বেড়াই। কোনটাই মনঃপূত হয়না। তবে কি জীবনের কোন সংগা নেই ? জীবনটা কি সংগা বিহীন ? নাকি সময়ের সাথে সাথে জীবনের সংগা পাল্টে যায় ? ভাবতে ভাবতে একটা দীর্ঘশ্বাঃস ফেলি... কে জানে হয়ত এই ফেলে দেয়া দীর্ঘশ্বাসটাই জীবনের সংগা !!!

পৃথিবী বদলে যাচ্ছে,বদলে যাচ্ছে মেয়েরা!

শয়তান আগে শুধু এক প্রজাতিতে বন্দি ছিল,এখন সে ছাড়া পেয়ে গেছে। তার আর কোন বাঁধা কিংবা বাঁধন নেই। সে পুরুষ এবং মহিলা দুইজনের শরীরেই সমাবভাবে বিস্তার করতে পারছে। তবে আজকাল সে বোধহয় মেয়েদের শরীর নিয়ে খেলাধূলা করছে বেশী। তা না হলে আমাদের মুসলিম সমাজে মেয়েদের এই অধঃপতন কি কারণে খৃষ্টানদেরও ছাড়িয়ে যাচ্ছে তা আজকে গবেষণার বিষয়।
যখন আমাদের মুসলিম সমাজের মেয়েরা এত বেশী স্বাধীন ছিল না। বেঁচে থাকার মানে যখন তাদের ছিল শুধু মাত্র বিদ্যা চর্চা আর খুন্তি নাড়া দিয়ে শশুরবাড়িতে পৌছানো,তখন সমাজ ছিল আশাতিরিক্ত সুখি এবং সমৃদ্ধ।
যুগের হাওয়ার বাণে ভেসে গেল সেই মেয়েদের খোলস। পাল্টে গেল তাদের জীবনবিধি এবং আচরণ। এখন তাদের কারণে শুরু হয়েছে যত সব ফিতনা আর জাহেলী মার্কা কাজ-কারবার।
আমাদের পূর্বপুরুষেরা যে অত্যন্ত মেধাবী ছিলেন তা নিয়ে এখন আর আমার মনে কোন সন্দেহ নেই। তাঁরা মেয়েদের স্বাধীনতার স্বত্তাকে সম্পূর্ণরূপে বাবা-মায়ের হাতে রাখা শ্রেয় মনে করতেন। আজ বুঝছি,তাদের এই ব্যবস্থার মত যুক্তিসঙ্গত ব্যবস্থা এখন আর আমেরিকা-রাশিয়ার মত প্রেসিডেন্টরাও করতে পারবেন না।
যখন মেয়েরা পরাধীনভাবে বাবা-মায়ের ইচ্ছা অনিচ্ছার উপরে সব কিছু ছেড়ে দিত,তখন আমাদের মুসলিম সমাজের অনেক বিখ্যাত মনীষী এবং মহিয়সীগণ মেয়েদের এই পরাধীনতার খোলসটাকে দুঃখের সমুদ্র মনে করে আবেগে আপ্লুত হয়েছিলেন। যা ছিল মারাত্নক ভুল।
তাঁরা মেয়েদের দয়া করে এ জগৎ সংসারের হাল তাদের ঘাড়ে দিয়ে দিয়েছিলেন। ফল এখন আমরা সবাই দেখছি।
আগের মত আর কারো হায়া নেই। সব,সব্বাই বেহায়া,বেশরম,বেলাজা,বেত্তমিজ মুষ্টিমেয় কিছু সংখ্যা বাদে।
তাদের অসামাজিক বলেন আর বেসামাজিক বলেন সমস্ত কাজ-কারবার এখন প্রতি পদে পুরুষকে টেক্কা দিয়ে হচ্ছে। সেই দিন আর বেশী দেরী নেই,যেদিন রাস্তা –ঘাটে কুকুর বিড়ালের মত জ্বিনা করবে নর-নারীরা।
আগে প্রায় টিভিতে কিংবা সংবাদে খবর দেখা যেত অমুক মেয়ে ধর্ষণ হয়েছে। কিন্তু গত কয়েক বছরে তা আশাতিত হারে কমে গেছে। কারণ সহজ,মেয়েরা পুরুষের মত কামুকে জীবন শুরু করেছে। তারা বিয়ের আগে হানিমুন করছে।
আর গত বছর দুই ধরে স্বয়ং মুসলিম সমাজে শুরু হয়েছে পুরুষ ধর্ষণ!
আশ্চর্য হলেও সতি,সেদিন পাকিস্তানে তিন শিল্পপতির মেয়ে এক অসহায় অল্পবয়স্ক বাচ্চা ছেলেকে ধরে আনে। তারপর তিন বান্ধবী মিলে সারারাত ছেলেটির সাথে পৃথিবীর সবচেয়ে আনন্দময় খেলায় নিমজ্জিত হয়। ছেলেটি প্রথমে রাজী হয়নি,কিন্তু তাকে জোর করে ধর্ষণ করে সেই কাজ করার জন্য বাধ্য করা হয়। ফলে যা হবার তাই হয়েছে। ছেলেটির যৌনাঙ্গ ফুলে ফেঁটে রক্ত বেড়িয়েছে এবং এই মূহুর্তে সে একটি হাসপাতালে চিকিৎসারত আছে।
আমরা অনেকে দিন বদলের গল্প শুনি। এই কি দিন বদল,এই কি পৃথিবীর বদলে যাওয়া?
সে প্রশ্ন পরেও করা যাবে। এখন পাকিস্তান থেকে ইন্ডিয়া এবং আমাদের দেশে আল্লাহ না করুন এই ধরণের ঘটনা না জানি ঘটে যায়!!
আমাদের বাবা-মায়েরা ছেলে-মেয়েদের প্রতি আরো বেশী সাবধান থাকবেন। ম্যাচিউড হলেও প্রয়োজন ছাড়া তাদের বাইরে বেরোতে দিবেন না।
কারণ একটি মেয়ে আরেকটি মেয়ের প্ররোচনায় পরে নষ্ট হয়। বাবা-মা ও ভাই-বোনেরা সাবধান।

লিভ টুগেদার in বাংলাদেশ !?

কিছু দিন আগে মানবজমিন পত্রিকায় এই news টা দেখে কিছুটা অবাক না হয়ে পারলামনা;কারনটা না হয় পরেই বলি....।

বিয়ে ছাড়া দাম্পত্য সম্পর্ক তৈরি করার ক্ষেত্রে আগ্রহ বাড়ছে নগরীতে।
এই রোগে জারা ভুগছেন: এভাবে যারা জুটি গড়ছেন- তাদের মধ্যে ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, চাকরিজীবী যেমন আছে, তেমনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর, ছাত্রছাত্রী, সাংস্কৃতিক জগতের অনেকেই রয়েছেন, রয়েছেন শিল্পী, সাহিত্যিকও।

Traditional ধারণা: কেবল অবিবাহিত নারী-পুরম্নষ লিভ টুগেদার করে...

নতুন রোগি: বিবাহিত পুরুষ স্ত্রী, সন্তান থাকার পরও এবং বিবাহিত নারী স্বামী থাকার পরও সম্পর্কের ভিন্ন মাত্রায় লিপ্ত হচ্ছেন।স্টুডেন্টদের মধ্যেও লিভ টুগেদার করার প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
Source of এই ভাইরাস: ফেস বুক ও মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পরিচয়ের ক্ষেত্রেই তা বেশি হচ্ছে। এখন ফেস বুকে পার্টনার খুঁজে পাওয়া অনেক সহজ। সেখানে গিয়ে বন্ধুত্ব.....এখান থেকেই শুরু...

ভিন্ন মাত্রা: সূত্র জানায়, লিভ টুগেদারের ধরনও এখন পাল্টাচ্ছে। আগে দু’জন একসঙ্গে থাকতেন এবং তারা বাইরে অন্য সম্পর্ক রাখতেন না। এখন তারা একাধিক সম্পর্ক রাখছেন আবার লিভ টুগেদারও করছেন। যখন যাকে ভাল লাগছে তার সঙ্গে থাকেন।

Reasons:
•অনেকে অর্থের অভাবে ও বয়সের কারণে বিয়ে করতে না পেরে লিভ টুগেদার করছেন।
•অনেকে বিয়ে করতে চায় কিন্তু পারিবারিকভাবে করতে দেয়া হয়না তখন বাধ্য হয়েই লিভ টুগেদার করছে, e.g.ছাত্র-ছাত্রী.
•কারণ হিসেবে একাধিক নারী-পুরম্নষ জৈবিক ও মানসিক শান্তির কথা বলেছেন
•ভিন্ন ধর্মের নারী-পুরুষের মধ্যে ধর্মান্তরিত না হয়ে বিয়ে করতে সমাজে বাধা থাকায় তারা লিভ টুগেদার করছে।
•এখন মানুষ কোন ঝামেলায় জড়াতে চায় না। সাংসারিক জীবনে আবদ্ধ হয়ে নিজের ক্যারিয়ারও নষ্ট করতে চায় না। সেই সঙ্গে তারা চায় জীবনটাকে উপভোগ করতে।
•পুরুষরা ঝামেলা এড়াতেই মানসিক ও জৈবিক শান্তির জন্য ঝঞ্ঝাট নেই এমন সঙ্গী খুঁজছেন।

Result: মেয়েরাই প্রতারিত হচ্ছে বেশি এবং পরে প্রতারণার বিষয়টি ধরা পড়ার পর হত্যা ও আত্মহত্যার মতো ঘটনা ঘটছে।

বুদ্বিজীবি analysis:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস বলেন, নারী-পুরুষের সম্মতিতেই তারা লিভ টুগেদারের মতো সম্পর্কে লিপ্ত হচ্ছে। লিভ টুগেদার করলে কারও উপর কারও কোন চাপ থাকে না। তাদের যতদিন ভাল লাগলো ততোদিন তারা একসঙ্গে থাকলো। ভাল না লাগলে থাকলো না। তিনি বলেন, লিভ টুগেদার অনেক বেড়ে গেছে। আগামীতে আরও বাড়বে। ১৫-২০ বছর পর এটি এমন এক পর্যায়ে যাবে এটা বিয়ে নামক সম্পর্কে ব্যাপক ধাক্কা দিবে।তিনি বলেন, লিভ টুগেদারকে আমি পজিটিভ হিসাবেই দেখি।
আমার analysis: গত সাড়ে তিন বছর যাবত লন্ডনে থাকার ফলে এ জাতীয় ঘটনা আমাকে এখন আর অবাক করেনা.....but one things I am worried about is
দেশে প্রতিদিনই গড়ে প্রায় ২৫ জন নারী ও শিশু নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। বর্তমানে নারী নির্যাতন ও সহিংসতার হার অন্য যে কোন সময়ের তুলনায় প্রায় ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ প্রকাশিত নারী নির্যাতন সংক্রানত্ম তথ্য অনুসারে, দেশে মেয়েদের উত্ত্যক্ত বা ইভটিজিংয়ের ঘটনায় ২০০৫ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যনত্ম আত্মহত্যা করেছেন ১৬৫৯ জন নারী। source:মানবজমিন
LONDON: শতকরা ৩০-৪০% স্কুল পড়ুয়া মেয়েরা (বয়স ১২-১৫ বছর)becoming pregnenent without married?

Monday, March 8, 2010

সময়ের সেরা ১০ সেলফোন

মোবাইল ফোন সেটের জগতে প্রায় প্রতিদিনই যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন নাম৷ জনপ্রিয় মোবাইল ফোন সেট প্রস্তুকারক প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়ে আসছে আরো উন্নত ও অধিক সুযোগ-সুবিধাসম্পন্ন মোবাইল ফোন সেট৷ ভোক্তাদের চাহিদার বিবেচনায় মোবাইল ফোন সেটে যোগ হচ্ছে নতুন নতুন ফিচার৷ টাচস্ক্রিণ, থ্রিজি, এক্সিলারোমিটার সেন্সর, ডিজিটাল কম্পাস আরো কতো কি৷ বর্তমান বাজারের জনপ্রিয়তার বিচারে তেমন দশটি সেরা সেট নিয়ে এই প্রতিবেদন-

আইফোন থ্রিজিএস
বিশ্বজুড়ে সমাদৃত অ্যাপল কেম্পানির আইফোন থ্রিজিএস মোবাইল ফোন সেটটি ২০০৯ সালের শীর্ষ জনপ্রিয় সেটগুলোর একটি৷ ঘড়ি, আইপড, ইউটিউব, আবহাওয়া, ইমেইল, দিক নির্দেশকসহ আরো নানা ফিচারে সমৃদ্ধ এই স্মার্টফোনটি ক্রেতাদের আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে৷ এই ফোনে রয়েছে ৩ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা, যার সাথে যুক্ত হয়েছে ফোকাসিং সুবিধা৷ এর 'ট্যাপ টু ফোকাস' ফিচারটি আপনাকে দেবে ফ্রেমের নির্দিষ্ট কোনো স্থানে ফোকাসিংয়ের সুবিধা৷ তবে বরাবরের মতো আইফোনের এই সেটটিতেও যুক্ত করা হয়নি ফ্ল্যাশ৷ প্রথমবারের মতো কোনো আইফোনে দেয়া হয়েছে ভিডিও রেকর্ডিংয়ের ফিচার৷ থ্রিজিএস এর ভয়েস কন্ট্রোল ফিচার আপনাকে দেবে ভয়েস ডায়ালিংসহ আরো নানা সুবিধা৷ এর মাধ্যমে আপনি শব্দের মাধ্যমে আপনার ফোনের নানা সুবিধা ব্যবহার করতে পারবেন৷ যেমন, কনটাক্ট খুঁজে বের করা, মেনুর নানা অংশে যাওয়া এমনকি আইপড প্লেয়ার ব্যবহার করা৷ সেটটির বিল্টইন ডিজিটাল কম্পাস ব্যবহারের মাধ্যমে পাওয়া যাবে দিক-নির্দেশনা৷ যাতে নির্দেশিত হয় চৌম্বক উত্তর দিক, এমনকি অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশও৷ এই ফোনটিতে বিশেষ ফিচার হিসেবে যুক্ত হয়েছে পেডোমিটার৷ বিশেষ ধরণের জুতার সাথে যুক্ত করলে আপনার ভ্রমণদৈর্ঘ্যও হিসেব কষে বলে দিতে পারে এই সেটটি৷

এইচটিসি এইচডি২
৪.৩ ইঞ্চির বিশাল ডব্লিউভিজিএ (৮০০*৪৮০) টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে আর ১গি.হা. প্রসেসর স্পিড এই ফোনটির সবচেয়ে আকর্ষণীয় ফিচার৷ ১২০.৫ মিমি দৈর্ঘ্য ও ৬৭ মিমি প্রশস্ত এই সেটটি আগের মডেল থেকে আকারে ছোট না হলেও এর থিকনেস ১২মিমি থেকে কমে দাঁড়িয়েছে ১১ মিমি৷ টাচস্ক্রিনের বাইরে এতে আছে কলআপ, কল এন্ড, হোম এবং অ্যারো বাটন, যা আপনাকে দেবে সহজে কল করা ও নেভিগেশনের সুবিধা৷ এই সেটে ডেডিকেটেড বাটনের বদলে কল এন্ড বাটনটিই কাজ করে পাওয়ার বাটন হিসেবে৷ সহজ অডিও সাপ্লাইয়ের জন্য এতে আছে ৩.৫ মিমি জ্যাক ইনপুট সুবিধা৷ এর ইউএসবি কানেকশনেও আছে নতুনত্ব৷ এইচএসডিপিএ সাপোর্টেড কানেকটিভিটিতে রয়েছে ৭.২ মেবা ডাউনলোড ও ২ মেগাবাইট আপলোডের গতি৷ একইসাথে আছে ব্লুটুথ, ওয়াই-ফাই, জিপিএস স্যাটেলাইট নেভিগেশন৷ ওয়াইফাই রাউটার হিসেবেও বেশ দক্ষ এই সেটটি৷ এতে রয়েছে টাচফ্লো থ্রিডি৷ সেটটির কনটাক্ট লিস্টে নানা তথ্যের সাথে দেখা যাবে ফেসবুক আপডেটও৷ এর মাল্টিটাচ ফাংশন ব্যবহারের ফলে কমপাটিবল অ্যাপ্লিকেশন জুম করে দেখা যাবে৷

এইচটিসি হিরো
ম্যাট মেটালিক সফট ফিনিশড টাচস্ক্রিন আর আউটলুক এইচটিসি হিরো ফোন সেটটির 'হিরো' শব্দটির যথার্থতাই প্রমাণ করে৷ ১১২*৫৬.২*১৪.৪ মিমি আয়তনের এই সেটটির ওজন মাত্র ১৩৫ গ্রাম৷ এতে আছে ছয়টি ডেডিকেটেড বাটন৷ দ্রুততার সাথে কাজ করার জন্য এতে ব্যবহার করা হয়েছে ৫২৮ মেগাহার্জের প্রসেসর৷ এছাড়াও আছে ৫১২ মেগাবাইট রম ও ২৮৮ মেগাবাইট র‌্যাম৷ নেভিগেশনের জন্য এই সেটে ব্যবহৃত হয়েছে ট্র্যাকবল, যার সাহায্যে আপনি ইচ্ছেমতো ব্রাউজ করতে পারেন ডিভাইসটি৷ ৫ মেগাপিক্সেলের অটোফোকাস ক্যামেরাও রয়েছে এই সেটে৷ এই সেটের ৩.৫ মি.মি. অডিও আউটপুট জ্যাকের মাধ্যমে যেকোনো হেডফোন বা স্পিকারের মাধ্যমে গান শোনা যায়৷ বর্ধিত মেমোরির জন্য আছে মাইক্রো এসডি কার্ড স্লট৷ এর টকটাইম ৪৭০ মিনিট ও স্ট্যান্ডবাই টাইম ৪৪০ ঘন্টা পর্যন্ত৷

এলজি ওয়াচফোন জিডি ৯১০
বিশ্বখ্যাত কমিক 'ডিক ট্র্যাসি' কিংবা কার্টুন সিরিজ 'পাওয়ার রেঞ্জার' এর কথা অনেকেই শুনে থাকবেন৷ তা না হলেও কমসে কম 'নাইট রাইডার' তো দেখেছেন৷ আর যদি দেখেই থাকেন তাহলে ঘড়ির মধ্যে কমিউনিকেশন ডিভাইস তথা ফোন থাকার বিষয়টি খুব বেশি অবাক করার মতো নয় বৈকি৷ কিন্তু বাস্তব জগতে এর প্রাপ্যতা এতোদিন ছিলো না৷ এলজি ২০০৯ সালে প্রথমবারের মতো থ্রিজি সাপোর্টেড ওয়াচফোন বাজারে ছেড়েছে৷ জিডি ৯১০ মডেলের এই সেটটি দেখতে অবিকল ঘড়ির মতো৷ চামড়ার বেল্টের সাহায্যে ঘড়িটি হাতে পড়া যায়৷ এই ঘড়ি-ফোনে আছে ১.৪৩ ইঞ্চির ক্যাপাকটিভ টাচস্ক্রিণ এলসিডি৷ আছে ৮০ মেগাবাইট তথ্যধারণ ক্ষমতা, ব্লুটুথ কানেকটিভিটি, এমপিথ্রি প্লেব্যাক, ভয়েস কমান্ড ও ভিজিএ ক্যামেরা৷ করা যাবে ভিডিও কলও৷

মটোরোলা মাইলস্টোন
মটোরোলা মাইলস্টোনে পাবেন ৩.৭ ইঞ্চির ৪৮০*৮৫৪ পিক্সলে রেজু্যলেশনের ডিসপ্লে৷ ক্যাপাকটিভ টাচস্ক্রিণে যোগ হয়েছে মাল্টিটাচ ইনপুট মেথড আর এক্সিলারোমিটার সেন্সর৷ স্লাইড লেভেলে আছে ফুল কোয়ার্টি কিবোর্ড, যার সাথে আছে পাঁচমুখী নেভিগেশন বাটন৷ ২৫৬ মেগাবাইট র‌্যাম আর ১৩৩ মেগাবাইট ইন্টারনাল মেমোরির সাথে মাইক্রো এসডি কার্ড স্লট৷ সেটের সাথে পাবেন ৮ গিগাবাইটের মেমোরিকার্ড যা বর্ধিত করা যাবে ৩২ গিগাবাইট পর্যন্ত৷ কানেকটিভিটির জন্য আছে ব্লুটুথ, ওয়াইফাই ও ইউএসবি কানেকশন৷ ৫ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরার (২৫৯২*১৯৪৪ পিক্সলে) সাথে ভালো মানের ছবির জন্য আছে অটোফোকাস সুবিধা ও লেড ফ্ল্যাশ৷ অডিও আউটপুটের জন্য রয়েছে সহজে ব্যবহারযোগ্য ৩.৫ মিমি জ্যাক৷ সাড়ে ছয় ঘন্টার টকটাইমের সাথে এই সেটটির স্ট্যান্ডবাই টাইম ৩৫০ ঘন্টা পর্যন্ত৷

নকিয়া এন৯০০
বিশ্বখ্যাত মোবাইল ফোন সেট প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান নকিয়া ২০০৯ সালে বাজারে ছেড়েছে এন সিরিজের ৯০০ মডেলের সেট৷ ফুল ফ্রন্ট মনিটর আর স্লাইড অপশনে ফুল কোয়ার্টি কিবোর্ডে পাবেন কম্পিউটারে কাজ করার অনুভূতি৷ গত নভেম্বরে বাজারে আসা এই সেটটি ইতোমধ্যেই জনপ্রিয়তা পেয়েছে এর নজরকাড়া ডিজাইন আর ফিচারসের কারণে৷ ৮০০*৪৮০ পিক্সেলের টিএফটি টাচস্ক্রিণে আছে ১৬এম কালার৷ ১১০.৯*৫৯.৮*১৮ মিমি আয়তনের এই সেটটির ওজন ১৮১ গ্রাম৷ অটো রোটেটের জন্য আছে এক্সিলারোমিটার সেন্সর৷ স্টেরিও স্পিকারের সাথে আছে ৩.৫ মিমি অডিও আউটপুট জ্যাক৷ ২৫৬ মেগাবাইট র‌্যাম আর ৩২ গিগাবাইটের বিশাল ইন্টারনাল মেমোরিতে পাবেন অধিক তথ্য সঞ্চয়ের সুবিধা৷ আরো বর্ধিত করার জন্য রয়েছে ১৬গিগাবাইট পর্যন্ত এক্সপান্ডেবল মাইক্রোএসডি কার্ড স্লট৷ কানেকটিভিটিতে আছে ব্লুটুথ, ওয়াইফাই, ইউএসবি কানেকশন৷ এর ৫ মেগাপিক্সেলের (২৫৭৬*১৯৩৬) ক্যামেরার সাথে আছে কার্ল জেইসের লেন্স, অটোফোকাস, ডুয়াল লেড ফ্ল্যাশ, ভিডিও লাইট প্রভৃতি৷ সাথে আছে ভিজিএ সেকেন্ডারি ক্যামেরা৷ টিভিতে দেখার জন্য আছে টিভি আউটপুট জ্যাক৷

পাম প্রি
গত বছর ফেব্রুয়ারিতে বাজারে এসেছে পাম প্রি পিডিএ সেটটি৷ ১০০.৫*৫৯.৫*১৬.৯ আয়তনের এই সেটটির ওজন ১৩৩ গ্রাম৷ ৩.১ ইঞ্চির টিএফটি ক্যাপাকটিভ টাচস্ক্রিণের (৩২০*৪৮০ পিক্সলে) সাথে আছে ফুল কোয়ার্টি কিবোর্ড৷ অটো রোটেটের জন্য আছে এক্সিলারোমিটার সেন্সর৷ ৩.৫ মিমি অডিও আউটপুট জ্যাকের মাধ্যমে সহজই শুনতে পারবেন মিউজিক৷ এতে আট গিগাবাইটের ইন্টারনাল মেমোরি থাকলেও নেই কোনো আলাদা মেমোরি কার্ড স্লট৷ ছবি তোলার জন্য এই সেটে পাবেন ৩.১৫ মেগাপিক্সেলের ফিক্সড ফোকাস ক্যামেরা ও লেড ফ্ল্যাশ৷ ৬০০ মেগাহার্জের প্রসেসরের সাথে অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহৃত হয়েছে পাম ওয়েব ওএস৷

স্যামসাং এস ৭৫৫০ ব্লু আর্থ
১০৮*৫৩.৬*১৪.২ মিমি আয়তন আর ১১৯ গ্রম ওজনের স্যামসাং কোম্পানির এই সেটটির ডিজাইন যথেষ্টই নান্দনিক৷ এটি টিএফটি ক্যাপাকটিভ টাচস্ক্রিণ সমৃদ্ধ৷ ২৪০*৪০০ পিক্সেলের স্ক্রিণটি তিন ইঞ্চি৷ ডিসপ্লেতে আছে অটো রোটেটের জন্য এক্সিলারেমিটার, টার্ন টু মিউট ও স্মার্টলক সুবিধা৷ এর ফোনবুক মেমোরিতে রাখতে পারবেন ২০০০ কনটাক্ট৷ আর কল রেকর্ডসে থাকবে সর্বশেষ ৪০টি কলের বিস্তারিত তথ্য৷ এর মেমোরিতে আছে ১৩০ মেগাবাইট ইন্টারনাল তথ্য সংরক্ষণ সুবিধা৷ অতিরিক্ত মাইক্রোএসডি কার্ড স্লটে ব্যবহার করা যাবে ১৬ গিগাবাইট ক্ষমতাসম্পন্ন মেমোরি কার্ড ৷ ছবি তোলার জন্য আছে ৩.১৫ মেগাপিক্সেলের (২০৪৮*১৫৩৬) ক্যামেরা৷ যাতে আছে ফেইস এন্ড স্মাইল ডিটেকশন৷ সাথে আছে ১৫ ফ্রেম/সেকেন্ড ভিডিও সুবিধা৷ ব্যাটারির চার্জ ফুরিয়ে গেলেও এতে আছে একটি সোলার প্যানেল৷ যার দ্বারা সূর্যালোকে ১০ মিনিট চার্জ করে ফোন সেটটি চালানো যাবে প্রায় ২০ মিনিট, কথা বলা যাবে আড়াই মিনিটের মতো৷

স্যামসাং আই ৮৯১০

স্যামসাং কোম্পানির এই সেটটি বাজারে আসে ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে৷ সেটটিতে আছে অ্যামোলেড ক্যাপাকটিভ টাচস্ক্রিণ৷ ৩৬০*৬৪০ পিক্সেলের ৩.৭ ইঞ্চি স্ক্রিণে আছে এক্সিলারোমিটার সেন্সর, অটো টার্ন অফ এর জন্য প্রক্সিমিটি সেন্সর এবং স্ক্র্যাচরোধক পরত৷ স্টেরিও সাউন্ডের সাথে আছে ৩.৫ মিমি অডিও আউটপুট জ্যাক৷ বিশেষ সাউন্ড ফিচার হিসেবে যুক্ত হয়েছে ডিজিটাল ন্যাচারাল সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং৷

রিম ব্ল্যাকবেরি বোল্ড
মোবাইল ফোন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান রিম-এর ব্ল্যাকবেরি মডেলের ফোন সেটটি দেখতে অনেকটা আগের ব্ল্যাকবেরির মতোই৷ কেনডি বার ডিজাইনের এই সেটটি নেভিগেশনের জন্য কোন বাটনের বদলে আছে ট্র্যাক বল৷ ফোন, ব্রাউজার, অর্গানাইজার ও মিডিয়া প্লেয়ার হিসেবে ব্যবহার করা যাবে সেটটি৷ সেটে আছে ১ গিগাবাইট ইউজার মেমোরি ও ১ গিগাবাইট ফ্ল্যাশ মেমোরি স্পেস৷ ২ মেগাপিক্সলে ক্যামেরায় ছবি তোলার পাশাপাশি রয়েছে রেকর্ডিং সুবিধা৷ ৩২০স৪২০ পিক্সেলের টিএফটি ডিসপ্লেতে আছে ১৬ বিট কালার ডেপথ৷

mp3 গান Download করুন অতি সহজেই কোন website এর সহায়তা ছাড়াই

আমরা সবাই সংগীত খুব ভালোবাসি। এজন্য ইন্টারনেট থেকে নানা ধরনের গান করে থাকি। এজন্য আমাদের কে নানা web site এ যেতে হয়, তারপর গান Download করতে হয়।আবার অনেক সময় website এর ঠিকানা না জানার জন্য নিজের পছন্দমত গান Download করা সম্ভব হয়না। ফলে আমাদেরকে নানা বিরম্বনায় পরতে হয়।আর আমাদের এই বিরম্বনা থেকে মুক্তি দিতে এসে গেছে Super Mp3 Download নামের 3.75 MB এর একটি software। যা Download করা যাবে এই লিংক হতে ।software টি install করে mp3 search Menu তে click করে ডান পাশ্বের Box এ যে গান Download করতে চাই তা লিখে Search mp3 now নামক Button এ click করতে হবে।এখন পছন্দের গান গুলো প্রদর্শিত হবে। এর Download Button এ click করে গান Download করা যাবে।

আবার Advanced Search Menu তে click করে নিজের পছন্দের Artist, Title এবং Album এর নাম দিয়ে গান search করা যাবে। Hot songs Menu তে Top 100 song পাওয়া যাবে। Categories Menu তে বিভিন্ন category অনুযায়ী গানা search করা যাবে। এছাড়া উপরের Play Button এ click করে গান শোনাও যাবে।আর এখন আপনারা উপভোগ করুন mp3 গান।আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ।

২০০৯ এর বর্ষ সেরা গেমসগুলো একঝলক

কম্পিউটারে গেমস খেলতে পছন্দ করেন না এমন মানুষ পৃথিবীতে কমই আছে। তাই গেমস প্রেমীদের কথা মাথায় রেখেই গেমস নির্মাতা প্রতিষ্টানগুলো নিয়মিত নতুন নতুন গেমস তৈরি করছে। প্রত্যেক গেমসই যে মানুষকে আকৃষ্ট করবে এমনটি নয়। তাই যেসব গেমস মানুষ সবচেয়ে বেশীবার খেলেছে, ডাউনলোড বেশি হয়েছে এবং সিডি বিক্রি হয়েছে এইসব গেমসগুলোকে বছরের সেরা গেমস হিসেবে ঘোষনা করা হয়। তেমনি আজকে কিছু ২০০৯ সালের সবচেয়ে সেরা কিছু গেমস আপনাদের সামনে তুলে ধরব।
Best shooter
Call of Duty: Modern Warfare 2
Left 4 Dead 2

Best action/adventure
Uncharted 2: Among Thieves
“Assassin’s Creed II,

Batman: Arkham Asylum এবং
Brutal Legend.”

Best racing game
আমরা সাধারনত রেসিং গেমসের সবচেয়ে বেশী ভক্ত। তবে আমার কাছে আগে NFS2 টা সবচেয়ে বেশী ভাল লাগত। কিন্তু ২০০৯ সালে ঠিক এরকমই একটি রেসিং গেমস সেরাদের মুকুট পেয়েছে। গেমসের নামটি
“Forza Motorsport 3″

বিদ্রঃ তবে এই গেমসটি খেলতে হাই কনফিগারেশনের কম্পিউটার প্রয়োজন।

ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত কম্পিউটারের জন্য মোস্ট ওয়ান্টেড ১২ টি ফিক্সিং টুল

আমাদের প্রায়ই কম্পিউটারের ভাইরাসের মুখোমুখি হতে হয়, শব্দটি শুনলেই কেমন যেন ভয় ভয় লাগে। ভাইরাস দ্বারা কম্পিউটার আক্রান্ত হলে বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে হয়। আজ আপনাদের ১২ টি টুলস দিবো যা দিয়ে আপনি ভাইরাসে আক্রান্ত কম্পিউটারে ফিক্সিং করে আপনার নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আসতে পারবেন।

ভাইরাস সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিন :-

কম্পিউটার ভাইরাস হল এক ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রাম যা ব্যবহারকারীর অনুমতি বা ধারণা ছাড়াই নিজে নিজেই কপি হতে পারে। মেটামর্ফিক ভাইরাসের মত তারা প্রকৃত ভাইরাসটি কপিগুলোকে পরিবর্তিত করতে পারে অথবা কপিগুলো নিজেরাই পরিবর্তিত হতে পারে। একটি ভাইরাস এক কম্পিউটার থেকে অপর কম্পিউটারে যেতে পারে কেবলমাত্র যখন আক্রান্ত কম্পিউটারকে স্বাভাবিক কম্পিউটারটির কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। যেমন: কোন ব্যবহারকারী ভাইরাসটিকে একটি নেট ওয়ার্কের মাধ্যমে পাঠাতে পারে বা কোন বহনযোগ্য মাধ্যম যথা ফ্লপি ডিস্ক, সিডি, ইউএসবি ড্রাইভ বা ইণ্টারনেটের মাধ্যমে ছড়াতে পারে। এছাড়াও ভাইরাসসমূহ কোন নেট ওয়ার্ক ফাইল সিস্টেমকে আক্রান্ত করতে পারে, যার ফলে অন্যান্য কম্পিউটার যা ঐ সিস্টেমটি ব্যবহার করে সেগুলো আক্রান্ত হতে পারে। ভাইরাসকে কখনো কম্পিউটার ওয়ার্ম ও ট্রোজান হর্সেস এর সাথে মিলিয়ে ফেলা হয়। ট্রোজান হর্স হল একটি ফাইল যা এক্সিকিউটেড হবার আগ পর্যন্ত ক্ষতিহীন থাকে। বর্তমানে অনেক পার্সোনাল কম্পিউটার (পিসি) ইণ্টারনেট ও লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত থাকে যা ক্ষতিকর কোড ছড়াতে সাহায্য করে। ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব, ই-মেইল ও কম্পিউটার ফাইল শেয়ারিং এর মাধ্যমে ভাইরাস সংক্রমন ঘটতে পারে। কিছু ভাইরাসকে তৈরি করা হয় প্রোগ্রাম ধ্বংশ করা, ফাইল মুছে ফেলা বা হার্ড ডিস্ক পূণর্গঠনের মাধ্যমে কম্পিউটারকে ধ্বংশ করার মাধ্যমে। অনেক ভাইরাস কম্পিউটারের সরাসরি কোন ক্ষতি না করলেও নিজেদের অসংখ্য কপি তৈরি করে যা লেখা, ভিডিও বা অডি ও বার্তার মাধ্যমে তাদের উপস্থিতির বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। নিরীহ দর্শন এই ভাইরাসগুলোও ব্যবহারকারীর অনেক সমস্যা তৈরি করতে পারে। এগুলো স্বাভাবিক প্রোগ্রামগুলোর প্রয়োজনীয় মেমোরি দখল করে। বেশ কিছু ভাইরাস বাগ তৈরি করে, যার ফলশ্রুতিতে সিস্টেম ক্র্যাশ বা তথ্য হারানোর সম্ভাবনা থাকে।

সর্তকতা :-

কম্পিউটারকে ভাইরাসের আক্রমন হতে রক্ষা করার জন্য সর্তকতার কোন বিকল্প নেই। আগে আমরা দেখি ভাইরাস ছড়ায় কেমন করে। কোন ভাইরাজই নিজ খেকে সক্রিয় হতে পারে না, ভাইরাস প্রোগ্রাম সক্রিয় হবার জন্য বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করে এবং আমরা এই সকল ভাইরাসের ধোকায় পরে নিজেদের অজানতেই ভাইরাস প্রগ্রামকে সক্রিয় করে ফেলি।ভাইরাজ বা ওয়ার্ম প্রগ্রাম ফাইল শেয়ারিং অথবা পেন ড্রাইভের মাধ্যমে ছড়ায় যা আমরা হয়তো অনেকেই দেখেছি। ভাইরাস আক্রান্ত পিসিতে পেনড্রাইভ লাগালে ভাইরাসটি পেনড্রাইভে তার একটা কপি তৈরি করে। আর একটা autorun.inf ফাইল তৈরি করে দেয়। এই আক্রান্ত পেনড্রাইভটি অন্য পিসিতে লাগানোর পর এর সাথে জড়িত যেকোন “Event” ঘটলে (যেমন open বা explore করলে ) autorun.inf ফাইলটি সক্রিয় হয়ে ভাইরাসটিকে Execute করে দেয়। যেমন: কম্পিউটারে পেন ড্রাইভ যুক্ত করলে Autoplay প্রম্পটে আসবে এবং এখান থেকে open বা explore যে অপশনটিই নির্বাচন করি না কেন autorun.inf ফাইলটি সক্রিয় হয়ে ভাইরাসটিকে Execute করে দিবে।তার মানে কোনভাবে এই autorun.inf ফাইলকে তৈরি হতে দেয়া না হলে, ভাইরাস পেনড্রাইভে থাকলেও Execute করবে না। এখন সমাধান হল আগে থেকে আপনি আপনার পেনড্রাইভে একটা autorun.inf নামে “ফোল্ডার” (ফাইল নয়) তৈরি করে রাখুন। তাহলেই তাকে রিপ্লেস করে আক্রান্ত পিসির ভাইরাসটি নিজস্ব autorun.inf ফাইল তৈরি করতে পারবে না। কারণ, বেশিরভাগ ভাইরাস নির্মাতারা এই বিদঘুটে সমভাবনাটা এড়িয়েই যান।

মোস্ট ওয়ান্টেড ১২ টি ফিক্সিং টুল সংগ্রহে রাখুন :-

এমন অনেক ভাইরাস আছে যেগুলো আপনার সক্রিয় এন্টিভাইরাসটিকে ফাকি দিয়ে আপনার কম্পিউটারে প্রবেশ করে এবং তার কার্যক্রম শুরু করে দেয়। পড়তে হয় মহা বিপদে আমিও পড়েছিলাম এমন বিপদে ;) টিউনটি সংগ্রহে রাখতে পারেন আপনিও এমন সমস্যায় পড়েতে পারেন……… 12 fix tools for pc - Nabil

যে ১২ টি সমস্যা Fix করতে পারবেন :-

  • 1. Autoruns fix
  • 2. Freecommander
  • 3. Process Explorer
  • 4. Promast
  • 5. Run
  • 6. Runscanner
  • 7. gs
  • 8. isreset
  • 9. regalyz
  • 10. tasklist
  • 11. combo fix
  • 12. task manager fix

349e3at • ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত কম্পিউটারের জন্য মোস্ট ওয়ান্টেড ১২ টি ফিক্সিং টুল !!! | Techtunes

MediaFire Downloadfavicons?domain=www.mediafire • ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত কম্পিউটারের জন্য মোস্ট ওয়ান্টেড ১২ টি ফিক্সিং টুল !!! | Techtunes

আশা করি টিউনটি বিপদের সময় কাজে আসবে 10 মেগাবাইটে সবগুলো টুলস দেয়া আছে। আপনাদের কাজে আসলেই টিউনটি সার্থক হবে।

পোষ্ট রিভিউ :-

আমার পুরোনো পোষ্টগুলো যদি মিস করে থাকেন তবে এক্ষুনি দেখে নিন…

# প্রয়োজনীয় কিছু সফটয়্যার ফ্রি ডাউনলোড করে নিন এক্ষুনি (এক্সক্লুসিভ) !!! (পার্ট-০১)

# প্রয়োজনীয় কিছু সফটয়্যার ফ্রি ডাউনলোড করে নিন এক্ষুনি (Mediafire লিঙ্কে) !!! (পার্ট-০২)

# প্রয়োজনীয় কিছু সফটয়্যার ফ্রি ডাউনলোড করে নিন এক্ষুনি (মেগা কালেকশন)!!! (পার্ট-০৩)

# Yeni প্রয়োজনীয় কিছু সফটয়্যার ফ্রি ডাউনলোড করে নিন এক্ষুনি ( স্পেশাল ) !!! (পার্ট-০৪)

- – - – - – - – - – - – - – - – - – - – - – - – - – - –

Powered By Plug N Play

আমাদের দেশের ইন্টারনেটের যা আবস্থা!!! এর কি কোন প্রতিকার নেই???

আমরা বাংলাদেশী আমরা সব সময় একটু বেশী চাই কিন্তু আমরা যেটা পাবো সেটা তো পাইই….. না!!! আর যেটা চাই সেটার তো কথাই ওঠে না। বুঝতে একটু বোধহয় কষ্ট হল? আসলে আমি বলতে চাচ্ছি বাংলাদেশের Internet Speed এর কথা। বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ, কিন্তু এটাকে আরো উন্নয়ন করতে গেলে আমাদের Internet খাত কে উন্নত করতে হবে। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ করতে গেলে IT Section কে আরও উন্নত করতে হবে। আর IT Section এর মেরুদণ্ড হল এই Internet। তো যাই হোক নিজের দেশের বদনাম করে তো আর লাভ নাই! আসুন বিষয়টা তে ফিরে আসি। আমাদের দেশের Internet Service Provider যারা এবং তাদের অবস্থা টা একটু মনযোগ লক্ষ্য করি-

High Speed Broadband: আমার বাড়ি খুলনাতে তাই খুলনার কথাটা আগে তুলে ধরলাম। আমাদের খুলনার ISP হল AKIZ Online, Khulna.Net, Radio Link এই ৩ উলুবনের খাটাশ রাজাদের speed হল ২০-৪০(কে.বে.পি.এস)। এখানেই শেষ না আরও আছে! আপনি এদের যে কোন একটা নিয়ে দেখুন ১ম ৬/৭ দিন খুব ভাল service দেবে। তারপর! আপনার speed ঐ ওরা একদম কমিয়ে দেবে। তখন আপনি ১০(কে.বে.পি.এস) ও পাবেন না। আমার কয়েকটা বন্ধু বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় থাকে তাদের কাছে জিজ্ঞাসা করলে ঐ একই কথা।

Wi-Max: এটা নতুন নতুন এসে যে ভাবটা দেখাল তাতে মনে হল যাক বাবা এবার বোধহয় একটু বাচাগেল। কিন্তু না এটা হল কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা! Wi-Max এর rate per month হল ৩৫০০-৫০০০টাকা। হ্যা এটা ঠিক যে এটাতে একটু ভাল speed পাওয়া যায়। কিন্তু rate??? এটা তো আমাদের মত লোকদের সাধ্যের বাইরে।

Grameen Phone: “গ্রামীনফোন কাছে থাকুন” এই dialog টির সাথে আমরা সবাই পরিচিত। এই company ও দিচ্ছে internet সেবা। Share IP যা দিয়ে আমাদের তেমন লাভ নেই। এই রক্তচোষা Company এর ও কিছু internet package আছে এগুলো হল-
P1= No Use No Pay (per kilobyte .02 paisa)
P2= Unlimited for one month (24hours) 977 with vat.
P3= Unlimited for one month (8hours) 348 with vat.
P4= Unlimited for one day 72 with vat.
P5= 3GB for one month 805 with vat.
P6= 1GB for one month 348 with vat.

Aktel: এবার আসা যাক এই company তে। এর ইন্টারনেট স্পিড ও মোটামুটি খারাপ না আবার ভাল ও না এক এক যায়গায় এক এক রকম স্পিড। এর ও কিছু internet package আছে এগুলো হল-
Unlimited for one day 65 with vat.
Unlimited for 1 month 760(24 hours) with vat (post-paid only)
Unlimited for 1 month 295 (8hours) with vat (post-paid only)
No Use No Pay (per kilobyte .015 paisa)
1GB for one month 275 with vat
3GB for one month 517 with vat.
5GB for one month 750 with vat.

Warid Telecom: এটা যেদিন বাংলাদেশে পা রেখে নেট কানেক্ট করল সেদিন জিপি ও এ্যাকটেল এর স্পিড একদম ডাউন হয়ে গেল। কারন এটা তার অরজিনাল শক্তি প্রকাশ করতে চাইল কিন্তু লাভ হল না। এর ও একটা কারন ছিল সেটা আমি বলব না। এজন্য আমাকে মাফ করবেন।
এর আছে দুইটা internet package আর তা হল-
No use no pay (per kilobyte .02 paisa)
Unlimited for 1 month (24 hours) 750 without vat (এটাও post-paid only)

Teletalk: এটা আমাদের দেশের সরকারী মোবাইল কোম্পানী আর আমরা ভাল করেই জানি যে সরকারী জিনিস কেমন হয়। এর যে প্যাকেজ আর তার যে স্পিড তা আমি উল্লেখ করে আমার পেজ এর যায়গা নষ্ট করতে চাচ্ছি না।

Citycell: এটা বাংলাদেশের সর্ব ১ম সি.ডি.এম.এ মোবাইল কো্ম্পানী। আমি যতদূর জানি এটা সার্ভিস ভাল দেয়। এটার স্পীড ও অন্যদের তুলনায় ভাল।

Banglalink: আমাদের দেশের জাতীয় পশু আর তাকে ট্রেডমার্ক বানিয়ে এই কোম্পানী কাজ করছে। বাঘের যে গতি তার তিল পরিমান ও নেই এই কোম্পানীর Internet Speed এ। বাংলাদেশের সব চেয়ে বাজে Internet Speed যদি কোন কোম্পনীতে থাকে তাহলে সেটা হল বাংলালিং। এক ঘন্টায় ২০ মেগাবাইট ও ডাউনলোড করা যাবে না।

যাক অনেক পরনিন্দা পরচর্চা করলাম, এবার একটা কথা বলি! আপনারা কি জানেন??? এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বেশী ইন্টারনেট এ বিল দিতে হয় আমাদের দেশে। মানে আমরা যে বিলটা মাসে দেই ইন্টারনেটের জন্য, তারপরেও যদি একটু স্পিড বেশী পেতাম তাহলে আমাদের একটু লাভই হত।

ওয়ানপ্লাসের নতুন অক্সিজেন ওএস ১৫ আসছে AI নিয়ে

  অ্যান্ড্রয়েড ১৫  এর ওপর ভিত্তি করে আসছে  ওয়ানপ্লাসের  অক্সিজেন    ওএস  ১৫। অক্টোবরের ২৪ তারিখ বাংলাদেশ সময় রাত ৯:৩০ এ আনুষ্ঠানিকভাবে অপ...